বিতর্কিত মন্তব্য করে টুইটারে নিষিদ্ধ হলেও থেমে নেই বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। ইনস্টাগ্রামে সরব হয়েছেন। ওই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শনিবার সকালে জানিয়েছেন, তিনি করোনায় আক্রান্ত।
তবে করোনাকে বিন্দুমাত্র পাত্তা দিচ্ছেন না অভিনেত্রী। বলছেন, ‘এই রোগ সাধারণ সর্দি-জ্বর ছাড়া আর কিছুই নয়। সংবাদমাধ্যম একটু বেশিই বাড়াবাড়ি করছে। যার ফলে কিছু মানুষ আতঙ্কে ভুগছেন।’
কয়েকদিন ধরে তিনি হালকা জ্বরে ভুগছিলেন। অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। সঙ্গে ছিল চোখ জ্বালা। হিমাচলে নিজের বাড়িতে যাওয়ার আগে পরীক্ষা করিয়েছিলেন। তাতেই শরীরে ধরা পড়ে করোনা। এরপর থেকে বাসায় বিচ্ছিন্ন আছেন অভিনেত্রী।
ইনস্টাগ্রামে ধ্যান করা অবস্থায় নিজের ছবি দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এই ভাইরাসকে শক্তিশালী হতে দেবেন না। এর থেকে আপনার শক্তি অনেক বেশি। ভয় পাবেন না। আপনি যদি ভাইরাসে ভয় পান, তবে আমি অন্য ভয় দেখাব আপনাদের।’
চার দিন আগে কঙ্গনার টুইটার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। এরপর তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছে বিকল্পের ঘাটতি নেই। অন্যমাধ্যমে নিজের মতামত প্রকাশ করবেন। বেছে নিয়েছেন ইনস্টাগ্রাম।
সেখানেই সম্প্রতি তাঁর আরেকটি মন্তব্য নিয়ে ফের তোলপাড় শুরু হয়েছে। কঙ্গনা বলেছেন, ‘ভারতে অক্সিজেনের চাইতে ধর্মের প্রয়োজন বেশি।’
এমন সময়ে তিনি এই মন্তব্য করেছেন, যখন ভারতে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। অক্সিজেনের অভাবে প্রতিদিন অসংখ্য করোনা আক্রান্ত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে কঙ্গনা বলছেন, ‘ভারতে আর অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই। ভগবানের ভয় পাওয়া দরকার এখানে। প্রয়োজন ধর্মের। দেশে চোর ভর্তি। তাই মানবজাতির প্রয়োজন মানবিকতা, অক্সিজেন নয়।’
সমাধানও দিয়ে দিচ্ছেন এই ‘কন্ট্রোভার্সি কুইন’, ‘যাঁদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হচ্ছে, তাঁরা দয়াকরে একটি কাজ করুন। গাছ লাগান। আর যদি সেটি করতে না পারেন, অন্তত গাছ কাটা বন্ধ করুন।’
বিতর্কিত মন্তব্য করে টুইটারে নিষিদ্ধ হলেও থেমে নেই বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রনৌত। ইনস্টাগ্রামে সরব হয়েছেন। ওই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শনিবার সকালে জানিয়েছেন, তিনি করোনায় আক্রান্ত।
তবে করোনাকে বিন্দুমাত্র পাত্তা দিচ্ছেন না অভিনেত্রী। বলছেন, ‘এই রোগ সাধারণ সর্দি-জ্বর ছাড়া আর কিছুই নয়। সংবাদমাধ্যম একটু বেশিই বাড়াবাড়ি করছে। যার ফলে কিছু মানুষ আতঙ্কে ভুগছেন।’
কয়েকদিন ধরে তিনি হালকা জ্বরে ভুগছিলেন। অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। সঙ্গে ছিল চোখ জ্বালা। হিমাচলে নিজের বাড়িতে যাওয়ার আগে পরীক্ষা করিয়েছিলেন। তাতেই শরীরে ধরা পড়ে করোনা। এরপর থেকে বাসায় বিচ্ছিন্ন আছেন অভিনেত্রী।
ইনস্টাগ্রামে ধ্যান করা অবস্থায় নিজের ছবি দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘এই ভাইরাসকে শক্তিশালী হতে দেবেন না। এর থেকে আপনার শক্তি অনেক বেশি। ভয় পাবেন না। আপনি যদি ভাইরাসে ভয় পান, তবে আমি অন্য ভয় দেখাব আপনাদের।’
চার দিন আগে কঙ্গনার টুইটার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। এরপর তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছে বিকল্পের ঘাটতি নেই। অন্যমাধ্যমে নিজের মতামত প্রকাশ করবেন। বেছে নিয়েছেন ইনস্টাগ্রাম।
সেখানেই সম্প্রতি তাঁর আরেকটি মন্তব্য নিয়ে ফের তোলপাড় শুরু হয়েছে। কঙ্গনা বলেছেন, ‘ভারতে অক্সিজেনের চাইতে ধর্মের প্রয়োজন বেশি।’
এমন সময়ে তিনি এই মন্তব্য করেছেন, যখন ভারতে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার চলছে। অক্সিজেনের অভাবে প্রতিদিন অসংখ্য করোনা আক্রান্ত মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে কঙ্গনা বলছেন, ‘ভারতে আর অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই। ভগবানের ভয় পাওয়া দরকার এখানে। প্রয়োজন ধর্মের। দেশে চোর ভর্তি। তাই মানবজাতির প্রয়োজন মানবিকতা, অক্সিজেন নয়।’
সমাধানও দিয়ে দিচ্ছেন এই ‘কন্ট্রোভার্সি কুইন’, ‘যাঁদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি হচ্ছে, তাঁরা দয়াকরে একটি কাজ করুন। গাছ লাগান। আর যদি সেটি করতে না পারেন, অন্তত গাছ কাটা বন্ধ করুন।’
২০১২ সালের দিকে কলকাতার এক কনসার্টে আইয়ুব বাচ্চু ও আমি গেয়েছিলাম। আমার পর ও উঠেছিল মঞ্চে। অনেক রাত পর্যন্ত গেয়েছিল। আমি বাসা থেকে ফ্রেশ হয়ে ওর হোটেলে অপেক্ষা করছিলাম দেখা করার জন্য। ও এসেই আমাকে বলল, আমার একটাই ইন্টারেস্ট আছে, পার্ক স্ট্রিটের নাইট ক্লাবে বাজাব।
১ দিন আগে২০২২ সালে সংগীতশিল্পী সিঁথি সাহা জানতে পারেন, তাঁর শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যানসার। ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও ভেঙে পড়েননি সিঁথি। চিকিৎসা চালিয়ে গেছেন। অপারেশন ও কেমোথেরাপির পর এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি। এর মধ্যে সন্তানের মা হয়েছেন। একেবারে কাছের কয়েকজন ছাড়া কেউ জানত না সিঁথির অসুস্থতার কথা।
১ দিন আগেহলিউডে নীরবে উঠে আসছে এক নতুন প্রজন্ম। এরই মধ্যে বিভিন্ন সিনেমায় নিজেদের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন তাঁরা। এই নতুন তারকারা জায়গা করে নিয়েছেন দর্শকদের মনে এবং সমালোচকদের কলমে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তাঁদের হাতেই যাবে হলিউডের রাজত্ব।
১ দিন আগেঅস্কারজয়ী ভারতীয় সুরকার ও গায়ক এ আর রাহমানের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়—ধর্মান্তর এবং সুফি ইসলাম গ্রহণ। এ নিয়ে একাধিকবার খোলাখুলি কথা বলেছেন তিনি। ২০১৫ সালে প্রকাশিত নাসীর মুন্নি কবিরের লেখা ‘এ আর রাহমান: দ্য স্পিরিট অব মিউজিক’ গ্রন্থে তিনি জানান কীভাবে একজন হিন্দু জ্যোতিষী তাঁর জন্য
১ দিন আগে