চলতি অর্থবছরে সরকারি অনুদানের জন্য পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব আহ্বান করেছে সরকার। ২০২১ ও ২০২২ অর্থ বছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য (সর্বোচ্চ ১০টি) ও স্বল্পদৈর্ঘ্য (সর্বোচ্চ ১০টি) মিলিয়ে মোট ২০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়। উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ ঘোষণা দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ আগামি ৩১ অক্টোবর বিকেল চারটার মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন দেশীয় নির্মাতা ও প্রযোজকেরা। বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতিকে সমুন্নত রাখবে এবং একই সঙ্গে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন জীবনমুখী, রুচিশীল ও শিল্পমানসমৃদ্ধ গল্পের চলচ্চিত্রকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। অগ্রাধিকার পাবে সাহিত্যনির্ভর গল্প ও চিত্রনাট্য। এ ক্ষেত্রে মূল লেখকের অনুমতি নিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন। একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমা ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে ২০টি চিত্রনাট্য। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবির সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে।
চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ও স্বল্পদৈর্ঘ্যের ক্ষেত্রে একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে উপযুক্ত ছবি পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট শাখার অনুদান স্থগিত থাকবে। কোনো প্রযোজক পরপর দুই বছর অনুদান পাবেন না।
পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি কমপক্ষে ২০টি সিনেমা হলে মুক্তি দিতে হবে। একজন প্রযোজক সর্বোচ্চ তিনবারের বেশি অনুদান পাবেন না।
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা-২০২০ (সংশোধিত)’ অনুযায়ী ২০২০-২১ অর্থ বছর থেকে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের অনুদান ২০ লাখ টাকা দিয়ে আসছে সরকার।
দেখুন প্রজ্ঞাপনটি…
চলতি অর্থবছরে সরকারি অনুদানের জন্য পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাণের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব আহ্বান করেছে সরকার। ২০২১ ও ২০২২ অর্থ বছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য (সর্বোচ্চ ১০টি) ও স্বল্পদৈর্ঘ্য (সর্বোচ্চ ১০টি) মিলিয়ে মোট ২০টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়। উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ ঘোষণা দিয়েছে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়।
চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ আগামি ৩১ অক্টোবর বিকেল চারটার মধ্যে তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে অনুদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন দেশীয় নির্মাতা ও প্রযোজকেরা। বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতিকে সমুন্নত রাখবে এবং একই সঙ্গে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন জীবনমুখী, রুচিশীল ও শিল্পমানসমৃদ্ধ গল্পের চলচ্চিত্রকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। অগ্রাধিকার পাবে সাহিত্যনির্ভর গল্প ও চিত্রনাট্য। এ ক্ষেত্রে মূল লেখকের অনুমতি নিতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার ব্যক্তিরাই কাহিনি জমা দিতে পারবেন। একই সঙ্গে নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। জমা ছবি থেকে বাছাই করে অনুদানের জন্য নির্বাচন করা হবে ২০টি চিত্রনাট্য। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবির সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে।
চলচ্চিত্রের ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ও স্বল্পদৈর্ঘ্যের ক্ষেত্রে একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে উপযুক্ত ছবি পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট শাখার অনুদান স্থগিত থাকবে। কোনো প্রযোজক পরপর দুই বছর অনুদান পাবেন না।
পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি কমপক্ষে ২০টি সিনেমা হলে মুক্তি দিতে হবে। একজন প্রযোজক সর্বোচ্চ তিনবারের বেশি অনুদান পাবেন না।
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালা-২০২০ (সংশোধিত)’ অনুযায়ী ২০২০-২১ অর্থ বছর থেকে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের অনুদান ২০ লাখ টাকা দিয়ে আসছে সরকার।
দেখুন প্রজ্ঞাপনটি…
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৯ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৯ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৯ ঘণ্টা আগে