ক্যাম্পাস ডেস্ক
কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার হলুদিয়া পালং ইউনিয়নের সন্তান মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার। তাঁর বাবা মাহমুদুল হক সিকদার একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, মা মোহছেনা আক্তার শিক্ষিকা। ২০২৩ সালে রামু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন ইয়াসিন। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অপেক্ষায় আছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি ইয়াসিন অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য সেবামূলক কাজ করেন।
সমাজসেবা ও গণসচেতনতা নিয়ে কাজ করার জন্য ইয়াসিন প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন। এর কাজের তালিকায় রয়েছে অসহায় রোগাক্রান্ত মানুষের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া, মুমূর্ষু রোগীর জন্য রক্তের ব্যবস্থা করা, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলে উপকূলীয় অঞ্চলে মাইকিং করা ও মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছাতে সহায়তা করা, শীতবস্ত্র বিতরণ, এতিম শিশুদের মধ্যে ইফতারসামগ্রী বিতরণ, ঈদের সময় এতিম শিশুদের উপহার বিতরণ।
করোনাকালে এ সংগঠনের কার্যক্রম ছিল চোখে পড়ার মতো। তখন স্কুলশিক্ষার্থীদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ, সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ, করোনা টিকাদান কেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করা, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণের মতো কাজ করে আলোচনায় এসেছিল হাসিঘর ফাউন্ডেশন।
ছোটবেলা থেকেই পথশিশু, ভবঘুরে, পাগল, অসহায় মানুষের প্রতি আলাদা একটা মায়া কাজ করত ইয়াসিন সিকদারের। তাদের জন্য কিছু করতে চাইতেন সব সময়। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় করোনার প্রকোপ শুরু হয় দেশে। সেই অলস সময়ে তিনি ঠিক করেন, বসে না থেকে মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। সে সময় প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। এ কাজে তাঁর বন্ধুসহ ছোট-বড় অনেকে যুক্ত হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ান। এই মানুষগুলোর মধ্যে তাঁর বড় ভাই মোহাম্মদ শাকিল সিকদার অন্যতম।
প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করা দরকার বলে মনে করেন ইয়াসিন সিকদার।
কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার হলুদিয়া পালং ইউনিয়নের সন্তান মোহাম্মদ ইয়াসিন সিকদার। তাঁর বাবা মাহমুদুল হক সিকদার একজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, মা মোহছেনা আক্তার শিক্ষিকা। ২০২৩ সালে রামু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন ইয়াসিন। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অপেক্ষায় আছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি ইয়াসিন অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য সেবামূলক কাজ করেন।
সমাজসেবা ও গণসচেতনতা নিয়ে কাজ করার জন্য ইয়াসিন প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন নামে একটি সংগঠন। এর কাজের তালিকায় রয়েছে অসহায় রোগাক্রান্ত মানুষের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া, মুমূর্ষু রোগীর জন্য রক্তের ব্যবস্থা করা, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পেলে উপকূলীয় অঞ্চলে মাইকিং করা ও মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছাতে সহায়তা করা, শীতবস্ত্র বিতরণ, এতিম শিশুদের মধ্যে ইফতারসামগ্রী বিতরণ, ঈদের সময় এতিম শিশুদের উপহার বিতরণ।
করোনাকালে এ সংগঠনের কার্যক্রম ছিল চোখে পড়ার মতো। তখন স্কুলশিক্ষার্থীদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ, সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ, করোনা টিকাদান কেন্দ্রে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করা, মাস্ক ও লিফলেট বিতরণের মতো কাজ করে আলোচনায় এসেছিল হাসিঘর ফাউন্ডেশন।
ছোটবেলা থেকেই পথশিশু, ভবঘুরে, পাগল, অসহায় মানুষের প্রতি আলাদা একটা মায়া কাজ করত ইয়াসিন সিকদারের। তাদের জন্য কিছু করতে চাইতেন সব সময়। নবম শ্রেণিতে পড়ার সময় করোনার প্রকোপ শুরু হয় দেশে। সেই অলস সময়ে তিনি ঠিক করেন, বসে না থেকে মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। সে সময় প্রতিষ্ঠা করেন হাসিঘর ফাউন্ডেশন। এ কাজে তাঁর বন্ধুসহ ছোট-বড় অনেকে যুক্ত হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়ান। এই মানুষগুলোর মধ্যে তাঁর বড় ভাই মোহাম্মদ শাকিল সিকদার অন্যতম।
প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে পড়ালেখার পাশাপাশি সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করা দরকার বলে মনে করেন ইয়াসিন সিকদার।
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
১৯ ঘণ্টা আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২০ ঘণ্টা আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
১ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
১ দিন আগে