ভারতের এলাহাবাদে মহা কুম্ভ মেলায় বাংলাদেশের একটি ছয় সদস্যের নৃত্যদল অংশগ্রহণ করেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় গঙ্গা প্যান্ডেলে আয়োজিত ১০ম ভারত আন্তর্জাতিক নৃত্য ও সঙ্গীত উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই নৃত্যদল তাদের পরিবেশনা উপস্থাপন করে। উত্তর প্রদেশ রাজ্য সরকার এবং ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর) যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা এবং ৩০ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ছিল না। তবে মহা কুম্ভ মেলায় বাংলাদেশের নৃত্যদলের এই অংশগ্রহণ দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মহা কুম্ভ মেলা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় সমাবেশ। এখানে লাখো মানুষ অংশ নেয়। ভারতের হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভক্তদের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক বিদেশিই এতে অংশ নেন।
বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার দলটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আংশিক অর্থায়নে কুম্ভ মেলায় অংশ নেয় বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁরা মাহা কুম্ভের ১৩ হাজার আসন বিশিষ্ট গঙ্গা প্যান্ডেলে তাঁদের নৃত্য প্রদর্শন করেন। এই প্যান্ডেলটি মাহা কুম্ভের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এই আয়োজনের সহ–আয়োজক ছিল উত্তরপ্রদেশ সরকার এবং ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর)।
বাংলাদেশি নৃত্যদলটির নেতৃত্বে ছিলেন রেচেল প্রিয়াঙ্কা পারসিস। দলটি গৌড়ীয় নৃত্য পরিবেশন করে, যা বৈষ্ণব ধর্মের ধর্মীয় কাহিনী, কবিতা এবং সঙ্গীতের উপর ভিত্তি করে তৈরি।
২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি মহা কুম্ভে দুই দিনের পরিবেশনা শেষে দলটি গুজরাট, জম্মু ও কাশ্মীর, ঝাড়খণ্ড, বিহার, আসাম এবং মেঘালয়েও নৃত্য পরিবেশন করবে। এরপর চলতি মাসের শেষনাগাদ দিল্লিতে তাদের শেষ পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রিয়াঙ্কা পারসিস ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এই বিশাল জনসমুদ্রের মধ্যে পরিবেশন করতে পেরে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। মহা কুম্ভ ১৪৪ বছরের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য বহন করে। ভারতীয় হাইকমিশনের আমন্ত্রণের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমাদের ভিসা পেতে কোনো সমস্যা হয়নি।’ তিনি তাঁর দলের অন্য সদস্যদেরও পরিচয় করিয়ে দেন, যাদের মধ্যে রয়েছেন—মৌসুমী, লাবনী, রিনি, রাইসা এবং পিংকি।
এই আয়োজনে বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, রুয়ান্ডা, কিরগিজস্তান, মালদ্বীপ, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ফিজির শিল্পীরাও অংশ নিয়েছেন। এই অনুষ্ঠানটি ভারত ও বিভিন্ন দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি চুক্তি (সিইপিএ)–এর অংশ হিসেবে আয়োজিত হয়েছে।
আয়োজনের বিষয়ে আইসিসিআর–এর মহাপরিচালক কে. নন্দিনী সিংলা বলেন, ‘সিইপিএ অনুযায়ী, আগত শিল্পীদের থাকা, স্থানীয় পরিবহন এবং ভিসা সংক্রান্ত খরচ আইসিসিআর বহন করে। অন্যদিকে, সংশ্লিষ্ট বিদেশি সরকার তাদের বিমান ভাড়া বহন করে। বাংলাদেশ সরকারও অন্যান্য দেশের মতো এই ব্যবস্থা মেনে চলেছে।’
ভারতের এলাহাবাদে মহা কুম্ভ মেলায় বাংলাদেশের একটি ছয় সদস্যের নৃত্যদল অংশগ্রহণ করেছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় গঙ্গা প্যান্ডেলে আয়োজিত ১০ম ভারত আন্তর্জাতিক নৃত্য ও সঙ্গীত উৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এই নৃত্যদল তাদের পরিবেশনা উপস্থাপন করে। উত্তর প্রদেশ রাজ্য সরকার এবং ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর) যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দেয়। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলা এবং ৩০ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ছিল না। তবে মহা কুম্ভ মেলায় বাংলাদেশের নৃত্যদলের এই অংশগ্রহণ দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপনে একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মহা কুম্ভ মেলা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় সমাবেশ। এখানে লাখো মানুষ অংশ নেয়। ভারতের হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভক্তদের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক বিদেশিই এতে অংশ নেন।
বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার দলটি ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের আংশিক অর্থায়নে কুম্ভ মেলায় অংশ নেয় বলে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁরা মাহা কুম্ভের ১৩ হাজার আসন বিশিষ্ট গঙ্গা প্যান্ডেলে তাঁদের নৃত্য প্রদর্শন করেন। এই প্যান্ডেলটি মাহা কুম্ভের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এই আয়োজনের সহ–আয়োজক ছিল উত্তরপ্রদেশ সরকার এবং ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ (আইসিসিআর)।
বাংলাদেশি নৃত্যদলটির নেতৃত্বে ছিলেন রেচেল প্রিয়াঙ্কা পারসিস। দলটি গৌড়ীয় নৃত্য পরিবেশন করে, যা বৈষ্ণব ধর্মের ধর্মীয় কাহিনী, কবিতা এবং সঙ্গীতের উপর ভিত্তি করে তৈরি।
২২ ও ২৩ ফেব্রুয়ারি মহা কুম্ভে দুই দিনের পরিবেশনা শেষে দলটি গুজরাট, জম্মু ও কাশ্মীর, ঝাড়খণ্ড, বিহার, আসাম এবং মেঘালয়েও নৃত্য পরিবেশন করবে। এরপর চলতি মাসের শেষনাগাদ দিল্লিতে তাদের শেষ পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রিয়াঙ্কা পারসিস ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এই বিশাল জনসমুদ্রের মধ্যে পরিবেশন করতে পেরে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি। মহা কুম্ভ ১৪৪ বছরের আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য বহন করে। ভারতীয় হাইকমিশনের আমন্ত্রণের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমাদের ভিসা পেতে কোনো সমস্যা হয়নি।’ তিনি তাঁর দলের অন্য সদস্যদেরও পরিচয় করিয়ে দেন, যাদের মধ্যে রয়েছেন—মৌসুমী, লাবনী, রিনি, রাইসা এবং পিংকি।
এই আয়োজনে বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও রাশিয়া, মঙ্গোলিয়া, রুয়ান্ডা, কিরগিজস্তান, মালদ্বীপ, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ফিজির শিল্পীরাও অংশ নিয়েছেন। এই অনুষ্ঠানটি ভারত ও বিভিন্ন দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সাংস্কৃতিক বিনিময় কর্মসূচি চুক্তি (সিইপিএ)–এর অংশ হিসেবে আয়োজিত হয়েছে।
আয়োজনের বিষয়ে আইসিসিআর–এর মহাপরিচালক কে. নন্দিনী সিংলা বলেন, ‘সিইপিএ অনুযায়ী, আগত শিল্পীদের থাকা, স্থানীয় পরিবহন এবং ভিসা সংক্রান্ত খরচ আইসিসিআর বহন করে। অন্যদিকে, সংশ্লিষ্ট বিদেশি সরকার তাদের বিমান ভাড়া বহন করে। বাংলাদেশ সরকারও অন্যান্য দেশের মতো এই ব্যবস্থা মেনে চলেছে।’
শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে ২১ জুলাই রাতে বাসায় ফিরেছেন শিল্পী ফরিদা পারভীন। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে জাফর ইমাম নোমানী।
৪ ঘণ্টা আগেআজ প্রকাশ পেয়েছে ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ সিনেমার ফার্স্টলুক পোস্টার। এতে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন চরিত্র ভারাংকে। ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশে তাকে দেখা যাবে ভিলেন হিসেবে। এ সিনেমার সবচেয়ে আকর্ষণীয় সংযোজন বলা হচ্ছে এ চরিত্রকে।
৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেট। বিভিন্ন দেশের নামীদামি প্রযোজক, সহপ্রযোজক ও পরিবেশকদের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয় এই বাজার। মেলে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা।
১৪ ঘণ্টা আগেকোনো তারকা নেই। নায়ক-নায়িকা একেবারেই নতুন মুখ। তবু ইতিহাস গড়ল ‘সাইয়ারা’। মুক্তির আগেই সাড়ে ১২ কোটি রুপির টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ১৮ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে মোহিত সুরি পরিচালিত সিনেমাটি।
১৪ ঘণ্টা আগে