শিক্ষা ডেস্ক
রাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বুধবার (৩ জুন) সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে হেল্প ডেস্ক চালুর বিষয়ে জানানো হয়েছে। সাত কলেজে নতুন প্রশাসকের এ উদ্যোগ প্রতিটি কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজ ক্যাম্পাসে বাস্তবায়ন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা একাডেমিক সংক্রান্ত সকল কার্যাবলীর (ভর্তি, প্রবেশপত্র, রেজিস্ট্রেশন, সাময়িক সনদপত্র ও সনদপত্র) জন্য প্রায়ই কোনো না কোনো কলেজের শিক্ষার্থীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শাখায় যেতে হয়। অনেক সময় ওই শিক্ষার্থীকে আক্ষরিক বা দাপ্তরিক ত্রুটির জন্য কাঙ্ক্ষিত সেবা পেতে অসুবিধা হয়।
এ ক্ষেত্রে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা নিজ প্রতিষ্ঠানে থেকে প্রাপ্তির জন্য ও বর্ণিত বিষয়টি বিবেচনাপূর্বক সকল শিক্ষার্থীকে সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে একটি হেল্প ডেস্ক স্থাপন জরুরি। বিজ্ঞপ্তিতে প্রত্যেক কলেজের উপাধ্যক্ষ বা জ্যেষ্ঠতম শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে একটি হেল্প ডেস্ক স্থাপন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে, এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি বাঙলা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তুহিন আলম বলেন, অতীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসে সেবা নিতে গিয়ে আমরা অনেক হয়রানির শিকার হয়েছি। সেখানে নিজের প্রাপ্য সেবাটুকু তো মিলতোই না, উল্টো তাদের কর্তৃপক্ষের ভুলের জন্যও আমাদের ভুগতে হয়েছে।
তুহিন বলেন, আমাদের জন্য এখন নতুন প্রশাসক নিয়োগ হয়েছে। এ প্রশাসন শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবে। নতুন প্রশাসনের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে আমরা হয়তো এ ডেস্ক পেতে যাচ্ছি। এটা প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এ উদ্যোগ কার্যকর করা গেলে আমাদের ভোগান্তি অনেকটাই কমে আসবে। এটা দ্রুত দৃশ্যমান করতে হবে। একই সঙ্গে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজও দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে।
হেল্প ডেস্কের বিষয়ে অধ্যাপক ইলিয়াস আজকে পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটির পর থেকে হেল্প ডেস্কের কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে। এরপর আমরা প্রতিটি কলেজে এ ডেস্কের কার্যক্রম তদারকি করবো। যে উদ্দেশ্যে এ ডেস্ক স্থাপন করা হচ্ছে, সেটা যেন কার্যকর করা যায়। এটা কার্যকর করা গেলে পূর্বে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেসব জটিলতার মধ্যে পড়তেন, সেটা অনেকটাই কেটে যাবে। তাদের সমস্যা নিয়ে নিজ ক্যাম্পাস থেকে আর বাইরে আসতে হবে না, নিজ ক্যাম্পাসের এ ডেস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।
এর আগে, গত ১৮ মে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসকে সাতটি সরকারি কলেজের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি হতে পৃথকীকরণের জন্য সম্প্রতি গৃহীত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরীর ৭টি সরকারি কলেজের শিক্ষা/ভর্তি কার্যক্রম চলমান রাখা ও উক্ত কলেজসমূহের জন্য বিকল্প একটি স্বতন্ত্র/উপযুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গঠনের প্রক্রিয়া তরান্বিত করা প্রয়োজন।
এতে আরও বলা হয়, অধ্যাপক ইলিয়াসকে শর্তসাপেক্ষে তাঁর মূল পদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের নিমিত্ত সাত কলেজের অন্তর্বর্তীকালীন সমন্বিত প্রশাসনিক কাঠামোর প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
রাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বুধবার (৩ জুন) সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও সাত কলেজের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াস স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে হেল্প ডেস্ক চালুর বিষয়ে জানানো হয়েছে। সাত কলেজে নতুন প্রশাসকের এ উদ্যোগ প্রতিটি কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজ ক্যাম্পাসে বাস্তবায়ন করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা একাডেমিক সংক্রান্ত সকল কার্যাবলীর (ভর্তি, প্রবেশপত্র, রেজিস্ট্রেশন, সাময়িক সনদপত্র ও সনদপত্র) জন্য প্রায়ই কোনো না কোনো কলেজের শিক্ষার্থীকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শাখায় যেতে হয়। অনেক সময় ওই শিক্ষার্থীকে আক্ষরিক বা দাপ্তরিক ত্রুটির জন্য কাঙ্ক্ষিত সেবা পেতে অসুবিধা হয়।
এ ক্ষেত্রে ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনীয় সেবা নিজ প্রতিষ্ঠানে থেকে প্রাপ্তির জন্য ও বর্ণিত বিষয়টি বিবেচনাপূর্বক সকল শিক্ষার্থীকে সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে একটি হেল্প ডেস্ক স্থাপন জরুরি। বিজ্ঞপ্তিতে প্রত্যেক কলেজের উপাধ্যক্ষ বা জ্যেষ্ঠতম শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে একটি হেল্প ডেস্ক স্থাপন করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে, এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সরকারি বাঙলা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তুহিন আলম বলেন, অতীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসে সেবা নিতে গিয়ে আমরা অনেক হয়রানির শিকার হয়েছি। সেখানে নিজের প্রাপ্য সেবাটুকু তো মিলতোই না, উল্টো তাদের কর্তৃপক্ষের ভুলের জন্যও আমাদের ভুগতে হয়েছে।
তুহিন বলেন, আমাদের জন্য এখন নতুন প্রশাসক নিয়োগ হয়েছে। এ প্রশাসন শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবে। নতুন প্রশাসনের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে আমরা হয়তো এ ডেস্ক পেতে যাচ্ছি। এটা প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এ উদ্যোগ কার্যকর করা গেলে আমাদের ভোগান্তি অনেকটাই কমে আসবে। এটা দ্রুত দৃশ্যমান করতে হবে। একই সঙ্গে প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজও দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে।
হেল্প ডেস্কের বিষয়ে অধ্যাপক ইলিয়াস আজকে পত্রিকাকে বলেন, ঈদের ছুটির পর থেকে হেল্প ডেস্কের কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে। এরপর আমরা প্রতিটি কলেজে এ ডেস্কের কার্যক্রম তদারকি করবো। যে উদ্দেশ্যে এ ডেস্ক স্থাপন করা হচ্ছে, সেটা যেন কার্যকর করা যায়। এটা কার্যকর করা গেলে পূর্বে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেসব জটিলতার মধ্যে পড়তেন, সেটা অনেকটাই কেটে যাবে। তাদের সমস্যা নিয়ে নিজ ক্যাম্পাস থেকে আর বাইরে আসতে হবে না, নিজ ক্যাম্পাসের এ ডেস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।
এর আগে, গত ১৮ মে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসকে সাতটি সরকারি কলেজের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি হতে পৃথকীকরণের জন্য সম্প্রতি গৃহীত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগরীর ৭টি সরকারি কলেজের শিক্ষা/ভর্তি কার্যক্রম চলমান রাখা ও উক্ত কলেজসমূহের জন্য বিকল্প একটি স্বতন্ত্র/উপযুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গঠনের প্রক্রিয়া তরান্বিত করা প্রয়োজন।
এতে আরও বলা হয়, অধ্যাপক ইলিয়াসকে শর্তসাপেক্ষে তাঁর মূল পদের অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের নিমিত্ত সাত কলেজের অন্তর্বর্তীকালীন সমন্বিত প্রশাসনিক কাঠামোর প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হলো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
৩ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৪ ঘণ্টা আগেডাকসুতে জিএস হিসেবে জয় ব্যক্তিগত অর্জন বা ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের জয় নয় বরং এটা ঢাবির সব শিক্ষার্থীদের জয় বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বা জিএস এস এম ফরহাদ। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেজাতির সঙ্গে ছাত্র শিবিরের বেইমানি ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের স্বতন্ত্র ভিপিপ্রার্থী উমামা ফাতেমা। তিনি ডাকসু নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগ এনে আজ বুধবার ভোর পৌনে ৬টায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা লেখেন।
৫ ঘণ্টা আগে