অর্ণব সান্যাল
করোনাভাইরাসের প্রকোপ শেষ হইয়াও হচ্ছে না শেষ। একেকবার একেক রূপে পৃথিবীতে তাণ্ডব চালাচ্ছে এই ভাইরাস। নতুনটির নাম ওমিক্রন। শোনা যাচ্ছে আরও নানা আশঙ্কার কথা। করোনার সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার ভিডিও স্ট্রিমিং ব্যবসা চাঙা হতে শুরু করেছে। এবার অবশ্য তুরুপের তাস শিশুদের জন্য বিশেষ কনটেন্ট তৈরি। স্ট্রিমিং জায়ান্টরা সেই পথেই এগোচ্ছে জোরেশোরে।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে, বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলোতে ওমিক্রনের সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের গতিও ধীর হচ্ছে। ফলে শিশু-কিশোরদের ঘরে থাকার সময়সীমাও বাড়ছে। আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে শিশুদের কনটেন্ট দেখার হার। প্যারট অ্যানালিটিকস নামের তথ্যভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে শিশুতোষ কনটেন্টের চাহিদা ৬০ শতাংশের মতো বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে করোনা মহামারির শুরু থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সময়সীমাকে আমলে নেওয়া হয়েছে। ভিডিও দেখা, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মেনশন করা, আইএমডিবিতে বিভিন্ন শিশুতোষ কনটেন্ট খোঁজার হার প্রভৃতি বিবেচনায় নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, এই সময়ের মধ্যে শিশুতোষ কনটেন্টের চাহিদা প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে। তবে অন্যান্য ঘরানার কনটেন্টের চাহিদা বেড়েছে মোটে ২৩ শতাংশ।
কিন্তু এমন আকাশচুম্বী চাহিদার বিপরীতে শিশুতোষ কনটেন্টের অভাব ছিল বেশ। এখনো পর্যন্ত শিশুদের উপযোগী কনটেন্ট দেখার জন্য ইউটিউবেই ক্লিক হতো বেশি। তবে গত কয়েক বছর ধরে ইউটিউবের বিরুদ্ধে অনুপযোগী কনটেন্ট শিশুদের জন্য বরাদ্দ রাখার অভিযোগ উঠছিল। সম্প্রতি পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা এক জরিপে অধিকাংশ অভিভাবকই এই অভিযোগ তুলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, এতে করে শিশুরা দিনকে দিন টিকটকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। জরিপ অনুযায়ী, এসব শিশুর বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ বছরের নিচে। টিকটকের কনটেন্ট কতটা শিশুবান্ধব, তা নিয়ে অবশ্য শুরু থেকেই সন্দেহ প্রকাশ করে আসছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা।
আর এমন পরিস্থিতিতেই এখন শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরিতে মনোযোগ বাড়াতে চাইছে নেটফ্লিক্স ও ডিজনির মতো ভিডিও স্ট্রিমিং জায়ান্টরা। শিশুদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে ডিজনির জুড়ি মেলা ভার। বলা হচ্ছে, এখন আলাদা করে বিশেষায়িত শাখার মাধ্যমে শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিজনি। ওদিকে আরেক স্ট্রিমিং সাইট প্যারামাউন্ট প্লাস শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্টের প্রচারে আলাদা উদ্যোগ নিয়েছে। আবার বিভিন্ন নির্মাতার কাছ থেকে শিশুতোষ কনটেন্ট কেনার হিড়িকও পড়েছে। এমনই একটি সিরিজের স্বত্ব কিনতে ভায়াকম সিবিএস আলোচনা শুরু করে দিয়েছে। জানা গেছে, এর জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করতেও রাজি ভায়াকম সিবিএস।
এদিকে স্ট্রিমিং ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় নেটফ্লিক্সও মাঠে নেমে পড়েছে। গত সেপ্টেম্বরে ‘চার্লি অ্যান্ড দ্য চকোলেট ফ্যাক্টরি’র স্বত্ব কিনতে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সেই সঙ্গে গত নভেম্বরে শিশুতোষ কনটেন্টের পরিধি বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে নেটফ্লিক্স। এর মূল উদ্দেশ্য শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্টে বৈচিত্র্য আনা। অন্যদিকে এইচবিও ম্যাক্স এত দিন প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দিয়ে বাজার ধরার চেষ্টা করলেও এবার তারা শিশুদের জন্য নিয়ে এসেছে নতুন এক বিশেষায়িত পোর্টাল। ‘কার্টুনিটো’ নামের ওই পোর্টালে কেবল স্কুলে যাওয়ার বয়স হয়নি এমন শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে।
এ তো গেল ইন্ডাস্ট্রির ঝানুদের কথা। নতুন ও তুলনামূলকভাবে অখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলোও এখন শুরু থেকেই শিশুদের কনটেন্টের পরিমাণ বাড়াতে চাইছে এবং তাতে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি। যেমন: কিডুডল ডট টিভি নামের একটি অ্যাপ্লিকেশন শিশুদের জন্য কনটেন্ট বানিয়েই পরিচিত হয়ে উঠেছে। মহামারির পুরোটা সময়েই এই অ্যাপের কনটেন্ট ডাউনলোডের পরিমাণ আকাশ ছুঁয়েছিল। এর দেখাদেখি অন্যান্য নতুন উদ্যোগও এখন শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরিতে তোড়জোড় শুরু করেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, শিশু-কিশোরদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে স্ট্রিমিং জায়ান্টদের উৎসাহী হয়ে ওঠার নানামুখী কারণ রয়েছে। এর অন্যতম হলো, শিশুদের উপযোগী অ্যানিমেটেড কনটেন্ট তৈরিতে ব্যয় তুলনামূলক কম। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে যে পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়, তা শিশুদের ক্ষেত্রে করতে হয় না। আবার একবার ‘হিট’ হলে এসব কনটেন্টের বাজার বহুমুখীও করা যায়। যেমন—কোনো নির্দিষ্ট চরিত্র তুমুল জনপ্রিয় হলে ঢুকে পড়া যায় খেলনার বাজারেও। ফলে লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। অন্যদিকে শিশু ও অভিভাবক—দুই পক্ষের মন জয় করতে পারলে ভবিষ্যতের দর্শক পাওয়াও নিশ্চিত হয়ে যায়।
এ সমস্ত কারণে স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো এখন শিশুদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে নড়েচড়ে বসেছে। ধারণা করা হচ্ছে, শিগ্গিরই এই খাতে বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে আরও বাড়তে পারে। হয়তো স্ট্রিমিং ওয়ারের ভবিষ্যতের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়ে এটিই হয়ে উঠতে পারে অন্যতম অস্ত্র!
তথ্যসূত্র: দ্য নিউইয়র্ক টাইমস, দ্য ইকনোমিস্ট, রয়টার্স ও লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস
করোনাভাইরাসের প্রকোপ শেষ হইয়াও হচ্ছে না শেষ। একেকবার একেক রূপে পৃথিবীতে তাণ্ডব চালাচ্ছে এই ভাইরাস। নতুনটির নাম ওমিক্রন। শোনা যাচ্ছে আরও নানা আশঙ্কার কথা। করোনার সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আবার ভিডিও স্ট্রিমিং ব্যবসা চাঙা হতে শুরু করেছে। এবার অবশ্য তুরুপের তাস শিশুদের জন্য বিশেষ কনটেন্ট তৈরি। স্ট্রিমিং জায়ান্টরা সেই পথেই এগোচ্ছে জোরেশোরে।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে, বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলোতে ওমিক্রনের সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের গতিও ধীর হচ্ছে। ফলে শিশু-কিশোরদের ঘরে থাকার সময়সীমাও বাড়ছে। আর সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে শিশুদের কনটেন্ট দেখার হার। প্যারট অ্যানালিটিকস নামের তথ্যভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুধু যুক্তরাষ্ট্রে শিশুতোষ কনটেন্টের চাহিদা ৬০ শতাংশের মতো বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে করোনা মহামারির শুরু থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত সময়সীমাকে আমলে নেওয়া হয়েছে। ভিডিও দেখা, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে মেনশন করা, আইএমডিবিতে বিভিন্ন শিশুতোষ কনটেন্ট খোঁজার হার প্রভৃতি বিবেচনায় নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, এই সময়ের মধ্যে শিশুতোষ কনটেন্টের চাহিদা প্রায় ৬০ শতাংশ বেড়েছে। তবে অন্যান্য ঘরানার কনটেন্টের চাহিদা বেড়েছে মোটে ২৩ শতাংশ।
কিন্তু এমন আকাশচুম্বী চাহিদার বিপরীতে শিশুতোষ কনটেন্টের অভাব ছিল বেশ। এখনো পর্যন্ত শিশুদের উপযোগী কনটেন্ট দেখার জন্য ইউটিউবেই ক্লিক হতো বেশি। তবে গত কয়েক বছর ধরে ইউটিউবের বিরুদ্ধে অনুপযোগী কনটেন্ট শিশুদের জন্য বরাদ্দ রাখার অভিযোগ উঠছিল। সম্প্রতি পিউ রিসার্চ সেন্টারের করা এক জরিপে অধিকাংশ অভিভাবকই এই অভিযোগ তুলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের মতে, এতে করে শিশুরা দিনকে দিন টিকটকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। জরিপ অনুযায়ী, এসব শিশুর বেশির ভাগেরই বয়স ১৪ বছরের নিচে। টিকটকের কনটেন্ট কতটা শিশুবান্ধব, তা নিয়ে অবশ্য শুরু থেকেই সন্দেহ প্রকাশ করে আসছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা।
আর এমন পরিস্থিতিতেই এখন শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরিতে মনোযোগ বাড়াতে চাইছে নেটফ্লিক্স ও ডিজনির মতো ভিডিও স্ট্রিমিং জায়ান্টরা। শিশুদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে ডিজনির জুড়ি মেলা ভার। বলা হচ্ছে, এখন আলাদা করে বিশেষায়িত শাখার মাধ্যমে শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিজনি। ওদিকে আরেক স্ট্রিমিং সাইট প্যারামাউন্ট প্লাস শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্টের প্রচারে আলাদা উদ্যোগ নিয়েছে। আবার বিভিন্ন নির্মাতার কাছ থেকে শিশুতোষ কনটেন্ট কেনার হিড়িকও পড়েছে। এমনই একটি সিরিজের স্বত্ব কিনতে ভায়াকম সিবিএস আলোচনা শুরু করে দিয়েছে। জানা গেছে, এর জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করতেও রাজি ভায়াকম সিবিএস।
এদিকে স্ট্রিমিং ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় খেলোয়াড় নেটফ্লিক্সও মাঠে নেমে পড়েছে। গত সেপ্টেম্বরে ‘চার্লি অ্যান্ড দ্য চকোলেট ফ্যাক্টরি’র স্বত্ব কিনতে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি খরচ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সেই সঙ্গে গত নভেম্বরে শিশুতোষ কনটেন্টের পরিধি বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে নেটফ্লিক্স। এর মূল উদ্দেশ্য শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্টে বৈচিত্র্য আনা। অন্যদিকে এইচবিও ম্যাক্স এত দিন প্রাপ্তবয়স্কদের কনটেন্ট দিয়ে বাজার ধরার চেষ্টা করলেও এবার তারা শিশুদের জন্য নিয়ে এসেছে নতুন এক বিশেষায়িত পোর্টাল। ‘কার্টুনিটো’ নামের ওই পোর্টালে কেবল স্কুলে যাওয়ার বয়স হয়নি এমন শিশুদের জন্য তৈরি কনটেন্ট প্রচার করা হচ্ছে।
এ তো গেল ইন্ডাস্ট্রির ঝানুদের কথা। নতুন ও তুলনামূলকভাবে অখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলোও এখন শুরু থেকেই শিশুদের কনটেন্টের পরিমাণ বাড়াতে চাইছে এবং তাতে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি। যেমন: কিডুডল ডট টিভি নামের একটি অ্যাপ্লিকেশন শিশুদের জন্য কনটেন্ট বানিয়েই পরিচিত হয়ে উঠেছে। মহামারির পুরোটা সময়েই এই অ্যাপের কনটেন্ট ডাউনলোডের পরিমাণ আকাশ ছুঁয়েছিল। এর দেখাদেখি অন্যান্য নতুন উদ্যোগও এখন শিশুতোষ কনটেন্ট তৈরিতে তোড়জোড় শুরু করেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, শিশু-কিশোরদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে স্ট্রিমিং জায়ান্টদের উৎসাহী হয়ে ওঠার নানামুখী কারণ রয়েছে। এর অন্যতম হলো, শিশুদের উপযোগী অ্যানিমেটেড কনটেন্ট তৈরিতে ব্যয় তুলনামূলক কম। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে যে পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হয়, তা শিশুদের ক্ষেত্রে করতে হয় না। আবার একবার ‘হিট’ হলে এসব কনটেন্টের বাজার বহুমুখীও করা যায়। যেমন—কোনো নির্দিষ্ট চরিত্র তুমুল জনপ্রিয় হলে ঢুকে পড়া যায় খেলনার বাজারেও। ফলে লাভের অঙ্ক বাড়তে থাকে। অন্যদিকে শিশু ও অভিভাবক—দুই পক্ষের মন জয় করতে পারলে ভবিষ্যতের দর্শক পাওয়াও নিশ্চিত হয়ে যায়।
এ সমস্ত কারণে স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো এখন শিশুদের জন্য কনটেন্ট তৈরিতে নড়েচড়ে বসেছে। ধারণা করা হচ্ছে, শিগ্গিরই এই খাতে বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে আরও বাড়তে পারে। হয়তো স্ট্রিমিং ওয়ারের ভবিষ্যতের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়ে এটিই হয়ে উঠতে পারে অন্যতম অস্ত্র!
তথ্যসূত্র: দ্য নিউইয়র্ক টাইমস, দ্য ইকনোমিস্ট, রয়টার্স ও লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস
সিনেমা অনবদ্য অভিনয়, নির্মাণ, প্রযোজনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন ও সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অন্যরকম জনপ্রিয়তা রয়েছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট খ্যাত বলিউড তারকা আমীর খান। প্রাক্তন দুই স্ত্রীর সঙ্গে এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ ও শ্রদ্ধাশীল সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। সম্প্রতি তাঁর মায়ের জন্মদিনে অন্য স্বজন...
২ ঘণ্টা আগেআজ শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা। নতুন বইয়ের গন্ধে বইপ্রেমীরা মেতে উঠবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। প্রতিবছরই মেলায় খ্যাতিমান লেখকদের বই যেমন প্রকাশিত হয়, তেমনি তরুণ লেখকদের বইও আসে। পাশাপাশি শোবিজ তারকারাও উপহার দেন তাঁদের লেখা বই। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছরও আসছে বেশ কজন তারকার নতুন..
৩ ঘণ্টা আগেঅভিনেতা হিসেবে তিনি যে দুর্দান্ত, তা বলা বাহুল্য। বলিউডে দুই যুগের বেশি সময় ধরে রাজত্ব করছেন তিনি। সেই বোমান ইরানি এবার দাঁড়ালেন ক্যামেরার পেছনে। প্রথমবারের মতো হাজির হলেন পরিচালক হিসেবে। বানিয়েছেন ‘দ্য মেহতা বয়েজ’। ৭ ফেব্রুয়ারি আমাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেনব্বইয়ের দশকে ঢাকার মঞ্চের কয়েকজন তরুণ নাট্যপ্রেমী গড়ে তোলেন ‘প্রাচ্যনাট’ নামের নতুন নাট্যদল। নামটি দিয়েছিলেন প্রখ্যাত নাট্যকার ও গবেষক সেলিম আল দীন। ১৯৯৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সেই থেকে দলটি যেমন নতুন নতুন নাটক উপহার দিয়েছে, তেমনি নাট্যকর্মী সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ...
৩ ঘণ্টা আগে