নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের আগামী শিক্ষাবর্ষ (২০২২-২০২৩) থেকে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি ফি তিন লাখ ২৪ হাজার টাকা বা ১৭ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-২ শাখার উপসচিব মাহবুবা বিলকিস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি ফি বাড়ানোয় শিক্ষা সংকুচিত হবে এবং মেধারীরা চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে বলে মনে করছেন মেডিকেল শিক্ষাবিদেরা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি ফি বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠক হয়। এতে ভর্তি ফি ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। যা ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা ছিল। অর্থাৎ ভর্তি ফি তিন লাখ ২৪ হাজার টাকা বাড়ানো হয়েছে। যা শতকরা বৃদ্ধির হার প্রায় ১৭ শতাংশ।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ইন্টার্নশিপ ফি এক লাখ ৮০ হাজার টাকা, টিউশন ফি ১০ হাজার টাকা করে চার বছরে চার লাখ ৮০ হাজার টাকা পূর্বের ন্যায় বহাল রাখা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে সভার আলোচনা ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন-২০২২ এর ২২ ধারা অনুসারে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিএমডিসি কর্তৃক ফি অনুমোদিত হবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি ফি বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিশিষ্ট মেডিকেল শিক্ষাবিদ ও ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশনের সিনিয়র উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল ভর্তির ফি বাড়ানোর কারণে চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ সংকুচিত হবে এবং যারা সুযোগ পাবেন তাদের পরিবারের ওপর অর্থনৈতিক চাপ বাড়বে। অনেক মেধাবীরা চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে। অনেকেই এতে নিরুৎসাহী হবে বলে মনে করছেন তিনি।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের সর্বমোট ভর্তি ফি নির্ধারিত ছিল ২২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ বছর তা বাড়িয়ে ২৬ লাখ চার হাজার টাকা করা হয়েছে।
২০১৮ সালের ১৫ মার্চ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিকিৎসা শিক্ষা-২ শাখার উপ-সচিব বদরুন নাহার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন আদেশ জারি হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী ভর্তি ফি ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। ইন্টার্নি ভাতা ১ লাখ ২০ হাজার। টিউশন ফি ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। সর্বমোট ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা করা হয়।
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ১ম বর্ষে ভর্তি ফিসহ মোট ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা নির্ধারণের বিষয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আদালতে রিট আবেদনটি করেন ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত ইশরার বিনতে ইউনুছের বাবা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. মো. ইউনুছ আলী আকন্দ।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের আগামী শিক্ষাবর্ষ (২০২২-২০২৩) থেকে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি ফি তিন লাখ ২৪ হাজার টাকা বা ১৭ শতাংশ বাড়িয়েছে সরকার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-২ শাখার উপসচিব মাহবুবা বিলকিস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি ফি বাড়ানোয় শিক্ষা সংকুচিত হবে এবং মেধারীরা চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে বলে মনে করছেন মেডিকেল শিক্ষাবিদেরা।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে গত ৯ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি ফি বাড়ানোর বিষয়ে বৈঠক হয়। এতে ভর্তি ফি ১৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা করা হয়েছে। যা ২০১৮ সালের ১৫ মার্চ জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা ছিল। অর্থাৎ ভর্তি ফি তিন লাখ ২৪ হাজার টাকা বাড়ানো হয়েছে। যা শতকরা বৃদ্ধির হার প্রায় ১৭ শতাংশ।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, ইন্টার্নশিপ ফি এক লাখ ৮০ হাজার টাকা, টিউশন ফি ১০ হাজার টাকা করে চার বছরে চার লাখ ৮০ হাজার টাকা পূর্বের ন্যায় বহাল রাখা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে সভার আলোচনা ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজ আইন-২০২২ এর ২২ ধারা অনুসারে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবের ভিত্তিতে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিএমডিসি কর্তৃক ফি অনুমোদিত হবে।
বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি ফি বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে বিশিষ্ট মেডিকেল শিক্ষাবিদ ও ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ফর মেডিকেল এডুকেশনের সিনিয়র উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেল ভর্তির ফি বাড়ানোর কারণে চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ সংকুচিত হবে এবং যারা সুযোগ পাবেন তাদের পরিবারের ওপর অর্থনৈতিক চাপ বাড়বে। অনেক মেধাবীরা চিকিৎসক হওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে। অনেকেই এতে নিরুৎসাহী হবে বলে মনে করছেন তিনি।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজের সর্বমোট ভর্তি ফি নির্ধারিত ছিল ২২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ বছর তা বাড়িয়ে ২৬ লাখ চার হাজার টাকা করা হয়েছে।
২০১৮ সালের ১৫ মার্চ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের চিকিৎসা শিক্ষা-২ শাখার উপ-সচিব বদরুন নাহার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন আদেশ জারি হয়েছিল।
জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। প্রজ্ঞাপনে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে বেসরকারি মেডিকেল এবং ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী ভর্তি ফি ১৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। ইন্টার্নি ভাতা ১ লাখ ২০ হাজার। টিউশন ফি ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। সর্বমোট ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা করা হয়।
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ১ম বর্ষে ভর্তি ফিসহ মোট ১৯ লাখ ৯০ হাজার টাকা নির্ধারণের বিষয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আদালতে রিট আবেদনটি করেন ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত ইশরার বিনতে ইউনুছের বাবা সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. মো. ইউনুছ আলী আকন্দ।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে