বিনোদন ডেস্ক
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় গত কয়েক বছর বলিউডেই বেশি ব্যস্ত। হিন্দি সিরিজ ও সিনেমায় তাঁর অভিনয় সর্বভারতীয় স্তরে প্রশংসিতও হচ্ছে। ‘জুবিলি’, ‘স্কুপ’, ‘খাকি: দ্য বেঙ্গল চ্যাপ্টার’ সিরিজগুলো বলিউডে তাঁর অবস্থান পোক্ত করেছে। ১১ জুলাই আসছে প্রসেনজিৎ অভিনীত নতুন হিন্দি সিনেমা ‘মালিক’। পুলকিত পরিচালিত এ সিনেমায় তিনি পুলিশ অফিসার, যার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা যাবে রাজকুমার রাওকে।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ে সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রসেনজিৎ। সেখানে এক সাংবাদিকের বাংলায় প্রশ্ন করার ব্যাপারে আপত্তি তুলে বিতর্কের মুখে পড়েছেন তিনি। বাংলা ভাষাকে হেয় করার অভিযোগ উঠেছে প্রসেনজিতের বিরুদ্ধে।
ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রসেনজিৎ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজকুমার রাও, মানষী ছিল্লার, পরিচালক পুলকিত এবং মালিক সিনেমার কলাকুশলীরা। সাংবাদিকেরা একের পর প্রশ্ন করছিলেন, আর সে সবের উত্তর দিচ্ছিলেন তাঁরা। একপর্যায়ে এক সাংবাদিক প্রসেনজিতকে বাংলায় প্রশ্ন করেন, ‘বাংলায় তোমাকে পুলিশের চরিত্রে দেখেছি, এখানেও মনে হচ্ছে ওই রকম একটা কিছু। এই চরিত্র কতটা আলাদা তোমার বাঙালি পুলিশ চরিত্রের থেকে? আর রাজকুমার একটা বাঙালি চরিত্র করবে, সৌরভ গাঙ্গুলীর চরিত্র। তোমার কী মনে হয়, ও কতটা ভালো করবে?’
মুম্বাইয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলা প্রশ্ন শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেন প্রসেনজিৎ। সাংবাদিককে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘বাংলায় কথা বলার কী দরকার?’ পরিস্থিতি সামলে নেন রাজকুমার রাও। নিজেই প্রশ্নটির হিন্দি অনুবাদ করে দেন। বাংলা থেকে হিন্দিতে রাজকুমারের তরজমা শুনে হাততালি দিয়ে ওঠেন সবাই। এরপর হিন্দি ও ইংরেজিতে প্রশ্নটির উত্তর দেন প্রসেনজিৎ।
এ ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর প্রসেনজিতকে নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। যে বাংলা ভাষা তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে, সেই ভাষাকেই অগ্রাহ্য করার অভিযোগে তাঁর সমালোচনা করছেন নেটিজেনরা। টালিউড ইন্ডাস্ট্রির অনেক শিল্পীও এ বিষয়ে প্রসেনজিতের অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। তবে এ সমালোচনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি অভিনেতা।
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় গত কয়েক বছর বলিউডেই বেশি ব্যস্ত। হিন্দি সিরিজ ও সিনেমায় তাঁর অভিনয় সর্বভারতীয় স্তরে প্রশংসিতও হচ্ছে। ‘জুবিলি’, ‘স্কুপ’, ‘খাকি: দ্য বেঙ্গল চ্যাপ্টার’ সিরিজগুলো বলিউডে তাঁর অবস্থান পোক্ত করেছে। ১১ জুলাই আসছে প্রসেনজিৎ অভিনীত নতুন হিন্দি সিনেমা ‘মালিক’। পুলকিত পরিচালিত এ সিনেমায় তিনি পুলিশ অফিসার, যার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দেখা যাবে রাজকুমার রাওকে।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ে সিনেমাটির ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রসেনজিৎ। সেখানে এক সাংবাদিকের বাংলায় প্রশ্ন করার ব্যাপারে আপত্তি তুলে বিতর্কের মুখে পড়েছেন তিনি। বাংলা ভাষাকে হেয় করার অভিযোগ উঠেছে প্রসেনজিতের বিরুদ্ধে।
ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রসেনজিৎ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাজকুমার রাও, মানষী ছিল্লার, পরিচালক পুলকিত এবং মালিক সিনেমার কলাকুশলীরা। সাংবাদিকেরা একের পর প্রশ্ন করছিলেন, আর সে সবের উত্তর দিচ্ছিলেন তাঁরা। একপর্যায়ে এক সাংবাদিক প্রসেনজিতকে বাংলায় প্রশ্ন করেন, ‘বাংলায় তোমাকে পুলিশের চরিত্রে দেখেছি, এখানেও মনে হচ্ছে ওই রকম একটা কিছু। এই চরিত্র কতটা আলাদা তোমার বাঙালি পুলিশ চরিত্রের থেকে? আর রাজকুমার একটা বাঙালি চরিত্র করবে, সৌরভ গাঙ্গুলীর চরিত্র। তোমার কী মনে হয়, ও কতটা ভালো করবে?’
মুম্বাইয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বাংলা প্রশ্ন শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেন প্রসেনজিৎ। সাংবাদিককে পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘বাংলায় কথা বলার কী দরকার?’ পরিস্থিতি সামলে নেন রাজকুমার রাও। নিজেই প্রশ্নটির হিন্দি অনুবাদ করে দেন। বাংলা থেকে হিন্দিতে রাজকুমারের তরজমা শুনে হাততালি দিয়ে ওঠেন সবাই। এরপর হিন্দি ও ইংরেজিতে প্রশ্নটির উত্তর দেন প্রসেনজিৎ।
এ ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর প্রসেনজিতকে নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। যে বাংলা ভাষা তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে, সেই ভাষাকেই অগ্রাহ্য করার অভিযোগে তাঁর সমালোচনা করছেন নেটিজেনরা। টালিউড ইন্ডাস্ট্রির অনেক শিল্পীও এ বিষয়ে প্রসেনজিতের অবস্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। তবে এ সমালোচনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি অভিনেতা।
স্কুলের শ্রেণিকক্ষে এখন থেকে আর কোনো ব্যাকবেঞ্চার থাকবে না। সব শিক্ষার্থী বসবে ফার্স্ট বেঞ্চে। কীভাবে? সে উপায় দেখিয়ে দিয়েছেন পরিচালক তাঁর স্থানার্থী শ্রীকুট্টনে। সিনেমাটি দেখে সে মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে কেরালার বিভিন্ন স্কুলে।
৬ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’ সিনেমা দিয়ে কাজী নওশাবা আহমেদ নাম লেখান টালিউডে। ওই বছরই শেষ হয় অনিক দত্ত পরিচালিত সিনেমাটির শুটিং। কথা ছিল ২০২৪ সালের দুর্গাপূজার সময় মুক্তি পাবে প্রেক্ষাগৃহে। তবে সেটি আর হয়নি।
১৭ ঘণ্টা আগেবর্ষা উপলক্ষে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ড. প্রিয়াঙ্কা গোপের গান ‘আজি নেমেছে আঁধার’। প্রিয়াঙ্কা গোপ অফিশিয়াল নামের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত গানটি লিখেছেন মোহাম্মদ রাজিবুল হাসান, সুর করেছেন সোনালী রায়, সংগীতায়োজন করেছেন বিনোদ রায়।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজের লেখা ও সুর করা ১০০ গানের সিরিজ নিয়ে আসছেন গীতিকার ও সুরকার তানভীর তারেক। এরই মধ্যে বেশ কিছু গানের কাজ শেষ করেছেন তিনি। সম্প্রতি তানভীর ঘোষণা দিয়েছেন সিরিজের প্রথম দুটি গান মুক্তির।
১৭ ঘণ্টা আগে