বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করে মার্কেটিং। এ বিষয়ে পড়াশোনা, ক্যারিয়ার ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা নিয়ে আলোচনা করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক আফজাল হোসাইন। তাঁর কথাগুলো শুনেছেন সাব্বির হোসেন।
সাব্বির হোসেন

মার্কেটিং কী
মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা শনাক্ত করে। তারপর পণ্যের জন্য মূল্য নির্ধারণ করে, বাজারজাত করে এবং শেষে সে পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়। শুধু বিক্রিই নয়, মার্কেটিং জড়িয়ে আছে গবেষণা, পরিকল্পনা, যোগাযোগ ও গ্রাহকসেবার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে।
কেন বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ
আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সঠিকভাবে তা উপস্থাপন করাও সমান জরুরি। একটি ভালো পণ্য সঠিক মার্কেটিংয়ের অভাবে ব্যর্থ হতে পারে। তাই ব্র্যান্ড বিল্ডিং, কাস্টমার রিলেশনস ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এই বিষয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলে একজন শিক্ষার্থী ব্যবসা, অর্থনীতি, মানব আচরণ এবং প্রযুক্তির নানা দিক সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু আছে।
একজন মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েট মার্কেটিংয়ের মৌলিক ধারণা, ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণ, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ, প্রমোশন কৌশল, ব্র্যান্ড নির্মাণ ও ব্র্যান্ড ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, বিক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং বাজার গবেষণাসহ নানান বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এসব শিক্ষাক্রম একজন শিক্ষার্থীকে বাস্তবমুখী ও পেশাভিত্তিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার
মার্কেটিং বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর একজন শিক্ষার্থীর জন্য বহুবিধ ক্যারিয়ারের পথ উন্মুক্ত হয়। বর্তমান করপোরেট জগতে প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের একটি আলাদা মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েটদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেমন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, সেলস ম্যানেজার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার, কাস্টমার রিলেশন অফিসার, মার্কেট রিসার্চার, ডিজিটাল মার্কেটার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও প্রোডাক্ট ম্যানেজার।
এ ছাড়াও বিজ্ঞাপন সংস্থা, মিডিয়া হাউজ, ই-কমার্স কোম্পানি, টেলিকম খাত, ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠানেও মার্কেটিং বিভাগে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রসার ঘটানো ফেসবুক মার্কেটিং, গুগল অ্যাডস, এসইও, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদিতেও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমনকি নিজের উদ্যোগেও একজন মার্কেটিং শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হতে পারেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে কেবল বইয়ের জ্ঞানই যথেষ্ট নয়, এর পাশাপাশি কিছু বাস্তব দক্ষতা থাকা জরুরি। যেমন:
যোগাযোগ দক্ষতা (Communication Skills): একজন মার্কেটারের অন্যতম বড় সম্পদ তাঁর কথা বলার ও লেখার দক্ষতা। ক্লায়েন্ট, টিম ও গ্রাহকের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমেই একটি ব্র্যান্ড বা ক্যাম্পেইনের সফলতা আসে।
বিশ্লেষণী ক্ষমতা (Analytical Ability): বাজার গবেষণা, কাস্টমার ডেটা বিশ্লেষণ এবং প্রতিযোগীদের কৌশল বুঝতে বিশ্লেষণী মানসিকতা অপরিহার্য।
সৃজনশীলতা (Creativity): নতুন কনসেপ্ট তৈরি, বিজ্ঞাপন ভাবনা ও ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সৃজনশীল চিন্তাভাবনা মার্কেটিংকে এগিয়ে নেয়।
ডিজিটাল জ্ঞান (Digital Literacy): ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, এসইও, কনটেন্ট মার্কেটিং—এসব বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে বর্তমান সময়ের মার্কেটিংয়ে টিকে থাকা কঠিন।
টিমওয়ার্ক ও নেতৃত্ব (Teamwork & Leadership): বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে হয় বলে দলগতভাবে কাজ করার সক্ষমতা এবং মাঝে মাঝে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতাও গুরুত্বপূর্ণ।
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা (Problem-solving Skills): মার্কেটিং কৌশল বাস্তবায়নে নানা চ্যালেঞ্জ আসে, তাই দ্রুত চিন্তা করে সমস্যার সমাধান করতে পারাও একটি বড় যোগ্যতা।
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে এই বিশেষ দক্ষতাগুলো প্রয়োজন। এই দক্ষতাগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে গড়ে তুলতে হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ক্লাস, প্রজেক্ট, ওয়ার্কশপ, সেমিনার ও ইন্টার্নশিপ থেকে অর্জন করা সম্ভব।
মার্কেটিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে জ্ঞান, সৃজনশীলতা ও কৌশলের সমন্বয় ঘটে। এই বিষয়ে পড়াশোনা করে একজন শিক্ষার্থী শুধু একটি চাকরিনির্ভর জীবনের পথে এগিয়ে যান না, বরং তিনি উদ্যোক্তা হওয়ার মতো সাহস ও যোগ্যতাও অর্জন করেন।
তাই মার্কেটিং পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গঠনের জন্য একটি দিকনির্দেশনামূলক, গতিশীল এবং চ্যালেঞ্জিং পথ, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক সম্ভাবনাময়। একবিংশ শতাব্দীর প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে মার্কেটিংয়ের মতো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন আবশ্যক। তাই যাঁরা আধুনিক ও সৃজনশীল পেশা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মার্কেটিং হতে পারে পছন্দের একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার।

মার্কেটিং কী
মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা শনাক্ত করে। তারপর পণ্যের জন্য মূল্য নির্ধারণ করে, বাজারজাত করে এবং শেষে সে পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়। শুধু বিক্রিই নয়, মার্কেটিং জড়িয়ে আছে গবেষণা, পরিকল্পনা, যোগাযোগ ও গ্রাহকসেবার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে।
কেন বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ
আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সঠিকভাবে তা উপস্থাপন করাও সমান জরুরি। একটি ভালো পণ্য সঠিক মার্কেটিংয়ের অভাবে ব্যর্থ হতে পারে। তাই ব্র্যান্ড বিল্ডিং, কাস্টমার রিলেশনস ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এই বিষয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলে একজন শিক্ষার্থী ব্যবসা, অর্থনীতি, মানব আচরণ এবং প্রযুক্তির নানা দিক সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু আছে।
একজন মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েট মার্কেটিংয়ের মৌলিক ধারণা, ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণ, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ, প্রমোশন কৌশল, ব্র্যান্ড নির্মাণ ও ব্র্যান্ড ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, বিক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং বাজার গবেষণাসহ নানান বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এসব শিক্ষাক্রম একজন শিক্ষার্থীকে বাস্তবমুখী ও পেশাভিত্তিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার
মার্কেটিং বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর একজন শিক্ষার্থীর জন্য বহুবিধ ক্যারিয়ারের পথ উন্মুক্ত হয়। বর্তমান করপোরেট জগতে প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের একটি আলাদা মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েটদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেমন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, সেলস ম্যানেজার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার, কাস্টমার রিলেশন অফিসার, মার্কেট রিসার্চার, ডিজিটাল মার্কেটার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও প্রোডাক্ট ম্যানেজার।
এ ছাড়াও বিজ্ঞাপন সংস্থা, মিডিয়া হাউজ, ই-কমার্স কোম্পানি, টেলিকম খাত, ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠানেও মার্কেটিং বিভাগে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রসার ঘটানো ফেসবুক মার্কেটিং, গুগল অ্যাডস, এসইও, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদিতেও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমনকি নিজের উদ্যোগেও একজন মার্কেটিং শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হতে পারেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে কেবল বইয়ের জ্ঞানই যথেষ্ট নয়, এর পাশাপাশি কিছু বাস্তব দক্ষতা থাকা জরুরি। যেমন:
যোগাযোগ দক্ষতা (Communication Skills): একজন মার্কেটারের অন্যতম বড় সম্পদ তাঁর কথা বলার ও লেখার দক্ষতা। ক্লায়েন্ট, টিম ও গ্রাহকের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমেই একটি ব্র্যান্ড বা ক্যাম্পেইনের সফলতা আসে।
বিশ্লেষণী ক্ষমতা (Analytical Ability): বাজার গবেষণা, কাস্টমার ডেটা বিশ্লেষণ এবং প্রতিযোগীদের কৌশল বুঝতে বিশ্লেষণী মানসিকতা অপরিহার্য।
সৃজনশীলতা (Creativity): নতুন কনসেপ্ট তৈরি, বিজ্ঞাপন ভাবনা ও ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সৃজনশীল চিন্তাভাবনা মার্কেটিংকে এগিয়ে নেয়।
ডিজিটাল জ্ঞান (Digital Literacy): ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, এসইও, কনটেন্ট মার্কেটিং—এসব বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে বর্তমান সময়ের মার্কেটিংয়ে টিকে থাকা কঠিন।
টিমওয়ার্ক ও নেতৃত্ব (Teamwork & Leadership): বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে হয় বলে দলগতভাবে কাজ করার সক্ষমতা এবং মাঝে মাঝে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতাও গুরুত্বপূর্ণ।
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা (Problem-solving Skills): মার্কেটিং কৌশল বাস্তবায়নে নানা চ্যালেঞ্জ আসে, তাই দ্রুত চিন্তা করে সমস্যার সমাধান করতে পারাও একটি বড় যোগ্যতা।
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে এই বিশেষ দক্ষতাগুলো প্রয়োজন। এই দক্ষতাগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে গড়ে তুলতে হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ক্লাস, প্রজেক্ট, ওয়ার্কশপ, সেমিনার ও ইন্টার্নশিপ থেকে অর্জন করা সম্ভব।
মার্কেটিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে জ্ঞান, সৃজনশীলতা ও কৌশলের সমন্বয় ঘটে। এই বিষয়ে পড়াশোনা করে একজন শিক্ষার্থী শুধু একটি চাকরিনির্ভর জীবনের পথে এগিয়ে যান না, বরং তিনি উদ্যোক্তা হওয়ার মতো সাহস ও যোগ্যতাও অর্জন করেন।
তাই মার্কেটিং পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গঠনের জন্য একটি দিকনির্দেশনামূলক, গতিশীল এবং চ্যালেঞ্জিং পথ, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক সম্ভাবনাময়। একবিংশ শতাব্দীর প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে মার্কেটিংয়ের মতো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন আবশ্যক। তাই যাঁরা আধুনিক ও সৃজনশীল পেশা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মার্কেটিং হতে পারে পছন্দের একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার।
বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। এই কাজ দক্ষতার সঙ্গে করে মার্কেটিং। এ বিষয়ে পড়াশোনা, ক্যারিয়ার ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা নিয়ে আলোচনা করেছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক আফজাল হোসাইন। তাঁর কথাগুলো শুনেছেন সাব্বির হোসেন।
সাব্বির হোসেন

মার্কেটিং কী
মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা শনাক্ত করে। তারপর পণ্যের জন্য মূল্য নির্ধারণ করে, বাজারজাত করে এবং শেষে সে পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়। শুধু বিক্রিই নয়, মার্কেটিং জড়িয়ে আছে গবেষণা, পরিকল্পনা, যোগাযোগ ও গ্রাহকসেবার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে।
কেন বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ
আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সঠিকভাবে তা উপস্থাপন করাও সমান জরুরি। একটি ভালো পণ্য সঠিক মার্কেটিংয়ের অভাবে ব্যর্থ হতে পারে। তাই ব্র্যান্ড বিল্ডিং, কাস্টমার রিলেশনস ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এই বিষয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলে একজন শিক্ষার্থী ব্যবসা, অর্থনীতি, মানব আচরণ এবং প্রযুক্তির নানা দিক সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু আছে।
একজন মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েট মার্কেটিংয়ের মৌলিক ধারণা, ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণ, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ, প্রমোশন কৌশল, ব্র্যান্ড নির্মাণ ও ব্র্যান্ড ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, বিক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং বাজার গবেষণাসহ নানান বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এসব শিক্ষাক্রম একজন শিক্ষার্থীকে বাস্তবমুখী ও পেশাভিত্তিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার
মার্কেটিং বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর একজন শিক্ষার্থীর জন্য বহুবিধ ক্যারিয়ারের পথ উন্মুক্ত হয়। বর্তমান করপোরেট জগতে প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের একটি আলাদা মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েটদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেমন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, সেলস ম্যানেজার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার, কাস্টমার রিলেশন অফিসার, মার্কেট রিসার্চার, ডিজিটাল মার্কেটার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও প্রোডাক্ট ম্যানেজার।
এ ছাড়াও বিজ্ঞাপন সংস্থা, মিডিয়া হাউজ, ই-কমার্স কোম্পানি, টেলিকম খাত, ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠানেও মার্কেটিং বিভাগে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রসার ঘটানো ফেসবুক মার্কেটিং, গুগল অ্যাডস, এসইও, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদিতেও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমনকি নিজের উদ্যোগেও একজন মার্কেটিং শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হতে পারেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে কেবল বইয়ের জ্ঞানই যথেষ্ট নয়, এর পাশাপাশি কিছু বাস্তব দক্ষতা থাকা জরুরি। যেমন:
যোগাযোগ দক্ষতা (Communication Skills): একজন মার্কেটারের অন্যতম বড় সম্পদ তাঁর কথা বলার ও লেখার দক্ষতা। ক্লায়েন্ট, টিম ও গ্রাহকের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমেই একটি ব্র্যান্ড বা ক্যাম্পেইনের সফলতা আসে।
বিশ্লেষণী ক্ষমতা (Analytical Ability): বাজার গবেষণা, কাস্টমার ডেটা বিশ্লেষণ এবং প্রতিযোগীদের কৌশল বুঝতে বিশ্লেষণী মানসিকতা অপরিহার্য।
সৃজনশীলতা (Creativity): নতুন কনসেপ্ট তৈরি, বিজ্ঞাপন ভাবনা ও ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সৃজনশীল চিন্তাভাবনা মার্কেটিংকে এগিয়ে নেয়।
ডিজিটাল জ্ঞান (Digital Literacy): ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, এসইও, কনটেন্ট মার্কেটিং—এসব বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে বর্তমান সময়ের মার্কেটিংয়ে টিকে থাকা কঠিন।
টিমওয়ার্ক ও নেতৃত্ব (Teamwork & Leadership): বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে হয় বলে দলগতভাবে কাজ করার সক্ষমতা এবং মাঝে মাঝে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতাও গুরুত্বপূর্ণ।
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা (Problem-solving Skills): মার্কেটিং কৌশল বাস্তবায়নে নানা চ্যালেঞ্জ আসে, তাই দ্রুত চিন্তা করে সমস্যার সমাধান করতে পারাও একটি বড় যোগ্যতা।
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে এই বিশেষ দক্ষতাগুলো প্রয়োজন। এই দক্ষতাগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে গড়ে তুলতে হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ক্লাস, প্রজেক্ট, ওয়ার্কশপ, সেমিনার ও ইন্টার্নশিপ থেকে অর্জন করা সম্ভব।
মার্কেটিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে জ্ঞান, সৃজনশীলতা ও কৌশলের সমন্বয় ঘটে। এই বিষয়ে পড়াশোনা করে একজন শিক্ষার্থী শুধু একটি চাকরিনির্ভর জীবনের পথে এগিয়ে যান না, বরং তিনি উদ্যোক্তা হওয়ার মতো সাহস ও যোগ্যতাও অর্জন করেন।
তাই মার্কেটিং পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গঠনের জন্য একটি দিকনির্দেশনামূলক, গতিশীল এবং চ্যালেঞ্জিং পথ, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক সম্ভাবনাময়। একবিংশ শতাব্দীর প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে মার্কেটিংয়ের মতো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন আবশ্যক। তাই যাঁরা আধুনিক ও সৃজনশীল পেশা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মার্কেটিং হতে পারে পছন্দের একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার।

মার্কেটিং কী
মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান গ্রাহকের চাহিদা শনাক্ত করে। তারপর পণ্যের জন্য মূল্য নির্ধারণ করে, বাজারজাত করে এবং শেষে সে পণ্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়। শুধু বিক্রিই নয়, মার্কেটিং জড়িয়ে আছে গবেষণা, পরিকল্পনা, যোগাযোগ ও গ্রাহকসেবার প্রতিটি ধাপের সঙ্গে।
কেন বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ
আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্য উৎপাদনের পাশাপাশি সঠিকভাবে তা উপস্থাপন করাও সমান জরুরি। একটি ভালো পণ্য সঠিক মার্কেটিংয়ের অভাবে ব্যর্থ হতে পারে। তাই ব্র্যান্ড বিল্ডিং, কাস্টমার রিলেশনস ও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে এই বিষয়ের গুরুত্ব অপরিসীম।
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা
মার্কেটিং বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করলে একজন শিক্ষার্থী ব্যবসা, অর্থনীতি, মানব আচরণ এবং প্রযুক্তির নানা দিক সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারবেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এই বিষয়ে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু আছে।
একজন মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েট মার্কেটিংয়ের মৌলিক ধারণা, ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণ, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ, প্রমোশন কৌশল, ব্র্যান্ড নির্মাণ ও ব্র্যান্ড ব্যবস্থাপনা, ডিজিটাল মার্কেটিং, বিক্রয় ব্যবস্থাপনা এবং বাজার গবেষণাসহ নানান বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এসব শিক্ষাক্রম একজন শিক্ষার্থীকে বাস্তবমুখী ও পেশাভিত্তিক জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করে।
মার্কেটিংয়ে ক্যারিয়ার
মার্কেটিং বিষয়ে ডিগ্রি অর্জনের পর একজন শিক্ষার্থীর জন্য বহুবিধ ক্যারিয়ারের পথ উন্মুক্ত হয়। বর্তমান করপোরেট জগতে প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের একটি আলাদা মার্কেটিং বিভাগ রয়েছে। যেখানে মার্কেটিং গ্র্যাজুয়েটদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যেমন মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ, সেলস ম্যানেজার, ব্র্যান্ড ম্যানেজার, কাস্টমার রিলেশন অফিসার, মার্কেট রিসার্চার, ডিজিটাল মার্কেটার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও প্রোডাক্ট ম্যানেজার।
এ ছাড়াও বিজ্ঞাপন সংস্থা, মিডিয়া হাউজ, ই-কমার্স কোম্পানি, টেলিকম খাত, ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠানেও মার্কেটিং বিভাগে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের প্রসার ঘটানো ফেসবুক মার্কেটিং, গুগল অ্যাডস, এসইও, ইউটিউব মার্কেটিং ইত্যাদিতেও ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমনকি নিজের উদ্যোগেও একজন মার্কেটিং শিক্ষার্থী উদ্যোক্তা হতে পারেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে কেবল বইয়ের জ্ঞানই যথেষ্ট নয়, এর পাশাপাশি কিছু বাস্তব দক্ষতা থাকা জরুরি। যেমন:
যোগাযোগ দক্ষতা (Communication Skills): একজন মার্কেটারের অন্যতম বড় সম্পদ তাঁর কথা বলার ও লেখার দক্ষতা। ক্লায়েন্ট, টিম ও গ্রাহকের সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমেই একটি ব্র্যান্ড বা ক্যাম্পেইনের সফলতা আসে।
বিশ্লেষণী ক্ষমতা (Analytical Ability): বাজার গবেষণা, কাস্টমার ডেটা বিশ্লেষণ এবং প্রতিযোগীদের কৌশল বুঝতে বিশ্লেষণী মানসিকতা অপরিহার্য।
সৃজনশীলতা (Creativity): নতুন কনসেপ্ট তৈরি, বিজ্ঞাপন ভাবনা ও ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে সৃজনশীল চিন্তাভাবনা মার্কেটিংকে এগিয়ে নেয়।
ডিজিটাল জ্ঞান (Digital Literacy): ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, এসইও, কনটেন্ট মার্কেটিং—এসব বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে বর্তমান সময়ের মার্কেটিংয়ে টিকে থাকা কঠিন।
টিমওয়ার্ক ও নেতৃত্ব (Teamwork & Leadership): বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে হয় বলে দলগতভাবে কাজ করার সক্ষমতা এবং মাঝে মাঝে নেতৃত্ব দেওয়ার দক্ষতাও গুরুত্বপূর্ণ।
সমস্যা সমাধানের দক্ষতা (Problem-solving Skills): মার্কেটিং কৌশল বাস্তবায়নে নানা চ্যালেঞ্জ আসে, তাই দ্রুত চিন্তা করে সমস্যার সমাধান করতে পারাও একটি বড় যোগ্যতা।
মার্কেটিং পেশায় সফল হতে হলে এই বিশেষ দক্ষতাগুলো প্রয়োজন। এই দক্ষতাগুলো অনুশীলনের মাধ্যমে গড়ে তুলতে হয়, যা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ক্লাস, প্রজেক্ট, ওয়ার্কশপ, সেমিনার ও ইন্টার্নশিপ থেকে অর্জন করা সম্ভব।
মার্কেটিং এমন একটি ক্ষেত্র যেখানে জ্ঞান, সৃজনশীলতা ও কৌশলের সমন্বয় ঘটে। এই বিষয়ে পড়াশোনা করে একজন শিক্ষার্থী শুধু একটি চাকরিনির্ভর জীবনের পথে এগিয়ে যান না, বরং তিনি উদ্যোক্তা হওয়ার মতো সাহস ও যোগ্যতাও অর্জন করেন।
তাই মার্কেটিং পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গঠনের জন্য একটি দিকনির্দেশনামূলক, গতিশীল এবং চ্যালেঞ্জিং পথ, যা ভবিষ্যতের জন্য অনেক সম্ভাবনাময়। একবিংশ শতাব্দীর প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে মার্কেটিংয়ের মতো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন আবশ্যক। তাই যাঁরা আধুনিক ও সৃজনশীল পেশা খুঁজছেন, তাঁদের জন্য মার্কেটিং হতে পারে পছন্দের একটি স্মার্ট ক্যারিয়ার।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ৩০ ও ৩১ জানুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আবেদনের সময়সীমা ও এ-সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট ও পত্রিকায় জানিয়ে দেওয়া হবে।
যেসব বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হবে, সেগুলো হলো বিএসসি (অনার্স) ইন ওশানোগ্রাফি, বিএসসি ইন নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ ইন পোর্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড লজিসটিকস, এলএলবি (অনার্স) ইন মেরিটাইম ল ও বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ।

বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।

বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেফোনেটিকস
মমতাজ জাহান মম

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)

বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।

বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মার্কেটিংকে অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং চাহিদাসম্পন্ন বিষয় ও পেশা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যেখানে ব্যবসা, কৌশল, সৃজনশীলতা ও প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটে। বর্তমান বিশ্বে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো শুধু উৎপাদন নয়, গ্রাহকের চাহিদা বোঝাকেও সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
২৬ এপ্রিল ২০২৫
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির স্নাতকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন মুহাম্মদ তারেক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
১ দিন আগে
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
১ দিন আগে