বিনোদন ডেস্ক
পর্দায় নায়কদের যে সব ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যে দেখা যায়, সেসবের নেপথ্যে থাকে স্টান্টম্যানদের দক্ষতা। অ্যাকশন দৃশ্য তো স্টান্টম্যান ছাড়া সম্ভবই হয় না। নায়কদের হয়ে তাঁরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অ্যাকশনের মতো কঠিন কাজটি করে দেন। তবে ইন্ডাস্ট্রিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাঁরা থাকেন উপেক্ষিত। অনেক সময় শুটিংয়ে অ্যাকশন করতে গিয়ে প্রাণও হারাতে হয় স্টান্টম্যানদের।
এবার স্টান্ট পারফর্মারদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার। বলিউডের ‘খিলাড়ি’ হয়ে উঠলেন বাস্তবের নায়ক। স্টান্টম্যানদের জীবন বাঁচাতে বড় পদক্ষেপ নিলেন অক্ষয়। বলিউডের ৬৫০ জনের বেশি স্টান্টম্যান ও অ্যাকশন ক্রু মেম্বারকে নিজের খরচে ইন্স্যুরেন্সের আওতায় আনলেন তিনি।
অক্ষয় এমন সময়ে এ উদ্যোগ নিলেন যখন স্টান্টম্যানদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে জোরেশোরে আলোচনা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণী সিনেমা ‘ভেট্টুভাম’-এর শুটিং চলাকালীন একটি বিপজ্জনক স্টান্ট করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন বর্ষীয়ান স্টান্টম্যান এস এম রাজু। অ্যাকশন দৃশ্যে একটি গাড়িকে র্যাম্পের ওপর দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন রাজু। কিন্তু গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শূন্যে কয়েকবার চক্কর দিয়ে উল্টে পড়ে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি।
এ দুর্ঘটনার পর স্টান্ট পারফর্মারদের নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। দশকের পর দশক ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা রোমাঞ্চকর সিনেমাটিক দৃশ্য উপহার দিচ্ছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা থাকে না। থাকে না স্বাস্থ্যবিমা। তাঁদের জন্য বড় উদ্যোগ নিলেন অক্ষয় কুমার।
অক্ষয় কুমারের এই উদ্যোগ নিয়ে ‘ধড়ক ২’, ‘জিগরা’, ‘গুঞ্জন সাক্সেনা’, ‘অ্যান্টিম’, ‘ওএমজি ২’সহ অনেক সিনেমার স্টান্টম্যান বিক্রম সিং দহিয়া বলেন, ‘অক্ষয় স্যারের উদ্যোগে বলিউডের প্রায় ৬৫০ থেকে ৭০০ জন স্টান্টম্যান ও অ্যাকশন ইউনিট সদস্যদের ইন্স্যুরেন্সের আওতায় আনা হয়েছে। প্রত্যেকের জন্যই স্বাস্থ্যবিমা ও দুর্ঘটনাজনিত বিমা করা হয়েছে। এই পলিসিতে শুটিং সেট কিংবা সেটের বাইরে যেখানেই দুর্ঘটনা ঘটুক, ৫ থেকে সাড়ে ৫ লাখ রুপি পর্যন্ত ক্যাশ লেস চিকিৎসা সুবিধা পাবেন তাঁরা।’
সিনেমায় অজস্র ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের নেপথ্যে যাঁরা থেকে যান অদৃশ্য হয়ে, তাঁদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করায় প্রশংসিত হচ্ছেন অক্ষয় কুমার।
পর্দায় নায়কদের যে সব ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যে দেখা যায়, সেসবের নেপথ্যে থাকে স্টান্টম্যানদের দক্ষতা। অ্যাকশন দৃশ্য তো স্টান্টম্যান ছাড়া সম্ভবই হয় না। নায়কদের হয়ে তাঁরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অ্যাকশনের মতো কঠিন কাজটি করে দেন। তবে ইন্ডাস্ট্রিতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাঁরা থাকেন উপেক্ষিত। অনেক সময় শুটিংয়ে অ্যাকশন করতে গিয়ে প্রাণও হারাতে হয় স্টান্টম্যানদের।
এবার স্টান্ট পারফর্মারদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার। বলিউডের ‘খিলাড়ি’ হয়ে উঠলেন বাস্তবের নায়ক। স্টান্টম্যানদের জীবন বাঁচাতে বড় পদক্ষেপ নিলেন অক্ষয়। বলিউডের ৬৫০ জনের বেশি স্টান্টম্যান ও অ্যাকশন ক্রু মেম্বারকে নিজের খরচে ইন্স্যুরেন্সের আওতায় আনলেন তিনি।
অক্ষয় এমন সময়ে এ উদ্যোগ নিলেন যখন স্টান্টম্যানদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে জোরেশোরে আলোচনা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি দক্ষিণী সিনেমা ‘ভেট্টুভাম’-এর শুটিং চলাকালীন একটি বিপজ্জনক স্টান্ট করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন বর্ষীয়ান স্টান্টম্যান এস এম রাজু। অ্যাকশন দৃশ্যে একটি গাড়িকে র্যাম্পের ওপর দিয়ে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন রাজু। কিন্তু গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শূন্যে কয়েকবার চক্কর দিয়ে উল্টে পড়ে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি।
এ দুর্ঘটনার পর স্টান্ট পারফর্মারদের নিরাপত্তা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। দশকের পর দশক ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা রোমাঞ্চকর সিনেমাটিক দৃশ্য উপহার দিচ্ছেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা থাকে না। থাকে না স্বাস্থ্যবিমা। তাঁদের জন্য বড় উদ্যোগ নিলেন অক্ষয় কুমার।
অক্ষয় কুমারের এই উদ্যোগ নিয়ে ‘ধড়ক ২’, ‘জিগরা’, ‘গুঞ্জন সাক্সেনা’, ‘অ্যান্টিম’, ‘ওএমজি ২’সহ অনেক সিনেমার স্টান্টম্যান বিক্রম সিং দহিয়া বলেন, ‘অক্ষয় স্যারের উদ্যোগে বলিউডের প্রায় ৬৫০ থেকে ৭০০ জন স্টান্টম্যান ও অ্যাকশন ইউনিট সদস্যদের ইন্স্যুরেন্সের আওতায় আনা হয়েছে। প্রত্যেকের জন্যই স্বাস্থ্যবিমা ও দুর্ঘটনাজনিত বিমা করা হয়েছে। এই পলিসিতে শুটিং সেট কিংবা সেটের বাইরে যেখানেই দুর্ঘটনা ঘটুক, ৫ থেকে সাড়ে ৫ লাখ রুপি পর্যন্ত ক্যাশ লেস চিকিৎসা সুবিধা পাবেন তাঁরা।’
সিনেমায় অজস্র ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের নেপথ্যে যাঁরা থেকে যান অদৃশ্য হয়ে, তাঁদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করায় প্রশংসিত হচ্ছেন অক্ষয় কুমার।
কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হওয়ার পর বাংলাদেশের সিনেমা ‘মাস্তুল’ এবার আমন্ত্রণ পেল ভারতের ৪র্থ ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কলকাতায়। ভাসমান জীবনের গল্প নিয়ে সিনেমাটি বানিয়েছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান।
৩৪ মিনিট আগেহ্যারি পটার সিরিজের কাজ চলবে প্রায় এক দশক ধরে। তাহলে যেসব শিশু এতে অভিনয় করছে, তাদের পড়াশোনার কী হবে? এ বিষয়টি চিন্তা করে শুটিং স্পটেই একটি অস্থায়ী স্কুল তৈরি করা হয়েছে। শুটিংয়ের পাশাপাশি সেখানেই চলবে তাদের পড়াশোনা।
১ ঘণ্টা আগেজয় শাহরিয়ারের কথা ও সুরে নতুন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন এলিটা করিম। শিরোনাম ‘বারান্দাতে বিকেলবেলা’। গানটির ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে জয় শাহরিয়ারের ইউটিউব চ্যানেলে।
৫ ঘণ্টা আগেদীপ্ত টিভির নতুন মেগা সিরিজ ‘খুশবু’তে অভিনয় করছেন স্টার হান্ট রিয়েলিটি শোর বিজয়ীরা। সিরিজটি তৈরি হচ্ছে পোশাক শ্রমিকদের জীবনের গল্প নিয়ে। ইতিমধ্যে নাটকটির শুটিং শুরু হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে