রাজশাহী শহরের একটি হাসপাতালে আজকের দিনে নায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মিমের জন্ম। ১৯৯২ সালের ১০ নভেম্বর জন্মেছিলেন জনপ্রিয় এই নায়িকা। মিম বলেন, ‘আমি খুব কাঙ্ক্ষিত ছিলাম। আমি আমার বাবা-মায়ের বড় মেয়ে না। আমার বড় আরেকটি বোন ছিল। সে মারা গেছে। মায়ের কাছ থেকে শুনেছি সে-ও দেখতে অনেক সুন্দর ছিল। জন্মের কয়েক দিন পরই মারা যায়। তাই সবাই বেশ শকড ছিল। তারপর আমার জন্মের আগে সবাই খুব টেনশনে ছিল। মানে, খুব যত্ন ও গুরুত্ব ছিল এই বাচ্চার যেন কোনো রকম সমস্যা না হয়। তাই আমার জন্মে সকলের একটা চিন্তাও ছিল যে এই মেয়ের কোনো সমস্যা হবে কি না। কোনো একটা অসুখ হলে মা টেনশনে থাকত। মানে, স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতো।’
আগের বাচ্চা মারা যাওয়াতে মিমের মা-বাবা সব সময় তাঁকে নিয়ে ভয়ে থাকতেন। মিমের জন্মের এক মাস পর হঠাৎ করে মুখ দিয়ে বুবলি উঠে একদম শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল। পুরো শরীর নীল হয়ে গেল। মিমের মা তো দিশেহারা- ঈশ্বরের কাছে মানত, পূজা, বলিদান কোনো কিছুই বাকি রাখেননি। মিম বলেন, ‘আমার বোঝার পর দেখেছি ও মায়ের কাছে শুনেছি যে আগের ওই খারাপ অভিজ্ঞতার জন্যই তারা আমাকে নিয়ে ভীষণ ভয়ে থাকত।’
মিমের জন্মের সময় তাঁর বাবা ভোলা সরকারি কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। মিমের জন্মের জন্য তাঁর মা ছবি সাহা রাজশাহী যান নানার বাড়ি। মিমের দাদা ও নানার বাড়ি রাজশাহী।
বিদ্যা নাম রেখেছিলেন মামা। আর মিম নামটা রেখেছেন ভোলাতে যাঁদের বাসায় ভাড়া থাকতেন সেই বাড়িওয়ালা। মিমের এখনো মনে আছে, সেই বাড়িওয়ালার নাম। মিম বলেন, ‘হাজি মহসীন আঙ্কেল। উনি হাজি ও বেশ পরহেজগার মানুষ ছিলেন। আমাদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন। উনি বলছেন যে মিম নামটা অনেক সুন্দর। এই নামের ইসলামিক অর্থও সুন্দর। তাই মিম নামটা রাখি। তো মিম নামেই ওই এলাকায় আমাকে সবাই ডাকতেন যত দিন ছিলাম।’
রাজশাহী শহরের একটি হাসপাতালে আজকের দিনে নায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মিমের জন্ম। ১৯৯২ সালের ১০ নভেম্বর জন্মেছিলেন জনপ্রিয় এই নায়িকা। মিম বলেন, ‘আমি খুব কাঙ্ক্ষিত ছিলাম। আমি আমার বাবা-মায়ের বড় মেয়ে না। আমার বড় আরেকটি বোন ছিল। সে মারা গেছে। মায়ের কাছ থেকে শুনেছি সে-ও দেখতে অনেক সুন্দর ছিল। জন্মের কয়েক দিন পরই মারা যায়। তাই সবাই বেশ শকড ছিল। তারপর আমার জন্মের আগে সবাই খুব টেনশনে ছিল। মানে, খুব যত্ন ও গুরুত্ব ছিল এই বাচ্চার যেন কোনো রকম সমস্যা না হয়। তাই আমার জন্মে সকলের একটা চিন্তাও ছিল যে এই মেয়ের কোনো সমস্যা হবে কি না। কোনো একটা অসুখ হলে মা টেনশনে থাকত। মানে, স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতো।’
আগের বাচ্চা মারা যাওয়াতে মিমের মা-বাবা সব সময় তাঁকে নিয়ে ভয়ে থাকতেন। মিমের জন্মের এক মাস পর হঠাৎ করে মুখ দিয়ে বুবলি উঠে একদম শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল। পুরো শরীর নীল হয়ে গেল। মিমের মা তো দিশেহারা- ঈশ্বরের কাছে মানত, পূজা, বলিদান কোনো কিছুই বাকি রাখেননি। মিম বলেন, ‘আমার বোঝার পর দেখেছি ও মায়ের কাছে শুনেছি যে আগের ওই খারাপ অভিজ্ঞতার জন্যই তারা আমাকে নিয়ে ভীষণ ভয়ে থাকত।’
মিমের জন্মের সময় তাঁর বাবা ভোলা সরকারি কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। মিমের জন্মের জন্য তাঁর মা ছবি সাহা রাজশাহী যান নানার বাড়ি। মিমের দাদা ও নানার বাড়ি রাজশাহী।
বিদ্যা নাম রেখেছিলেন মামা। আর মিম নামটা রেখেছেন ভোলাতে যাঁদের বাসায় ভাড়া থাকতেন সেই বাড়িওয়ালা। মিমের এখনো মনে আছে, সেই বাড়িওয়ালার নাম। মিম বলেন, ‘হাজি মহসীন আঙ্কেল। উনি হাজি ও বেশ পরহেজগার মানুষ ছিলেন। আমাদের অত্যন্ত স্নেহ করতেন। উনি বলছেন যে মিম নামটা অনেক সুন্দর। এই নামের ইসলামিক অর্থও সুন্দর। তাই মিম নামটা রাখি। তো মিম নামেই ওই এলাকায় আমাকে সবাই ডাকতেন যত দিন ছিলাম।’
১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনার ‘হঠাৎ বৃষ্টি’। সিনেমাটি প্রথম প্রদর্শিত হয় টেলিভিশনে। এরপর সিনেমা হলে মুক্তি পেয়েও রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করে। সিনেমার গল্পে দর্শক যেভাবে মুগ্ধ হয়েছেন, গানগুলোও পেয়েছিল জনপ্রিয়তা।
২ ঘণ্টা আগেনাটকে অভিনয় কমিয়ে দিয়েছেন অভিনেতা, নাট্যকার ও নাট্যনির্দেশক আবুল হায়াত। ভালো গল্প ও চরিত্র পেলে কাজ করতে চান তিনি। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আগের মতো টানা কাজ করার আগ্রহ পাই না। বয়স বেড়েছে; শরীরটাকে বিশ্রাম দেওয়া দরকার।
২ ঘণ্টা আগেশুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিমান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। আগামী ৭ আগস্ট থেকে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার করা হবে ধারাবাহিকটি। প্রচারিত হবে সপ্তাহের রবি থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টায়।
২ ঘণ্টা আগেএক যুগের বেশি সময় ধরে বলিউডে কাজ করছেন আলিয়া ভাট। শুরুটা হয়েছিল ২০১২ সালে ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’ সিনেমা দিয়ে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। উপহার দিয়েছেন ‘গাঙ্গুবাই কাঠিয়াওয়াড়ি’, ‘রাজি’র মতো সিনেমা।
২ ঘণ্টা আগে