জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তাঁর অভিনীত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ ছবিটি (১২ নভেম্বর) মুক্তি পেয়েছে। এটি পরিচালনা করেছেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ। প্রথমবারের মতো কান চলচ্চিত্র উৎসবে অফিশিয়াল বিভাগ ‘আঁ সার্তেইন রিগার্দ’ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশি ছবি হিসেবে অংশ নিয়েছিল ছবিটি। রোববার (২৮ নভেম্বর) সিনেমাটি দেখেছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ছবিটি দেখে ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
রোববার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মহাখালীর এসকেএস টাওয়ার স্টার সিনেপ্লেক্সে রেহানা মরিয়ম নূর সিনেমাটি উপভোগ করেন পলক। এ সময় ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র অভিনেত্রী বাঁধন, নির্বাহী প্রযোজক এহসানুল হক বাবুসহ সিনেমার কলাকুশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিটি দেখে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুকেও একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস দেন পলক। জানান নিজের ভালো লাগার কথা। তিনি বলেন, ‘এই চলচ্চিত্রের মধ্যে আমাদের পরিবারের ভেতরে নারী পুরুষের মধ্যে যে বৈষম্য, সংসারের মধ্যে যে বৈষম্য তা ফুটে উঠেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শৈশব থেকে যে শিক্ষক, অভিভাবক প্রতিবেশী তাদের কাছ থেকে যে শিক্ষাটা পাওয়ার কথা সেই নৈতিক শিক্ষাটা না পেয়ে অনৈতিক শিক্ষা পাচ্ছে আমাদের সন্তানেরা সেটা তুলে ধরা হয়েছে।’ তিনি যোগ করেন, ‘এই সিনেমা দেখে অনেকের ফেসবুকে কমেন্ট দেখেছি তারা বলছে “রেহানা” চরিত্রটি স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক! আমি মনে করি রেহানা আসলে অস্বাভাবিক না! সমাজটা অস্বাভাবিক, রেহানা সেই সমাজের অসংগতির বিরুদ্ধে একটা সাহসী কণ্ঠস্বর।’
তিনি বলেন, ‘অন্যায়ের সাথে আপস করব কেন? এই যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রেহানার যে পদক্ষেপ এটাই স্বাভাবিক। আর সমাজের যে অসংগতি সেটাই অস্বাভাবিক! এই জায়গা থেকে আমাদের সকলের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে।’
আলোচিত এই ছবিটি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি আশা করি বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন ছিল একটি অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা সেই অসম্প্রদায়িক প্রগতিশীল সমাজ বিনির্মাণে আমাদের “রেহানা মরিয়ম নূর”-এর মতো আরো অনেক চলচ্চিত্র আসবে এবং আমরা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলতে পারব।’
সবশেষে তিনি সবাইকে সিনেমা হলে গিয়ে রেহানা মরিয়ম নূর দেখারও অনুরোধ জানান।
জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তাঁর অভিনীত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ ছবিটি (১২ নভেম্বর) মুক্তি পেয়েছে। এটি পরিচালনা করেছেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ। প্রথমবারের মতো কান চলচ্চিত্র উৎসবে অফিশিয়াল বিভাগ ‘আঁ সার্তেইন রিগার্দ’ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশি ছবি হিসেবে অংশ নিয়েছিল ছবিটি। রোববার (২৮ নভেম্বর) সিনেমাটি দেখেছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ছবিটি দেখে ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।
রোববার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মহাখালীর এসকেএস টাওয়ার স্টার সিনেপ্লেক্সে রেহানা মরিয়ম নূর সিনেমাটি উপভোগ করেন পলক। এ সময় ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র অভিনেত্রী বাঁধন, নির্বাহী প্রযোজক এহসানুল হক বাবুসহ সিনেমার কলাকুশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিটি দেখে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুকেও একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস দেন পলক। জানান নিজের ভালো লাগার কথা। তিনি বলেন, ‘এই চলচ্চিত্রের মধ্যে আমাদের পরিবারের ভেতরে নারী পুরুষের মধ্যে যে বৈষম্য, সংসারের মধ্যে যে বৈষম্য তা ফুটে উঠেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিশুদের শৈশব থেকে যে শিক্ষক, অভিভাবক প্রতিবেশী তাদের কাছ থেকে যে শিক্ষাটা পাওয়ার কথা সেই নৈতিক শিক্ষাটা না পেয়ে অনৈতিক শিক্ষা পাচ্ছে আমাদের সন্তানেরা সেটা তুলে ধরা হয়েছে।’ তিনি যোগ করেন, ‘এই সিনেমা দেখে অনেকের ফেসবুকে কমেন্ট দেখেছি তারা বলছে “রেহানা” চরিত্রটি স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক! আমি মনে করি রেহানা আসলে অস্বাভাবিক না! সমাজটা অস্বাভাবিক, রেহানা সেই সমাজের অসংগতির বিরুদ্ধে একটা সাহসী কণ্ঠস্বর।’
তিনি বলেন, ‘অন্যায়ের সাথে আপস করব কেন? এই যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রেহানার যে পদক্ষেপ এটাই স্বাভাবিক। আর সমাজের যে অসংগতি সেটাই অস্বাভাবিক! এই জায়গা থেকে আমাদের সকলের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে।’
আলোচিত এই ছবিটি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমি আশা করি বঙ্গবন্ধুর যে স্বপ্ন ছিল একটি অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা সেই অসম্প্রদায়িক প্রগতিশীল সমাজ বিনির্মাণে আমাদের “রেহানা মরিয়ম নূর”-এর মতো আরো অনেক চলচ্চিত্র আসবে এবং আমরা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তুলতে পারব।’
সবশেষে তিনি সবাইকে সিনেমা হলে গিয়ে রেহানা মরিয়ম নূর দেখারও অনুরোধ জানান।
শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় আজ বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়েছে লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনকে। তাঁর রক্তচাপ আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। সংক্রমণ বেড়ে গেছে। কিডনি জটিলতাও রয়েছে। সব মিলিয়ে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
৬ ঘণ্টা আগেক্রিকেট বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসার জায়গা। বাংলাদেশের খেলার দিন মন পড়ে থাকে খেলার মাঠে। একটা ছক্কায় গোটা দেশ উল্লাসে মেতে ওঠে, একটা উইকেটে কোটি মানুষ একসঙ্গে চিৎকার করে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের এক গৌরবময় অধ্যায় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়।
৭ ঘণ্টা আগেনাট্যদল জাগরণী থিয়েটারের ২১তম প্রযোজনা ‘কাদামাটি’। গত জুলাইয়ে মঞ্চে এসেছে নাটকটি। আগামীকাল ১১ সেপ্টেম্বর মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে দেখা যাবে এর তৃতীয় প্রদর্শনী।
৯ ঘণ্টা আগেঅনুমতি ছাড়া বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাইয়ের নাম-ছবি বেআইনিভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন মাধ্যমে। এআই নির্মিত অশ্লীল-বিকৃত ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। শুধু তা-ই নয়, প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে তাঁর কণ্ঠস্বরেরও অপব্যবহার হচ্ছে। তাই ভারতীয় আইন মোতাবেক ‘ব্যক্তিত্বের অধিকার’ কার্যকর করার দাবি
২০ ঘণ্টা আগে