মোছা. ফেরদৌস আক্তার
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শেষ করেছি। ক্যাডার পছন্দক্রম ছিল প্রশাসন, ইকোনমি, অডিট, ট্যাক্স প্রভৃতি। ভাইভা হয়েছিল ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে। আমাকে ভেতরে বসতে বলা হলে, ধন্যবাদ দিয়ে বসলাম।
চেয়ারম্যান: নাম, বিষয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পড়েছিলেন।
আমি: জি স্যার।
এক্সটার্নাল-১: আপনার কোন ক্যাডার সবচেয়ে ভালো লাগে?
আমি: স্যার, বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার।
এক্সটার্নাল ১: আচ্ছা তাহলে বলুন, আপনি ইউএনও হওয়ার পর উপজেলায় নারীদের জন্য কী করবেন?
আমি: স্যার, বাল্যবিবাহ রোধ এবং যৌতুক নিরোধকল্পে কাজ করব; নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধের উদ্যোগ নেব; নারী ও শিশু পাচার রোধ, ইভ টিজিং প্রতিরোধের ব্যবস্থা করব; বিধবা, প্রসূতি ও বয়স্ক মায়েদের ভাতা কার্যক্রমের সুষ্ঠুতা তদারকি করব; স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উপবৃত্তির অর্থ ছাড় করব। এ ছাড়া উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কাজের তদারকি ও সমন্বয় করব। মহিলাদের নিয়ে আমার একমাত্র পরিকল্পনা থাকবে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা এবং সর্বোপরি তাদের অর্থনীতির মূল স্রোতে যুক্ত করা। (সম্ভবত আমার এই উত্তর স্যারদের খুব পছন্দ হয়েছিল; কারণ, বোর্ডের সবাই ‘চমৎকার’ বলেছিলেন)।
এক্সটার্নাল ১: চমৎকার, চমৎকার। আপনি কোন বিষয় পড়েছেন?
আমি: স্যার, অর্থনীতি।
এক্সটার্নাল ১: অর্থনীতির কোন পার্ট থেকে প্রশ্ন করব বলুন।
আমি: স্যার, মাইক্রো ইকোনমিকস।
এক্সটার্নাল ১: আপনার পছন্দের তালিকাটা আবার বলুন।
আমি: স্যার, বিসিএস প্রশাসন, বিসিএস ইকোনমি, বিসিএস অডিট।
এক্সটার্নাল ১: অডিট কিন্তু ‘আগে মানুষ শুরুতেই দিত’। অনেকে এখনো দেয়। অডিটের কাজ ভালো।
চেয়ারম্যান: আপনি কী বলছেন, উনি তো দেখছি অডিটেরই লোক। (এক্সটার্নাল-১-কে লক্ষ করে)।
(চেয়ারম্যান স্যার তখন আমার এনওসি দেখছিলেন)
এক্সটার্নাল ১: আচ্ছা আচ্ছা। তাহলে আপনি এখন কোন পদে আছেন? কী কাজ করতে হয় আপনাকে?
আমি: জি স্যার, আমি এখন এসএএস সুপারিনটেনডেন্ট পদে অডিট অধিদপ্তরে কর্মরত আছি। আমাকে স্যার দুই ধরনের ফাংশনিং করতে হয়। অডিট টিমে যখন আমি যুক্ত থাকি, তখন অডিটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অনিয়মগুলো আপত্তি আকারে নিয়ে আসি এবং আপত্তিগুলো রিপোর্ট আকারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে সংসদে পাঠাই। আর যখন আমি অফিসে থাকি, তখন ফাইল ওয়ার্কিং করতে হয়। সাধারণত অডিটর সাহেব ফাইল ইনিশিয়েট করেন। এরপর ফাইলের কোনো ডকুমেন্টসের ঘাটতি থাকলে বা কোনো নোট লিখতে হলে সেগুলো আমাকে করতে হয় এবং একটা শাখার সুপারভিশনের দায়িত্বে আমাকে থাকতে হয়।
এক্সটার্নাল-১: অফিসের কাজ আপনি এনজয় করছেন তাহলে। কত দিন হলো আপনার এই জব? আমরা কি সুপারিশ করেছি?
আমি: স্যার, ১ বছর ৩ মাস। জি স্যার। পিএসসি থেকে সুপারিশ করা হয়েছিল আমাকে।
এক্সটার্নাল-১: চমৎকার।
এক্সটার্নাল-২ (একজন লেডি অফিসার): অর্থনীতি আপনি ভালো পড়েছেন। এই যে উন্নয়নের কথা বলছি আমরা, এই উন্নয়নের সঙ্গে অর্থনীতির কোন কোন বিষয় সংশ্লিষ্ট?
আমি: জিডিপি গ্রোথ, মাথাপিছু আয়, রপ্তানি আয়, রেমিট্যান্স, এফডিআই... ।
এক্সটার্নাল-২: ইকোনমিক গ্রোথ হলেই কি আমরা বলতে পারব যে দেশ উন্নত হয়েছে?
আমি: না স্যার, সাধারণভাবে গ্রোথ বা প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নকে একই অর্থে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু প্রবৃদ্ধি হচ্ছে উন্নয়নের একটি অংশ। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বলতে বোঝায়, আর্থসামাজিক কাঠামোর পরিবর্তন ছাড়াই দেশের প্রকৃত জাতীয় আয়, মাথাপিছু আয় ও জিডিপি বৃদ্ধি। কিন্তু অর্থনৈতিক উন্নয়ন তখনই হবে, যখন আর্থসামাজিক বিভিন্ন সূচক, যেমন শিক্ষার হার, শ্রমিকের আয়, স্বাস্থ্য খাত এবং সামাজিক নিরাপত্তা সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হবে।
এক্সটার্নাল-২: আমাদের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে মূলত কোন খাতগুলো?
আমি: স্যার, তৈরি পোশাক, রেমিট্যান্স, হিমায়িত বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি আয়।
এক্সটার্নাল-১: আপনার জেলার একটা বিখ্যাত জায়গার নাম বলেন।
আমি: স্যার, আমার জেলা হবিগঞ্জ। এখানে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান আছে।
চেয়ারম্যান: আচ্ছা, আপনি আমাকে বলুন তো, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল প্রধানমন্ত্রী কে?
আমি: স্যার, বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
চেয়ারম্যান: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এত সাহসিকতার সঙ্গে যে দেশ পরিচালনা করছেন, এটার শক্তি উনি কোথায় পেয়েছেন?
আমি: স্যার, আমরা যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শৈশব, কৈশোর দেখি তখন দেখব, তিনি তাঁর ওই সময়ের প্রায় পুরোটাই বাবার অনুপস্থিতিতে কাটিয়েছেন। বাবা ছাড়া একটা পরিবারের বড় মেয়ে হিসেবে তাঁকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে, যা তাঁকে মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী করেছে। এরপর ১৫ আগস্টের হৃদয়বিদারক ঘটনা, দীর্ঘদিনের নির্বাসন জীবন, ২১ আগস্টের আতঙ্কিত দিন এবং প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাঁকে এই সাহস ও শক্তি দিয়েছে।
চেয়ারম্যান: আপনার ভাইভা শেষ। ম্যাডামের কাছ থেকে আপনার পেপারগুলো নিয়ে যান।
আমি: (পেপারগুলো নিয়ে ধন্যবাদ দিয়ে বের হয়ে এলাম।)
মোছা. ফেরদৌস আক্তার
শিক্ষা ক্যাডার (অর্থনীতি-১ম)
৪০তম বিসিএস।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শেষ করেছি। ক্যাডার পছন্দক্রম ছিল প্রশাসন, ইকোনমি, অডিট, ট্যাক্স প্রভৃতি। ভাইভা হয়েছিল ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে। আমাকে ভেতরে বসতে বলা হলে, ধন্যবাদ দিয়ে বসলাম।
চেয়ারম্যান: নাম, বিষয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পড়েছিলেন।
আমি: জি স্যার।
এক্সটার্নাল-১: আপনার কোন ক্যাডার সবচেয়ে ভালো লাগে?
আমি: স্যার, বিসিএস প্রশাসন ক্যাডার।
এক্সটার্নাল ১: আচ্ছা তাহলে বলুন, আপনি ইউএনও হওয়ার পর উপজেলায় নারীদের জন্য কী করবেন?
আমি: স্যার, বাল্যবিবাহ রোধ এবং যৌতুক নিরোধকল্পে কাজ করব; নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধের উদ্যোগ নেব; নারী ও শিশু পাচার রোধ, ইভ টিজিং প্রতিরোধের ব্যবস্থা করব; বিধবা, প্রসূতি ও বয়স্ক মায়েদের ভাতা কার্যক্রমের সুষ্ঠুতা তদারকি করব; স্কুল-কলেজের ছাত্রীদের উপবৃত্তির অর্থ ছাড় করব। এ ছাড়া উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কাজের তদারকি ও সমন্বয় করব। মহিলাদের নিয়ে আমার একমাত্র পরিকল্পনা থাকবে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা এবং সর্বোপরি তাদের অর্থনীতির মূল স্রোতে যুক্ত করা। (সম্ভবত আমার এই উত্তর স্যারদের খুব পছন্দ হয়েছিল; কারণ, বোর্ডের সবাই ‘চমৎকার’ বলেছিলেন)।
এক্সটার্নাল ১: চমৎকার, চমৎকার। আপনি কোন বিষয় পড়েছেন?
আমি: স্যার, অর্থনীতি।
এক্সটার্নাল ১: অর্থনীতির কোন পার্ট থেকে প্রশ্ন করব বলুন।
আমি: স্যার, মাইক্রো ইকোনমিকস।
এক্সটার্নাল ১: আপনার পছন্দের তালিকাটা আবার বলুন।
আমি: স্যার, বিসিএস প্রশাসন, বিসিএস ইকোনমি, বিসিএস অডিট।
এক্সটার্নাল ১: অডিট কিন্তু ‘আগে মানুষ শুরুতেই দিত’। অনেকে এখনো দেয়। অডিটের কাজ ভালো।
চেয়ারম্যান: আপনি কী বলছেন, উনি তো দেখছি অডিটেরই লোক। (এক্সটার্নাল-১-কে লক্ষ করে)।
(চেয়ারম্যান স্যার তখন আমার এনওসি দেখছিলেন)
এক্সটার্নাল ১: আচ্ছা আচ্ছা। তাহলে আপনি এখন কোন পদে আছেন? কী কাজ করতে হয় আপনাকে?
আমি: জি স্যার, আমি এখন এসএএস সুপারিনটেনডেন্ট পদে অডিট অধিদপ্তরে কর্মরত আছি। আমাকে স্যার দুই ধরনের ফাংশনিং করতে হয়। অডিট টিমে যখন আমি যুক্ত থাকি, তখন অডিটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অনিয়মগুলো আপত্তি আকারে নিয়ে আসি এবং আপত্তিগুলো রিপোর্ট আকারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে সংসদে পাঠাই। আর যখন আমি অফিসে থাকি, তখন ফাইল ওয়ার্কিং করতে হয়। সাধারণত অডিটর সাহেব ফাইল ইনিশিয়েট করেন। এরপর ফাইলের কোনো ডকুমেন্টসের ঘাটতি থাকলে বা কোনো নোট লিখতে হলে সেগুলো আমাকে করতে হয় এবং একটা শাখার সুপারভিশনের দায়িত্বে আমাকে থাকতে হয়।
এক্সটার্নাল-১: অফিসের কাজ আপনি এনজয় করছেন তাহলে। কত দিন হলো আপনার এই জব? আমরা কি সুপারিশ করেছি?
আমি: স্যার, ১ বছর ৩ মাস। জি স্যার। পিএসসি থেকে সুপারিশ করা হয়েছিল আমাকে।
এক্সটার্নাল-১: চমৎকার।
এক্সটার্নাল-২ (একজন লেডি অফিসার): অর্থনীতি আপনি ভালো পড়েছেন। এই যে উন্নয়নের কথা বলছি আমরা, এই উন্নয়নের সঙ্গে অর্থনীতির কোন কোন বিষয় সংশ্লিষ্ট?
আমি: জিডিপি গ্রোথ, মাথাপিছু আয়, রপ্তানি আয়, রেমিট্যান্স, এফডিআই... ।
এক্সটার্নাল-২: ইকোনমিক গ্রোথ হলেই কি আমরা বলতে পারব যে দেশ উন্নত হয়েছে?
আমি: না স্যার, সাধারণভাবে গ্রোথ বা প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নকে একই অর্থে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু প্রবৃদ্ধি হচ্ছে উন্নয়নের একটি অংশ। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বলতে বোঝায়, আর্থসামাজিক কাঠামোর পরিবর্তন ছাড়াই দেশের প্রকৃত জাতীয় আয়, মাথাপিছু আয় ও জিডিপি বৃদ্ধি। কিন্তু অর্থনৈতিক উন্নয়ন তখনই হবে, যখন আর্থসামাজিক বিভিন্ন সূচক, যেমন শিক্ষার হার, শ্রমিকের আয়, স্বাস্থ্য খাত এবং সামাজিক নিরাপত্তা সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তনের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন হবে।
এক্সটার্নাল-২: আমাদের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিচ্ছে মূলত কোন খাতগুলো?
আমি: স্যার, তৈরি পোশাক, রেমিট্যান্স, হিমায়িত বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি আয়।
এক্সটার্নাল-১: আপনার জেলার একটা বিখ্যাত জায়গার নাম বলেন।
আমি: স্যার, আমার জেলা হবিগঞ্জ। এখানে সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান আছে।
চেয়ারম্যান: আচ্ছা, আপনি আমাকে বলুন তো, বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল প্রধানমন্ত্রী কে?
আমি: স্যার, বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
চেয়ারম্যান: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এত সাহসিকতার সঙ্গে যে দেশ পরিচালনা করছেন, এটার শক্তি উনি কোথায় পেয়েছেন?
আমি: স্যার, আমরা যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শৈশব, কৈশোর দেখি তখন দেখব, তিনি তাঁর ওই সময়ের প্রায় পুরোটাই বাবার অনুপস্থিতিতে কাটিয়েছেন। বাবা ছাড়া একটা পরিবারের বড় মেয়ে হিসেবে তাঁকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে, যা তাঁকে মানসিকভাবে অনেক শক্তিশালী করেছে। এরপর ১৫ আগস্টের হৃদয়বিদারক ঘটনা, দীর্ঘদিনের নির্বাসন জীবন, ২১ আগস্টের আতঙ্কিত দিন এবং প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাঁকে এই সাহস ও শক্তি দিয়েছে।
চেয়ারম্যান: আপনার ভাইভা শেষ। ম্যাডামের কাছ থেকে আপনার পেপারগুলো নিয়ে যান।
আমি: (পেপারগুলো নিয়ে ধন্যবাদ দিয়ে বের হয়ে এলাম।)
মোছা. ফেরদৌস আক্তার
শিক্ষা ক্যাডার (অর্থনীতি-১ম)
৪০তম বিসিএস।
গ্রন্থনা: এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ সাংবাদিক সমিতির নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে সভাপতি পদে বাংলা ট্রিবিউনের আতিক হাসান শুভ ও সাধারণ সম্পাদক পদে এখন টেলিভিশনের মো. বাইজীদ হোসেন সা’দ নির্বাচিত হয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেএকজন নিবন্ধিত ও সনদপ্রাপ্ত লাইভস্টক ডিগ্রিধারীর প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রাণীর কষ্ট লাঘব ও ব্যথা উপশমে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া। তাঁদের কাজ টিকাদান, কৃত্রিম প্রজনন, বার্ডিজ দ্বারা খোজাকরণ, ওয়ার্ড ড্রেসিং ইত্যাদি। এ ছাড়া ভেটেরিনারি কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন সেবাও তাঁরা প্রদান করেন, যা প্রাণিসম্পদ
১ দিন আগেস্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে সামার ২০২৫ সেশনে ভর্তি শুরু হয়েছে। এই ইউনিভার্সিটি ৫টি অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগে ২৯টি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিচ্ছে।
১ দিন আগেবিজ্ঞানের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দিনব্যাপী ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ: ইঞ্জিনিয়ারিং টুমরো’ শীর্ষক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ এবং অ্যাডমিশন অফিসের যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন অনুষ্ঠ
২ দিন আগে