বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই বছর আগে আবু হায়াত মাহমুদের পরিচালনায় একটি সিরিজে অভিনয় করেছিলেন আইশা খান। সে পারিশ্রমিক এখনো পাননি অভিনেত্রী। বাধ্য হয়ে নির্মাতাকে মেনশন করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন আইশা। ওই স্ট্যাটাসে অভিনেত্রী দাবি করেছেন, সিরিজটির সঙ্গে যুক্ত সিনিয়র শিল্পীরা সবাই পারিশ্রমিক পেলেও তাঁর টাকা দিতে নানা টালবাহানা করছেন আবু হায়াত মাহমুদ।
বিষয়টি নিয়ে আইশা বলেন, ‘এটি দীপ্ত প্লের একটি সিরিজের কাজ ছিল। ২০২২ সালের অক্টোবর কিংবা নভেম্বরে সম্ভবত শুটিং শুরু হয়। ২৬ পর্বের কাজ ছিল। প্রথম দুটি বিল উনি আমাকে সঙ্গে সঙ্গে দিয়েছেন। এর পর থেকে দেরি করে দিতেন। সবশেষ এ বছরের কোরবানি ঈদে বিল দেন। আমার ১ লাখের ওপরে বকেয়া ছিল। যেহেতু ঈদ মৌসুম, তাই উনার কাছে পারিশ্রমিক চাই। উনি আমাকে ৫০ হাজার দেন। এখনো সাড়ে ৬২ হাজার টাকা বাকি। ঈদের পর থেকেই টাকাটা নিয়ে ঘোরাচ্ছেন। ফোন দিলেই নানা অজুহাত দেন। গতকাল পোস্ট দেওয়ার পর অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, উনি (আবু হায়াত মাহমুদ) এ রকমই। পারিশ্রমিক দেন না ঠিকমতো। কেউ কেউ আশাও ছেড়ে দিয়েছেন ঘুরতে ঘুরতে।’
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে পারিশ্রমিকের পুরোটাই পরিচালককে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে আইশা বলেন, ‘দীপ্ত প্লের কর্মকর্তা সুজন ভাই আমাকে বলেছেন, আর্টিস্ট পছন্দ করা ছাড়া সিরিজটির কোনো কিছুতে তাঁরা হস্তক্ষেপ করেননি। পরিচালকের ওপর ছেড়ে দিয়েছিলেন। সবার পারিশ্রমিকও বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। আমিও বিষয়টি পোস্টে উল্লেখ করেছি। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান অভিনয়শিল্পীদের পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দেওয়ার পরও পরিচালক আমাকে পারিশ্রমিক দিচ্ছেন না।’
সবশেষে আইশার প্রশ্ন, ‘আমার কথা হচ্ছে, একজন শিল্পীকে এসব বিষয় নিয়ে ভুগতে হবে কেন?’
আইশার এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবু হায়াত মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
দুই বছর আগে আবু হায়াত মাহমুদের পরিচালনায় একটি সিরিজে অভিনয় করেছিলেন আইশা খান। সে পারিশ্রমিক এখনো পাননি অভিনেত্রী। বাধ্য হয়ে নির্মাতাকে মেনশন করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন আইশা। ওই স্ট্যাটাসে অভিনেত্রী দাবি করেছেন, সিরিজটির সঙ্গে যুক্ত সিনিয়র শিল্পীরা সবাই পারিশ্রমিক পেলেও তাঁর টাকা দিতে নানা টালবাহানা করছেন আবু হায়াত মাহমুদ।
বিষয়টি নিয়ে আইশা বলেন, ‘এটি দীপ্ত প্লের একটি সিরিজের কাজ ছিল। ২০২২ সালের অক্টোবর কিংবা নভেম্বরে সম্ভবত শুটিং শুরু হয়। ২৬ পর্বের কাজ ছিল। প্রথম দুটি বিল উনি আমাকে সঙ্গে সঙ্গে দিয়েছেন। এর পর থেকে দেরি করে দিতেন। সবশেষ এ বছরের কোরবানি ঈদে বিল দেন। আমার ১ লাখের ওপরে বকেয়া ছিল। যেহেতু ঈদ মৌসুম, তাই উনার কাছে পারিশ্রমিক চাই। উনি আমাকে ৫০ হাজার দেন। এখনো সাড়ে ৬২ হাজার টাকা বাকি। ঈদের পর থেকেই টাকাটা নিয়ে ঘোরাচ্ছেন। ফোন দিলেই নানা অজুহাত দেন। গতকাল পোস্ট দেওয়ার পর অনেকেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, উনি (আবু হায়াত মাহমুদ) এ রকমই। পারিশ্রমিক দেন না ঠিকমতো। কেউ কেউ আশাও ছেড়ে দিয়েছেন ঘুরতে ঘুরতে।’
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে পারিশ্রমিকের পুরোটাই পরিচালককে দেওয়া হয়েছে জানিয়ে আইশা বলেন, ‘দীপ্ত প্লের কর্মকর্তা সুজন ভাই আমাকে বলেছেন, আর্টিস্ট পছন্দ করা ছাড়া সিরিজটির কোনো কিছুতে তাঁরা হস্তক্ষেপ করেননি। পরিচালকের ওপর ছেড়ে দিয়েছিলেন। সবার পারিশ্রমিকও বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। আমিও বিষয়টি পোস্টে উল্লেখ করেছি। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান অভিনয়শিল্পীদের পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দেওয়ার পরও পরিচালক আমাকে পারিশ্রমিক দিচ্ছেন না।’
সবশেষে আইশার প্রশ্ন, ‘আমার কথা হচ্ছে, একজন শিল্পীকে এসব বিষয় নিয়ে ভুগতে হবে কেন?’
আইশার এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে আবু হায়াত মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
আজ বৃহস্পতিবার পি টিউন স্টুডিওর ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হবে মাহতিম সাকিবের নতুন গান ‘সুইসাইড নোট’। গানটির সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন রোহান রাজ।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাভাষী শ্রমিকদের ওপর হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে। অনেক জায়গায় বাংলাভাষীদের আটক করার কথাও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এ ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের শিল্পীরা।
৬ ঘণ্টা আগেঅন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় গানে-কবিতায় সরব থাকেন সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান। রাজপথেও থাকেন সামনের সারিতে। জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানেও সোচ্চার ছিলেন তিনি। সে সময় আলোচিত হয়েছিল তাঁর ‘ভয় বাংলায়’ গানটি। ছাত্র-জনতার পক্ষে নেমেছিলেন রাস্তায়। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে এবার তিনি গানে
১৩ ঘণ্টা আগেবার্টল্ট ব্রেখটের বিখ্যাত নাটক ‘দ্য এক্সসেপশন অ্যান্ড দ্য রুল’। এতে তুলে ধরা হয়েছে, পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যের অন্তর্নিহিত বৈষম্য এবং আইনের শাসনের দুর্বলতা। ঢাকার মঞ্চে নাটকটি নিয়ে আসছে প্রাচ্যনাট নাট্যদল। নাম দেওয়া হয়েছে, ‘ব্যতিক্রম এবং নিয়ম’। এটি অনুবাদ করেছেন শহীদুল মামুন। নির্দেশনা দিয়েছেন আজাদ আবুল
১৩ ঘণ্টা আগে