নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি ভারতের বর্তমান অভিনেতাদের মধ্যে সেরা একজন। তবে তাঁর এই রাস্তা মোটেও সহজ ছিল না। অনেক কষ্ট ও পরিশ্রমে তিনি আজ এই জায়গায় পৌঁছেছেন। সম্প্রতি বিবিসি হিন্দিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের কিছু কঠিন সংগ্রামের দিন স্মরণ করেছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে নওয়াজ বলেন, ‘হাজারবার আমি অপমানিত হয়েছি। শুটিং সেটে কখনো যদি স্পট বয়ের কাছ থেকে পানি চাইতাম, তারা আমাকে সম্পূর্ণ ইগনোর করত। আমার নিজের উঠে গিয়ে পানি নিয়ে আসতে হতো। এ ছাড়া একাধিক প্রযোজনা সংস্থা বিভিন্ন কলাকুশলীর জন্য আলাদা আলাদা খাবারের ব্যবস্থা রাখত। জুনিয়র আর্টিস্টরা আলাদা খেত, সাপোর্টিং আর্টিস্টরা আলাদা আবার ছবির প্রধান অভিনেতাদের জন্যও আলাদা জায়গা থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘যশ রাজ ফিল্মসের মতো কিছু প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সবার একসঙ্গে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করত, তবে কিছু জায়গায় আবার সেই ভেদাভেদ থাকত। আমি কখনো যদি সিনেমার প্রধান অভিনেতাদের সঙ্গে খেতে চাইতাম, আমাকে কলার ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া হতো। ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হতো আমাকে। আমার খুব অপমানবোধ হতো তখন, রেগে যেতাম। ভাবতাম, অভিনেতা হিসেবে অন্তত কিছু সম্মান তো দেওয়া হবে! কিন্তু সেসব কিছুই হতো না।’
প্রায় দুই দশকের পরিশ্রম ও সংগ্রামে নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি নিজেকে ভারতের অন্যতম সেরা অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বলিউডে তাঁর সফরটা খুব মসৃণ ছিল না। প্রাথমিকভাবে ছোটখাটো চরিত্র দিয়ে শুরু করলেও পরে একের পর এক ছক ভাঙা চরিত্রে অভিনয় করে সবার নজর কেড়েছেন।
‘সারফারোশ’, ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’, ‘মনোরমা সিক্স ফিট আন্ডার’ ইত্যাদি সিনেমায় ছোট চরিত্রে অভিনয় করেও নওয়াজুদ্দিন তাঁর জাত চিনিয়েছেন। এরপর ধীরে ধীরে ‘স্যাক্রেড গেমস’, ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ ইত্যাদি সিনেমায় তিনি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
সামনে নওয়াজুদ্দিনকে দেখা যাবে একাধিক সিনেমায়। ‘নুরানি চেহরা’, ‘হাড্ডি’, ‘টিকু ওয়েডস শেরু’ ইত্যাদি সিনেমায় দেখা যাবে তাঁকে।
নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি ভারতের বর্তমান অভিনেতাদের মধ্যে সেরা একজন। তবে তাঁর এই রাস্তা মোটেও সহজ ছিল না। অনেক কষ্ট ও পরিশ্রমে তিনি আজ এই জায়গায় পৌঁছেছেন। সম্প্রতি বিবিসি হিন্দিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের কিছু কঠিন সংগ্রামের দিন স্মরণ করেছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে নওয়াজ বলেন, ‘হাজারবার আমি অপমানিত হয়েছি। শুটিং সেটে কখনো যদি স্পট বয়ের কাছ থেকে পানি চাইতাম, তারা আমাকে সম্পূর্ণ ইগনোর করত। আমার নিজের উঠে গিয়ে পানি নিয়ে আসতে হতো। এ ছাড়া একাধিক প্রযোজনা সংস্থা বিভিন্ন কলাকুশলীর জন্য আলাদা আলাদা খাবারের ব্যবস্থা রাখত। জুনিয়র আর্টিস্টরা আলাদা খেত, সাপোর্টিং আর্টিস্টরা আলাদা আবার ছবির প্রধান অভিনেতাদের জন্যও আলাদা জায়গা থাকত।’
তিনি আরও বলেন, ‘যশ রাজ ফিল্মসের মতো কিছু প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সবার একসঙ্গে খাওয়াদাওয়ার ব্যবস্থা করত, তবে কিছু জায়গায় আবার সেই ভেদাভেদ থাকত। আমি কখনো যদি সিনেমার প্রধান অভিনেতাদের সঙ্গে খেতে চাইতাম, আমাকে কলার ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া হতো। ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হতো আমাকে। আমার খুব অপমানবোধ হতো তখন, রেগে যেতাম। ভাবতাম, অভিনেতা হিসেবে অন্তত কিছু সম্মান তো দেওয়া হবে! কিন্তু সেসব কিছুই হতো না।’
প্রায় দুই দশকের পরিশ্রম ও সংগ্রামে নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকি নিজেকে ভারতের অন্যতম সেরা অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বলিউডে তাঁর সফরটা খুব মসৃণ ছিল না। প্রাথমিকভাবে ছোটখাটো চরিত্র দিয়ে শুরু করলেও পরে একের পর এক ছক ভাঙা চরিত্রে অভিনয় করে সবার নজর কেড়েছেন।
‘সারফারোশ’, ‘মুন্নাভাই এমবিবিএস’, ‘মনোরমা সিক্স ফিট আন্ডার’ ইত্যাদি সিনেমায় ছোট চরিত্রে অভিনয় করেও নওয়াজুদ্দিন তাঁর জাত চিনিয়েছেন। এরপর ধীরে ধীরে ‘স্যাক্রেড গেমস’, ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ ইত্যাদি সিনেমায় তিনি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
সামনে নওয়াজুদ্দিনকে দেখা যাবে একাধিক সিনেমায়। ‘নুরানি চেহরা’, ‘হাড্ডি’, ‘টিকু ওয়েডস শেরু’ ইত্যাদি সিনেমায় দেখা যাবে তাঁকে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৯ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৫ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৫ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৫ ঘণ্টা আগে