প্রতিনিধি, ঢাবি
শিক্ষায় বাণিজ্যিকীকরণ, সাম্প্রদায়িকীকরণ ও বেসরকারিকরণ বন্ধের দাবি জানিয়েছে দেশের বিভিন্ন বুদ্ধিজীবী, অর্থনীতিবিদ, সংগঠকসহ বিভিন্ন স্তরের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
আজ শুক্রবার 'মহান শিক্ষা দিবস' উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের অনুষ্ঠানে এ দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর হাইকোর্টের সামনে অবস্থিত 'শিক্ষা অধিকার চত্বর' এ আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ছাত্র সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। সকাল ৮টায় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। এছাড়া বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, ছাত্র ফেডারেশন, ইসলামি শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও শাহবাগে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ)
শিক্ষার বেসরকারিকরণ-বাণিজ্যিকীকরণ প্রতিহত, শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সকল বেতন ফি মওকুফ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ছাত্র সমাবেশ করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ)। সংগঠনটির সভাপতি আল কাদেরী জয়ের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রিন্সের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের সদস্য বজলুর রশিদ ফিরোজ ও রাজেকুজ্জামান রতন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, '১২ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল কলেজ খুলে দিলেও বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে পারে নি। এর আগে সরকারের এক নীতিনির্ধারক আশঙ্কা করেছিলেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার ষড়যন্ত্র হতে পারে। এ কথা দ্বারা বোঝা যায়, সরকার তারুণ্যের শক্তিকে ভয় পায় ৷ সরকার যদি জনস্বার্থবিরোধী প্রচারণা চালায় কিংবা দেশের সম্পদ লুট করার যারা পাঁয়তারা করে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করার চেষ্টা চালায় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনচেতা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জেগে উঠবে। এ ভয়ে সরকার যত বেশি দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা যায় তার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।'
পৃথিবীর কোথাও কোন দেশ নেই যেখানে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা বাণিজ্যিকীকরণ করা। শুধুমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া। শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ, সাম্প্রদায়িকীকরণ ও বেসরকারিকরণ বন্ধ করার দাবি করেন আনু মুহাম্মদ।
সকল স্তরের জনগণের শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এগুলো বন্ধ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
সেশনজট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সহ চার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে ছাত্র সমাবেশ করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। এতে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. এমএম আকাশ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন প্রমুখ।
এম এম আকাশ বলেন, '৬২ 'র শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, ৬২ তে ছাত্রদের রক্তের সঙ্গে শ্রমিকের রক্ত মিশে শিক্ষা আন্দোলন সফল হয়েছিল, বর্তমান সময়েও কোন আন্দোলন শুধু ছাত্রদের রক্ত দিয়ে সফল হবে না, শ্রমিক-কৃষকদের রক্তও ছাত্রদের রক্তের সঙ্গে মিশতে হবে। তবে সেরকম আন্দোলন করতে হবে ছাত্রদের আগে শুরুটা করতে হবে। আজ ৬২ 'র শিক্ষা আন্দোলনের এত বছর পর দেশে প্রাইভেট মেডিকেল হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে, আর সেখানকার বেতন আর সরকারি বেতনের মধ্যে পার্থক্য আছে। সরকারি স্কুলের টিচার করোনাকালে বেতন পেয়েছে কিন্তু কিন্তু প্রাইভেটের টিচাররা বেতন পায়নি। প্রাইভেট স্কুলের ছেলেরা পড়তেও পারেনি। সবচেয়ে দুঃখের বিষয় সরকার আপনাকে তো পড়াতে পারছে না, উল্টো ভ্যাট আদায় করছে।'
সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিল, বিএ ক্লাস পর্যন্ত লেখাপড়া অবৈতনিক করবে। কিন্তু এখন বিএ ক্লাস তো দূরের কথা স্কুলেও আমাদের টাকার ওপর নির্ভর করে চলে বলে উল্লেখ করেন আকাশ।
প্রগতিশীল ৮ সংগঠনের ছাত্র সমাবেশ
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ-মার্কসবাদী), বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, পাহাড়ি ছাত্র অধিকার পরিষদসহ ৮টি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন একযোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিকেল ৪টায় ছাত্র সমাবেশ করে।
এ সময় তারা করোনাকালে সকল প্রকার বেতন ফি মওকুফ, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার, এই বছর থেকে পিএসি-জেএসসি বাতিল, করোনাকালে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা দেওয়া এবং শিক্ষার বাণিজ্যকরণ-বেসরকারি করণ বন্ধ করে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানায়।
এছাড়া বিদ্যমান শিক্ষা কাঠামো সংস্কার ও চলমান সংকট নিরসনের দাবিতে শাহবাগে 'শিক্ষা সমাবেশ' করেছে ইসলামি শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটির সভাপতি নূরুল করিম আকরামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ'র যুগ্ম-মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান।
শিক্ষায় বাণিজ্যিকীকরণ, সাম্প্রদায়িকীকরণ ও বেসরকারিকরণ বন্ধের দাবি জানিয়েছে দেশের বিভিন্ন বুদ্ধিজীবী, অর্থনীতিবিদ, সংগঠকসহ বিভিন্ন স্তরের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ।
আজ শুক্রবার 'মহান শিক্ষা দিবস' উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের অনুষ্ঠানে এ দাবি জানানো হয়।
রাজধানীর হাইকোর্টের সামনে অবস্থিত 'শিক্ষা অধিকার চত্বর' এ আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ছাত্র সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। সকাল ৮টায় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। এছাড়া বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, ছাত্র ফেডারেশন, ইসলামি শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সংগঠন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য, স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও শাহবাগে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ)
শিক্ষার বেসরকারিকরণ-বাণিজ্যিকীকরণ প্রতিহত, শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং করোনাকালে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সকল বেতন ফি মওকুফ করার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে ছাত্র সমাবেশ করেছে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ)। সংগঠনটির সভাপতি আল কাদেরী জয়ের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন প্রিন্সের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের সদস্য বজলুর রশিদ ফিরোজ ও রাজেকুজ্জামান রতন।
আনু মুহাম্মদ বলেন, '১২ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল কলেজ খুলে দিলেও বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে পারে নি। এর আগে সরকারের এক নীতিনির্ধারক আশঙ্কা করেছিলেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করার ষড়যন্ত্র হতে পারে। এ কথা দ্বারা বোঝা যায়, সরকার তারুণ্যের শক্তিকে ভয় পায় ৷ সরকার যদি জনস্বার্থবিরোধী প্রচারণা চালায় কিংবা দেশের সম্পদ লুট করার যারা পাঁয়তারা করে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করার চেষ্টা চালায় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনচেতা শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জেগে উঠবে। এ ভয়ে সরকার যত বেশি দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা যায় তার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।'
পৃথিবীর কোথাও কোন দেশ নেই যেখানে প্রাথমিক শিক্ষা থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত পুরো শিক্ষা ব্যবস্থা বাণিজ্যিকীকরণ করা। শুধুমাত্র বাংলাদেশ ছাড়া। শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ, সাম্প্রদায়িকীকরণ ও বেসরকারিকরণ বন্ধ করার দাবি করেন আনু মুহাম্মদ।
সকল স্তরের জনগণের শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এগুলো বন্ধ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
সেশনজট নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা সহ চার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে ছাত্র সমাবেশ করে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন। এতে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. এমএম আকাশ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাবেরী গায়েন প্রমুখ।
এম এম আকাশ বলেন, '৬২ 'র শিক্ষা আন্দোলনের ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, ৬২ তে ছাত্রদের রক্তের সঙ্গে শ্রমিকের রক্ত মিশে শিক্ষা আন্দোলন সফল হয়েছিল, বর্তমান সময়েও কোন আন্দোলন শুধু ছাত্রদের রক্ত দিয়ে সফল হবে না, শ্রমিক-কৃষকদের রক্তও ছাত্রদের রক্তের সঙ্গে মিশতে হবে। তবে সেরকম আন্দোলন করতে হবে ছাত্রদের আগে শুরুটা করতে হবে। আজ ৬২ 'র শিক্ষা আন্দোলনের এত বছর পর দেশে প্রাইভেট মেডিকেল হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে, আর সেখানকার বেতন আর সরকারি বেতনের মধ্যে পার্থক্য আছে। সরকারি স্কুলের টিচার করোনাকালে বেতন পেয়েছে কিন্তু কিন্তু প্রাইভেটের টিচাররা বেতন পায়নি। প্রাইভেট স্কুলের ছেলেরা পড়তেও পারেনি। সবচেয়ে দুঃখের বিষয় সরকার আপনাকে তো পড়াতে পারছে না, উল্টো ভ্যাট আদায় করছে।'
সরকার নির্বাচনী ইশতেহারে বলেছিল, বিএ ক্লাস পর্যন্ত লেখাপড়া অবৈতনিক করবে। কিন্তু এখন বিএ ক্লাস তো দূরের কথা স্কুলেও আমাদের টাকার ওপর নির্ভর করে চলে বলে উল্লেখ করেন আকাশ।
প্রগতিশীল ৮ সংগঠনের ছাত্র সমাবেশ
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ-মার্কসবাদী), বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন, গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল, পাহাড়ি ছাত্র অধিকার পরিষদসহ ৮টি প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন একযোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিকেল ৪টায় ছাত্র সমাবেশ করে।
এ সময় তারা করোনাকালে সকল প্রকার বেতন ফি মওকুফ, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর আরোপিত কর প্রত্যাহার, এই বছর থেকে পিএসি-জেএসসি বাতিল, করোনাকালে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা দেওয়া এবং শিক্ষার বাণিজ্যকরণ-বেসরকারি করণ বন্ধ করে গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানায়।
এছাড়া বিদ্যমান শিক্ষা কাঠামো সংস্কার ও চলমান সংকট নিরসনের দাবিতে শাহবাগে 'শিক্ষা সমাবেশ' করেছে ইসলামি শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটির সভাপতি নূরুল করিম আকরামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ'র যুগ্ম-মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান।
শিক্ষার মান, শিক্ষার্থী-শিক্ষকের অনুপাত, গবেষণার মান, সাইটেশন, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীসহ কয়েকটি সূচকের ওপর ভিত্তি করে র্যাঙ্কিং করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন। ১৭টি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে র্যাংঙ্কিংটি প্রস্তুত করা হয়েছে। এবারের তালিকায় ১ নম্বরে আছে অস্ট্রেলি
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে উচ্চশিক্ষার গন্তব্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান শীর্ষে। গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, আধুনিক ল্যাব সুবিধা এবং পেশাদার দক্ষতা গঠনের দিক থেকে এটি অনেক শিক্ষার্থীর স্বপ্নের জায়গা। কিন্তু মেডিকেল শিক্ষার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এই পথটা বেশ প্রতিযোগিতাপূর্ণ ও জটিলও বটে।
১৭ ঘণ্টা আগেবেসরকারি গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র্যাঙ্কিংয়ে’ দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এই র্যাঙ্কিংয়ে তারা দেশের সব সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বিশ্বব্যাপী ১৩০টি দেশের ২ হাজার ৫২৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ আট বছর পর আগামী ২০ এবং ২১ জুন (শুক্রবার-শনিবার) ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গ্লোবাল অ্যান্ড্রয়েড কনফারেন্স ‘ড্রয়েডকন’।
২১ ঘণ্টা আগে