প্রতিনিধি, কিশোরগঞ্জ
মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার একঝাঁক শিক্ষার্থী।
মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- নোসাইবা হোসেন, রুবাইত শারমিন, নিশাত নাবিলা, আনিকা রহমান, মো. ইমন মিয়া, মো. জাকির হোসেন এবং অনন্যা রাণী সাহা।
নোসাইবা হোসেন হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মো. জাকির হোসেন ভূঁইয়ার মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
রুবাইত শারমিন হোসেনপুর উপজেলার সিদলা ইউনিয়নের গড় মাছুয়া গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি রাজধানীর ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করেছেন। সারা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
নিশাত নাবিলা তারাপাশা গ্রামের মো. হাবিবুর রহমানের মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
আনিকা রহমান উপজেলার চরপুমদি গ্রামের মো. লুৎফুর রহমানের মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ঢাকার হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
মো. ইমন মিয়া ও মো. জাকির হোসেন উভয়েই হোসেনপুর সরকারি মডেল পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পাশ করে যথাক্রমে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও বগুড়া মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
অনন্যা রাণী সাহা হোসেনপুর সরকারি মহিলা কলেজের প্রদর্শক স্বপ্না রাণী সাহার মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার একঝাঁক শিক্ষার্থী।
মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষায় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন- নোসাইবা হোসেন, রুবাইত শারমিন, নিশাত নাবিলা, আনিকা রহমান, মো. ইমন মিয়া, মো. জাকির হোসেন এবং অনন্যা রাণী সাহা।
নোসাইবা হোসেন হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের মো. জাকির হোসেন ভূঁইয়ার মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
রুবাইত শারমিন হোসেনপুর উপজেলার সিদলা ইউনিয়নের গড় মাছুয়া গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি রাজধানীর ভিকারুননিসা নুন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পাশ করেছেন। সারা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
নিশাত নাবিলা তারাপাশা গ্রামের মো. হাবিবুর রহমানের মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
আনিকা রহমান উপজেলার চরপুমদি গ্রামের মো. লুৎফুর রহমানের মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ঢাকার হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
মো. ইমন মিয়া ও মো. জাকির হোসেন উভয়েই হোসেনপুর সরকারি মডেল পাইলট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পাশ করে যথাক্রমে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও বগুড়া মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
অনন্যা রাণী সাহা হোসেনপুর সরকারি মহিলা কলেজের প্রদর্শক স্বপ্না রাণী সাহার মেয়ে। তিনি কিশোরগঞ্জ এসভি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও সরকারি গুরুদয়াল কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেছেন। তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়েছেন।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
২ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৬ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১১ ঘণ্টা আগে