পথচলার ১৯ বছর পূর্ণ করেছে দেশের সর্বাধুনিক মাল্টিপ্লেক্স স্টার সিনেপ্লেক্স। চলচ্চিত্রের সঙ্গে এর যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৪ সালের এই দিনে। বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী মিলিয়ে ১৯টি শাখা নিয়ে চলছে সিনেপ্লেক্সের কার্যক্রম। আগামী বছরই তাঁদের ৪০টি শাখা চালুর পাশাপাশি, সারা দেশে ১০০টি শাখা তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে স্টার সিনেপ্লেক্সের ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে জমকালো আয়োজনে মাহবুব রহমান রুহেল বলেন, ‘আমাদের শুরুটা বেশ সংগ্রামের ছিল, কিন্তু এখন যেভাবে ভালো ভালো সিনেমা হচ্ছে এই অবস্থায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ২০২৪ সালের মধ্যে আরও ২০টি স্ক্রিন চালু করব।’
যোগ করে রুহেল বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে সবার আগে চালু হবে ঢাকার উত্তরা, সিদ্ধেশ্বরী (নারায়ণগঞ্জ), বগুড়া, কুমিল্লা, কক্সবাজারে একাধিক স্ক্রিনের সিনেপ্লেক্স। আমাদের টার্গেট ১০০ স্ক্রিন চালু করা। সেই লক্ষ্যে এগোচ্ছি।’
দেশের সিনেমার প্রসঙ্গ টেনে সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ বছর হলিউডের ছবির চেয়েও দেশের ‘‘প্রিয়তমা’’ ও ‘‘সুড়ঙ্গ’’ ভালো চলেছে। এভাবে যদি বছরে কমপক্ষে ১০টি ভালো কনটেন্ট দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি স্ক্রিন বাড়ানোর উৎসাহ পাব।’
বর্তমানে ঢাকার বসুন্ধরা সিটি, ধানমন্ডির সীমান্ত সম্ভার, সামরিক জাদুঘর (বিজয় স্মরণী), মিরপুর, এসকেএস টাওয়ার, রাজশাহী হাইটেক পার্ক, চট্টগ্রামের বালি আর্কিড মিলিয়ে ১৯টি স্ক্রিনে স্টার সিনেপ্লেক্সে চালু আছে।
প্রসঙ্গত, সিনেমা প্রদর্শনের পাশাপাশি প্রযোজনাতেও যুক্ত রয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স। ২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশু পরিচালিত ‘ন ডরাই’ সিনেমাটির প্রযোজনায় ছিলেন তাঁরা। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জানান, একাধিক সিনেমার চিত্রনাট্যের কাজ চলছে। ২০২৪ সালে ধারাবাহিকভাবে সেই সিনেমাগুলোর প্রযোজনায় যুক্ত হবে স্টার সিনেপ্লেক্স।
পথচলার ১৯ বছর পূর্ণ করেছে দেশের সর্বাধুনিক মাল্টিপ্লেক্স স্টার সিনেপ্লেক্স। চলচ্চিত্রের সঙ্গে এর যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৪ সালের এই দিনে। বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী মিলিয়ে ১৯টি শাখা নিয়ে চলছে সিনেপ্লেক্সের কার্যক্রম। আগামী বছরই তাঁদের ৪০টি শাখা চালুর পাশাপাশি, সারা দেশে ১০০টি শাখা তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানালেন স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে স্টার সিনেপ্লেক্সের ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে জমকালো আয়োজনে মাহবুব রহমান রুহেল বলেন, ‘আমাদের শুরুটা বেশ সংগ্রামের ছিল, কিন্তু এখন যেভাবে ভালো ভালো সিনেমা হচ্ছে এই অবস্থায় আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি ২০২৪ সালের মধ্যে আরও ২০টি স্ক্রিন চালু করব।’
যোগ করে রুহেল বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে সবার আগে চালু হবে ঢাকার উত্তরা, সিদ্ধেশ্বরী (নারায়ণগঞ্জ), বগুড়া, কুমিল্লা, কক্সবাজারে একাধিক স্ক্রিনের সিনেপ্লেক্স। আমাদের টার্গেট ১০০ স্ক্রিন চালু করা। সেই লক্ষ্যে এগোচ্ছি।’
দেশের সিনেমার প্রসঙ্গ টেনে সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ বছর হলিউডের ছবির চেয়েও দেশের ‘‘প্রিয়তমা’’ ও ‘‘সুড়ঙ্গ’’ ভালো চলেছে। এভাবে যদি বছরে কমপক্ষে ১০টি ভালো কনটেন্ট দেওয়া যায় তাহলে আরও বেশি স্ক্রিন বাড়ানোর উৎসাহ পাব।’
বর্তমানে ঢাকার বসুন্ধরা সিটি, ধানমন্ডির সীমান্ত সম্ভার, সামরিক জাদুঘর (বিজয় স্মরণী), মিরপুর, এসকেএস টাওয়ার, রাজশাহী হাইটেক পার্ক, চট্টগ্রামের বালি আর্কিড মিলিয়ে ১৯টি স্ক্রিনে স্টার সিনেপ্লেক্সে চালু আছে।
প্রসঙ্গত, সিনেমা প্রদর্শনের পাশাপাশি প্রযোজনাতেও যুক্ত রয়েছে স্টার সিনেপ্লেক্স। ২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশু পরিচালিত ‘ন ডরাই’ সিনেমাটির প্রযোজনায় ছিলেন তাঁরা। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জানান, একাধিক সিনেমার চিত্রনাট্যের কাজ চলছে। ২০২৪ সালে ধারাবাহিকভাবে সেই সিনেমাগুলোর প্রযোজনায় যুক্ত হবে স্টার সিনেপ্লেক্স।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে