ঢাকাই সিনেমার কালজয়ী অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাকের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৭ সালের আজকের এ দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান কিংবদন্তি এই অভিনেতা। ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে পরিবারের পক্ষ থেকে থাকছে নানা আয়োজন।
নায়কপুত্র সম্রাট বলেন, ‘বছরের এই দিনে ফজরের নামাজ পড়েই আব্বার কবরে চলে যাই, দোয়া-দরুদ পড়ি। দুপুরে মেহমান, গরিব ও এতিমদের নিজ হাতে খাওয়াবেন আম্মা। উত্তরায় রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সে আব্বার নিজের হাতে গড়া একটি মসজিদ আছে। আব্বা নিজে ইমাম নিযুক্ত করে গিয়েছিলেন। সেখানে বাদ আসর মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। একই সময়ে বাসায়ও থাকছে মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন। আমরা পরিবারের মানুষজন থাকব বাসায়। নামাজ শেষে আব্বার জন্য দোয়া করব সবাই।’
১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায় জন্ম নেন তিনি। বাংলা চলচ্চিত্রের সাদাকালো থেকে রঙিন সেলুলয়েডের দীর্ঘ ইতিহাসে দাপুটে অবস্থান ছিল নায়ক রাজ রাজ্জাকের।
সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চনাটকে হাতেখড়ি হয় রাজ্জাকের। ১৯৬৪ সালে নতুন জীবন গড়তে সপরিবারে বাংলাদেশে পাড়ি জমানো রাজ্জাক কঠোর পরিশ্রম আর সংগ্রাম করেছেন।
‘মুখ ও মুখোশ’ চলচ্চিত্রের পরিচালক আব্দুল জব্বার খানের সহযোগিতায় বাংলাদেশি সিনেমায় কাজের সুযোগ পান রাজ্জাক। ১৯৬৬ সালে ‘১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন’ চলচ্চিত্রে ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। একই বছর জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে সুচন্দার বিপরীতে নায়ক হিসেবে ঢালিউডে প্রথম উপস্থিত হয়েই সবার মন জয় করে নেন রাজ্জাক। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। এরপর ক্যারিয়ারের মাত্র আট বছরেই শতাধিক সিনেমার মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন এই নায়ক।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অভিনয় করেছেন তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে। অভিনয়ের বাইরে রাজ্জাক সফল ছিলেন প্রযোজক-নির্মাতা হিসেবেও। প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন ১৬টি চলচ্চিত্র।
দীর্ঘ কর্মজীবনে আজীবন সম্মাননাসহ মোট ছয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য রাষ্ট্র তাঁকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’-এ ভূষিত করে।
ঢাকাই সিনেমার কালজয়ী অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাকের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৭ সালের আজকের এ দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান কিংবদন্তি এই অভিনেতা। ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে পরিবারের পক্ষ থেকে থাকছে নানা আয়োজন।
নায়কপুত্র সম্রাট বলেন, ‘বছরের এই দিনে ফজরের নামাজ পড়েই আব্বার কবরে চলে যাই, দোয়া-দরুদ পড়ি। দুপুরে মেহমান, গরিব ও এতিমদের নিজ হাতে খাওয়াবেন আম্মা। উত্তরায় রাজলক্ষ্মী কমপ্লেক্সে আব্বার নিজের হাতে গড়া একটি মসজিদ আছে। আব্বা নিজে ইমাম নিযুক্ত করে গিয়েছিলেন। সেখানে বাদ আসর মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। একই সময়ে বাসায়ও থাকছে মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন। আমরা পরিবারের মানুষজন থাকব বাসায়। নামাজ শেষে আব্বার জন্য দোয়া করব সবাই।’
১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায় জন্ম নেন তিনি। বাংলা চলচ্চিত্রের সাদাকালো থেকে রঙিন সেলুলয়েডের দীর্ঘ ইতিহাসে দাপুটে অবস্থান ছিল নায়ক রাজ রাজ্জাকের।
সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মঞ্চনাটকে হাতেখড়ি হয় রাজ্জাকের। ১৯৬৪ সালে নতুন জীবন গড়তে সপরিবারে বাংলাদেশে পাড়ি জমানো রাজ্জাক কঠোর পরিশ্রম আর সংগ্রাম করেছেন।
‘মুখ ও মুখোশ’ চলচ্চিত্রের পরিচালক আব্দুল জব্বার খানের সহযোগিতায় বাংলাদেশি সিনেমায় কাজের সুযোগ পান রাজ্জাক। ১৯৬৬ সালে ‘১৩ নম্বর ফেকু ওস্তাগার লেন’ চলচ্চিত্রে ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। একই বছর জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি।
‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে সুচন্দার বিপরীতে নায়ক হিসেবে ঢালিউডে প্রথম উপস্থিত হয়েই সবার মন জয় করে নেন রাজ্জাক। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। এরপর ক্যারিয়ারের মাত্র আট বছরেই শতাধিক সিনেমার মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন এই নায়ক।
দীর্ঘ ক্যারিয়ারে অভিনয় করেছেন তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে। অভিনয়ের বাইরে রাজ্জাক সফল ছিলেন প্রযোজক-নির্মাতা হিসেবেও। প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন ১৬টি চলচ্চিত্র।
দীর্ঘ কর্মজীবনে আজীবন সম্মাননাসহ মোট ছয়বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য রাষ্ট্র তাঁকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’-এ ভূষিত করে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৯ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৫ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৫ ঘণ্টা আগে