নাটকের নিয়মিত মুখ মাখনুন সুলতানা মাহিমা। ২০২০ সাল থেকে ছোট পর্দায় দেখা যাচ্ছে তাঁকে। তবে নাটক নয়, মাহিমার অভিনয় শুরু সিনেমা দিয়ে। ২০১৬ সালে আহসান সারোয়ারের ‘রং ঢং’ সিনেমা দিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান। সেন্সর জটিলতায় আটকে যায় রং ঢং। প্রায় চার বছর সেন্সরে আটকে থাকার পর গত বছর মুক্তির অনুমতি পায়। ৮ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
প্রথম সিনেমা নিয়ে সবারই অনেক স্বপ্ন থাকে, মাহিমারও ছিল। তবে অপেক্ষা করতে করতে একসময় সিনেমাটির আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এত বছর পর রং ঢং মুক্তি পাচ্ছে, স্বাভাবিকভাবেই উৎফুল্ল অভিনেত্রী। মাহিমা বলেন, ‘রং ঢং দিয়েই আমার অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু। প্রথম সবকিছু স্পেশাল হয়। এই সিনেমার ‘‘বয়স ষোলোতে প্রেম’’ গানটি সবাই অনেক পছন্দ করে। সেন্সরে আটকে যাওয়ার পর একটা সময় তো আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। ধরেই নিয়েছিলাম, আমার জীবনের প্রথম কাজটি কখনো দেখতে পারব না। এটা নিয়ে খুব আফসোস হতো। ফাইনালি আমার প্রথম কাজটি দর্শক দেখতে পারবে। এটাই আনন্দের।’
রং ঢং ঠিক সময়ে মুক্তি পেলে নিজের ক্যারিয়ার অন্য রকম হতে পারত বলে মনে করেন মাহিমা। তিনি বলেন, ‘বড় পর্দায় কাজ করা শিল্পীদের স্বপ্ন। সব শিল্পীই নিজেকে বড় পর্দায় দেখতে চান। আমিও তাই। রং ঢং সিনেমা যদি সে সময় মুক্তি পেয়ে যেত, তাহলে হয়তো আমার সিনেমার ক্যারিয়ার অন্য রকম হতে পারত। তখন হয়তো বড় পর্দায় নিয়মিত কাজ করার চেষ্টা করতাম। রং ঢং মুক্তি না পাওয়ায় পরবর্তী সময়ে নাটকে কাজ শুরু করি।’
চলচ্চিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে রং ঢং। এ সিনেমায় মাহিমার যুক্ত হওয়া অনেকটা হুট করে। তাঁর ছোট ভাই ইয়াসিন এতে অভিনয়ের জন্য চূড়ান্ত হয়েছিলেন। ভাইয়ের জন্য চিত্রনাট্য আনতে নির্মাতার অফিসে যান মাহিমা। তাঁকে দেখে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ব্যস, এভাবেই শুরু হয়ে যায় মাহিমার অভিনয়ের অধ্যায়। অভিনেত্রী জানান, রং ঢং সিনেমায় তাঁর সঙ্গে তাঁর বাবা ও ছোট ভাই অভিনয় করেছেন।
আট বছর আগে নির্মিত সিনেমাটি বর্তমান সময়ের জন্য কতটা উপযোগী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিমা বলেন, ‘২০১৬ সালে নির্মিত হলেও এ সময়েও গল্পটি প্রাসঙ্গিক। নির্মাতাকে ধন্যবাদ দিতে চাই, ওই সময়েও এমন একটি গল্প নিয়ে কাজ করার জন্য। তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের ক্যামেরা, মেকআপ, কস্টিউমের পরিবর্তন হয়েছে। সেই জায়গা থেকে একটু পিছিয়ে থাকলেও গল্পের দিক থেকে এই সময়কেও টক্কর দিতে পারবে বলে মনে করি।’
রং ঢং সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, স্বাধীন খসরু, ফারুক আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, জামিল হোসেন, রাকিব হোসেন ইভন প্রমুখ।
নাটকের নিয়মিত মুখ মাখনুন সুলতানা মাহিমা। ২০২০ সাল থেকে ছোট পর্দায় দেখা যাচ্ছে তাঁকে। তবে নাটক নয়, মাহিমার অভিনয় শুরু সিনেমা দিয়ে। ২০১৬ সালে আহসান সারোয়ারের ‘রং ঢং’ সিনেমা দিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান। সেন্সর জটিলতায় আটকে যায় রং ঢং। প্রায় চার বছর সেন্সরে আটকে থাকার পর গত বছর মুক্তির অনুমতি পায়। ৮ নভেম্বর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি।
প্রথম সিনেমা নিয়ে সবারই অনেক স্বপ্ন থাকে, মাহিমারও ছিল। তবে অপেক্ষা করতে করতে একসময় সিনেমাটির আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এত বছর পর রং ঢং মুক্তি পাচ্ছে, স্বাভাবিকভাবেই উৎফুল্ল অভিনেত্রী। মাহিমা বলেন, ‘রং ঢং দিয়েই আমার অভিনয় ক্যারিয়ার শুরু। প্রথম সবকিছু স্পেশাল হয়। এই সিনেমার ‘‘বয়স ষোলোতে প্রেম’’ গানটি সবাই অনেক পছন্দ করে। সেন্সরে আটকে যাওয়ার পর একটা সময় তো আশাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। ধরেই নিয়েছিলাম, আমার জীবনের প্রথম কাজটি কখনো দেখতে পারব না। এটা নিয়ে খুব আফসোস হতো। ফাইনালি আমার প্রথম কাজটি দর্শক দেখতে পারবে। এটাই আনন্দের।’
রং ঢং ঠিক সময়ে মুক্তি পেলে নিজের ক্যারিয়ার অন্য রকম হতে পারত বলে মনে করেন মাহিমা। তিনি বলেন, ‘বড় পর্দায় কাজ করা শিল্পীদের স্বপ্ন। সব শিল্পীই নিজেকে বড় পর্দায় দেখতে চান। আমিও তাই। রং ঢং সিনেমা যদি সে সময় মুক্তি পেয়ে যেত, তাহলে হয়তো আমার সিনেমার ক্যারিয়ার অন্য রকম হতে পারত। তখন হয়তো বড় পর্দায় নিয়মিত কাজ করার চেষ্টা করতাম। রং ঢং মুক্তি না পাওয়ায় পরবর্তী সময়ে নাটকে কাজ শুরু করি।’
চলচ্চিত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানুষের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে রং ঢং। এ সিনেমায় মাহিমার যুক্ত হওয়া অনেকটা হুট করে। তাঁর ছোট ভাই ইয়াসিন এতে অভিনয়ের জন্য চূড়ান্ত হয়েছিলেন। ভাইয়ের জন্য চিত্রনাট্য আনতে নির্মাতার অফিসে যান মাহিমা। তাঁকে দেখে অভিনয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়। ব্যস, এভাবেই শুরু হয়ে যায় মাহিমার অভিনয়ের অধ্যায়। অভিনেত্রী জানান, রং ঢং সিনেমায় তাঁর সঙ্গে তাঁর বাবা ও ছোট ভাই অভিনয় করেছেন।
আট বছর আগে নির্মিত সিনেমাটি বর্তমান সময়ের জন্য কতটা উপযোগী হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে মাহিমা বলেন, ‘২০১৬ সালে নির্মিত হলেও এ সময়েও গল্পটি প্রাসঙ্গিক। নির্মাতাকে ধন্যবাদ দিতে চাই, ওই সময়েও এমন একটি গল্প নিয়ে কাজ করার জন্য। তবে হ্যাঁ, এখন আমাদের ক্যামেরা, মেকআপ, কস্টিউমের পরিবর্তন হয়েছে। সেই জায়গা থেকে একটু পিছিয়ে থাকলেও গল্পের দিক থেকে এই সময়কেও টক্কর দিতে পারবে বলে মনে করি।’
রং ঢং সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান, স্বাধীন খসরু, ফারুক আহমেদ, সোহেল মণ্ডল, জামিল হোসেন, রাকিব হোসেন ইভন প্রমুখ।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে