ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তির শর্ত মানা হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন বিভাগের সভাপতিগণ। তাঁদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটি তাদের প্রস্তাবিত বিভাগগুলোতে ভর্তির বিভিন্ন শর্ত মানেননি।
জানা যায়, শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিভাগ বিভিন্ন শর্ত দেয়। সে অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু এ বছর বিভাগীয় একাডেমিক সভার নির্দেশনা না মেনে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি গতানুগতিক শর্ত আরোপ করেছে। এতে দেখা যায়, একদিকে যোগ্য শিক্ষার্থী ডিপার্টমেন্ট পাবে না, আবার যাদের পাবে তাদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের বেগ পেতে হবে।
ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি অর্ঘ্য প্রসূন সরকার বলেন, ‘আমরা শর্ত দিয়েছিলাম জীববিজ্ঞানে ৮ পেতে হবে। কিন্তু সেটা কার্যকর হয়নি। এতে যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ার যোগ্যতা ছিল না, সে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চলে আসবে। যার ফার্মেসিতে পড়ার যোগ্যতা ছিল না সে ফার্মেসিতে চলে আসবে। এতে বিভাগ ও শিক্ষার্থীদের দুপক্ষেরই ভোগান্তিতে পড়তে হবে।’
আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোশতাক আব্দুল মোকতাদির মুনাওয়ার আলী বলেন, ‘আমরা বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি মিটিং করে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির কাছে জীবনের কোন একটি অংশে আরবি বিষয় থাকার শর্ত প্রস্তাব করেছিলাম। আমাদের প্রস্তাব ভর্তি কমিটি রাখেনি। বরং তারা আমাদের মৌখিক ভাবে আশ্বস্ত করেছে।’
আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল ওয়াহাব বলেন, ‘বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভর্তির ক্ষেত্রে মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাশের শর্ত প্রস্তাব করেছিলাম। কিন্তু কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটি আমাদের মতামতকে একপাশে রেখে তাদের মতো করে নির্দেশিকা দিয়েছে।’
নির্দেশিকা প্রকাশ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘পরীক্ষার আগে বিভাগ বা ইউনিটে ভর্তির শর্তের কথা যদি বলা না থাকে, তাহলে পরীক্ষার পরে এবং পরীক্ষার বিষয়ের ওপর শর্ত দেওয়া আইনসিদ্ধ নয়।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘কিছু বিভাগে ভর্তির সময় সমন্বয় করা হবে। তবে সব বিভাগে সমন্বয় হবে না। এ বছর পরীক্ষা পদ্ধতি নতুন, যার কারণে অন্য কিছু মিস হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তির আবেদন চলছে। গত ২৮ নভেম্বর থেকে ভর্তির আবেদন শুরু হয়ে হয়েছে। এটি চলবে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তির শর্ত মানা হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন বিভাগের সভাপতিগণ। তাঁদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটি তাদের প্রস্তাবিত বিভাগগুলোতে ভর্তির বিভিন্ন শর্ত মানেননি।
জানা যায়, শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিভাগ বিভিন্ন শর্ত দেয়। সে অনুযায়ী কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু এ বছর বিভাগীয় একাডেমিক সভার নির্দেশনা না মেনে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি গতানুগতিক শর্ত আরোপ করেছে। এতে দেখা যায়, একদিকে যোগ্য শিক্ষার্থী ডিপার্টমেন্ট পাবে না, আবার যাদের পাবে তাদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের বেগ পেতে হবে।
ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি অর্ঘ্য প্রসূন সরকার বলেন, ‘আমরা শর্ত দিয়েছিলাম জীববিজ্ঞানে ৮ পেতে হবে। কিন্তু সেটা কার্যকর হয়নি। এতে যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ার যোগ্যতা ছিল না, সে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে চলে আসবে। যার ফার্মেসিতে পড়ার যোগ্যতা ছিল না সে ফার্মেসিতে চলে আসবে। এতে বিভাগ ও শিক্ষার্থীদের দুপক্ষেরই ভোগান্তিতে পড়তে হবে।’
আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোশতাক আব্দুল মোকতাদির মুনাওয়ার আলী বলেন, ‘আমরা বিভাগীয় একাডেমিক কমিটি মিটিং করে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির কাছে জীবনের কোন একটি অংশে আরবি বিষয় থাকার শর্ত প্রস্তাব করেছিলাম। আমাদের প্রস্তাব ভর্তি কমিটি রাখেনি। বরং তারা আমাদের মৌখিক ভাবে আশ্বস্ত করেছে।’
আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল ওয়াহাব বলেন, ‘বিভাগীয় একাডেমিক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভর্তির ক্ষেত্রে মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাশের শর্ত প্রস্তাব করেছিলাম। কিন্তু কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটি আমাদের মতামতকে একপাশে রেখে তাদের মতো করে নির্দেশিকা দিয়েছে।’
নির্দেশিকা প্রকাশ কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মিজানুর রহমান বলেন, ‘পরীক্ষার আগে বিভাগ বা ইউনিটে ভর্তির শর্তের কথা যদি বলা না থাকে, তাহলে পরীক্ষার পরে এবং পরীক্ষার বিষয়ের ওপর শর্ত দেওয়া আইনসিদ্ধ নয়।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘কিছু বিভাগে ভর্তির সময় সমন্বয় করা হবে। তবে সব বিভাগে সমন্বয় হবে না। এ বছর পরীক্ষা পদ্ধতি নতুন, যার কারণে অন্য কিছু মিস হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তির আবেদন চলছে। গত ২৮ নভেম্বর থেকে ভর্তির আবেদন শুরু হয়ে হয়েছে। এটি চলবে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
তিনি বলেন, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল ১০ আগস্টের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। তবে ফল প্রকাশের তারিখ এখন পর্যন্ত নির্দিষ্ট হয়নি। ফল পরিবর্তন হলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে। পাশাপাশি সংশোধিত ফল সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সুস্থতা’ শীর্ষক একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিইউবিটির ‘আর ইউ ওকে!’ (Are you okay?) কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ড পার্শিং স্কয়ার গ্র্যাজুয়েট স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও এমবিএ ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ইংল্যান্ডের...
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার সরকারি সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ চারটি স্কুলে বিভক্ত হয়ে পরিচালিত হবে। এর মধ্যে স্কুল অব সায়েন্সের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ ক্যাম্পাস; স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড হিউমিনিটিসের জন্য সরকারি বাংলা কলেজ এবং স্কুল অব
২ দিন আগে