পঞ্চমবারের মত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ (ডিইউসিএস) এবারেও আয়োজন করছে ‘বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখা প্রতিযোগিতা’। শোকের মাস আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য বাঙালির আবেগ, তরুণ প্রজন্মের বঙ্গবন্ধু বিষয়ে জানার প্রয়োজনীয়তার প্রতি দৃষ্টি রেখেই আয়োজন ‘প্রিয় বঙ্গবন্ধু ২০২১’।
আমাদের স্বাধীনতার মূল নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্য সকল বাঙালির হৃদয়েই রয়েছে গভীর আবেগ অনুভূতি, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা। সেই গ্রথিত অনুভূতি থেকে স্ফুটিত কথাগুলোই চিঠির আকারে প্রকাশ করার সুযোগ করে দিচ্ছে ডিইউসিএস। আগ্রহীরা লিখে পাঠাতে পারেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা, ভালো লাগা, ভালোবাসা, আক্ষেপ কিংবা অভিযোগের কথা।
প্রতিযোগিতাটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। করোনা পরিস্থিতির জন্য অনলাইনেই অনুষ্ঠিত হবে এই প্রতিযোগিতাটি। চিঠি পাঠানোর শেষ তারিখ আগামী ১৭ আগস্ট।
ভিন্নধর্মী এই আয়োজন নিয়ে ডিইউসিএস এর সভাপতি হিল্লোল শেখর সমদ্দার বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরাধীন মাটিতে ফুটিয়েছিলেন মুক্তির রঙিন ফুল। তিনি সর্ব কালের, সব প্রজন্মের। আজ স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পরে এসে নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরতে চাই আমরা। জানতে চাই নতুন প্রজন্ম জাতির পিতাকে নিয়ে কি ভাবছে, জাতির পিতা বেঁচে থাকলে তাঁর কাছে কি আশা আকাঙ্ক্ষার কথা জানাতো এই প্রজন্ম। নতুন প্রজন্মকে মনে করিয়ে দিতে চাই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ। আর এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের এ আয়োজন।
ডিইউসিএস এর সাধারণ সম্পাদক শিশির মাহমুদ মোহন বলেন, ‘শরৎ বাবু’ হন কিংবা ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু’, খোলা চিঠিগুলো তাঁদের কাছে পোঁছায় না কখনো। তবুও লিখতে ইচ্ছা করে। জানাতে ইচ্ছা করে মনে পুষে রাখা সুপ্ত ভাবাবেগ। তাই প্রতিবছরের মত এবারও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদের আয়োজন বঙ্গবন্ধুর কাছে প্রতীকী চিঠি লেখা প্রতিযোগিতা ‘প্রিয় বঙ্গবন্ধু’।
চিঠি লেখার নিয়মাবলি:
পঞ্চমবারের মত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদ (ডিইউসিএস) এবারেও আয়োজন করছে ‘বঙ্গবন্ধুকে চিঠি লেখা প্রতিযোগিতা’। শোকের মাস আগস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য বাঙালির আবেগ, তরুণ প্রজন্মের বঙ্গবন্ধু বিষয়ে জানার প্রয়োজনীয়তার প্রতি দৃষ্টি রেখেই আয়োজন ‘প্রিয় বঙ্গবন্ধু ২০২১’।
আমাদের স্বাধীনতার মূল নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্য সকল বাঙালির হৃদয়েই রয়েছে গভীর আবেগ অনুভূতি, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা। সেই গ্রথিত অনুভূতি থেকে স্ফুটিত কথাগুলোই চিঠির আকারে প্রকাশ করার সুযোগ করে দিচ্ছে ডিইউসিএস। আগ্রহীরা লিখে পাঠাতে পারেন বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাদের আশা, আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা, ভালো লাগা, ভালোবাসা, আক্ষেপ কিংবা অভিযোগের কথা।
প্রতিযোগিতাটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। করোনা পরিস্থিতির জন্য অনলাইনেই অনুষ্ঠিত হবে এই প্রতিযোগিতাটি। চিঠি পাঠানোর শেষ তারিখ আগামী ১৭ আগস্ট।
ভিন্নধর্মী এই আয়োজন নিয়ে ডিইউসিএস এর সভাপতি হিল্লোল শেখর সমদ্দার বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পরাধীন মাটিতে ফুটিয়েছিলেন মুক্তির রঙিন ফুল। তিনি সর্ব কালের, সব প্রজন্মের। আজ স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পরে এসে নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরতে চাই আমরা। জানতে চাই নতুন প্রজন্ম জাতির পিতাকে নিয়ে কি ভাবছে, জাতির পিতা বেঁচে থাকলে তাঁর কাছে কি আশা আকাঙ্ক্ষার কথা জানাতো এই প্রজন্ম। নতুন প্রজন্মকে মনে করিয়ে দিতে চাই বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ সমার্থক শব্দ। আর এই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের এ আয়োজন।
ডিইউসিএস এর সাধারণ সম্পাদক শিশির মাহমুদ মোহন বলেন, ‘শরৎ বাবু’ হন কিংবা ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু’, খোলা চিঠিগুলো তাঁদের কাছে পোঁছায় না কখনো। তবুও লিখতে ইচ্ছা করে। জানাতে ইচ্ছা করে মনে পুষে রাখা সুপ্ত ভাবাবেগ। তাই প্রতিবছরের মত এবারও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সংসদের আয়োজন বঙ্গবন্ধুর কাছে প্রতীকী চিঠি লেখা প্রতিযোগিতা ‘প্রিয় বঙ্গবন্ধু’।
চিঠি লেখার নিয়মাবলি:
রেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগে