অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী এখন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করছেন। ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে দেশটিতে পড়তে গেছেন ১৩ হাজার ৫৬৩ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী।
ওপেন ডোরস রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনাল এক্সচেঞ্জ ২০২৩–এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো এবং ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইনস্টিটিউট যৌথভাবে প্রতি বছর এই ওপেন ডোরস প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
ওপেন ডোরস প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা রেকর্ড ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। সে হিসাবে, মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা কোভিড মহামারির আগের পর্যায়ের কাছাকাছি পৌঁছেছে। ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বৃদ্ধির এই হার চার দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
যেখানে ১৯৭৮–৭৯ শিক্ষাবর্ষের পর যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল গত বছর সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখন সর্বকালের সর্বোচ্চ।
যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের এই সংখ্যা আগের শিক্ষাবর্ষের (২০২১–২০২২) চেয়ে ২৮ শতাংশ বেশি। সামগ্রিকভাবে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ এটি।
এ ছাড়া বাংলাদেশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট বা স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ২ হাজার ৫০০ জন শিক্ষার্থী আন্ডারগ্র্যাজুয়েট (স্নাতক এবং সংশ্লিষ্ট ডিগ্রি) ভর্তি হয়েছেন। প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি স্নাতক শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অধ্যয়ন করছেন। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে এখন বাংলাদেশ বিশ্বে সপ্তম স্থানে রয়েছে।
গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০০ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে ২০১১–২০১২ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩১৪ জন। সেটি ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে বেড়ে ১৩ হাজার ৫৬৩ জন হয়েছে।
বার্ষিক ওপেন ডোরস প্রতিবেদনে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও প্রি–একাডেমিক ইনটেনসিভ ইংলিশ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা নথিভুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী এখন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করছেন। ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে দেশটিতে পড়তে গেছেন ১৩ হাজার ৫৬৩ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী।
ওপেন ডোরস রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনাল এক্সচেঞ্জ ২০২৩–এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এডুকেশনাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো এবং ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন ইনস্টিটিউট যৌথভাবে প্রতি বছর এই ওপেন ডোরস প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
ওপেন ডোরস প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা রেকর্ড ১০ লাখ ছাড়িয়েছে। সে হিসাবে, মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা কোভিড মহামারির আগের পর্যায়ের কাছাকাছি পৌঁছেছে। ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যাওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বৃদ্ধির এই হার চার দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
যেখানে ১৯৭৮–৭৯ শিক্ষাবর্ষের পর যুক্তরাষ্ট্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল গত বছর সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা এখন সর্বকালের সর্বোচ্চ।
যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের এই সংখ্যা আগের শিক্ষাবর্ষের (২০২১–২০২২) চেয়ে ২৮ শতাংশ বেশি। সামগ্রিকভাবে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ এটি।
এ ছাড়া বাংলাদেশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট বা স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যাও ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ২ হাজার ৫০০ জন শিক্ষার্থী আন্ডারগ্র্যাজুয়েট (স্নাতক এবং সংশ্লিষ্ট ডিগ্রি) ভর্তি হয়েছেন। প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি স্নাতক শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অধ্যয়ন করছেন। ফলে যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে এখন বাংলাদেশ বিশ্বে সপ্তম স্থানে রয়েছে।
গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩০০ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে ২০১১–২০১২ শিক্ষাবর্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩১৪ জন। সেটি ২০২২–২০২৩ শিক্ষাবর্ষে বেড়ে ১৩ হাজার ৫৬৩ জন হয়েছে।
বার্ষিক ওপেন ডোরস প্রতিবেদনে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও প্রি–একাডেমিক ইনটেনসিভ ইংলিশ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সংখ্যা নথিভুক্ত করা হয়।
বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট ও বিজেএস পরীক্ষার ফি কমানো এবং নন-ক্যাডার চালুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) তিন দপ্তরে নতুন দপ্তর প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নতুন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মনজুরুল হক। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেএখানে একজন থেকে শুরু করে সর্বাধিক চারজনের মধ্যে কথোপকথন হয়। আলোচনা চলতে থাকে সামাজিক ও একাডেমিক বিভিন্ন বিষয়ে। বিষয়বস্তুর জটিলতা সহজ থেকে ক্রমেই বাড়ে। কথোপকথন প্রায় ৩০ মিনিট ধরে চলে। এ সময় প্রশ্নপত্র ও রেকর্ডিং—উভয়ই প্রস্তুত থাকে। একবার শোনা রেকর্ডিংয়ে হারিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তাহলে করণীয়? চিন্তার কি
১৩ ঘণ্টা আগে