সৈয়দ আকিব হোসেন
বায়োটেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা শুরু করার পর থেকেই মলিকুলার বায়োলজি আর জেনেটিকস নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করার প্রবল ইচ্ছা জন্মেছিল ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায়ই। এ ইচ্ছা আরও প্রবল হতে শুরু করে যখন গবেষণার তাগিদে দেশের বাইরে উচ্চতর ডিগ্রি লাভের স্বপ্ন বুনতে শুরু করি। কিন্তু দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাটা কোনোভাবেই সহজ ছিল না অনেকগুলো কারণেই আর তার মধ্যে আর্থিক সক্ষমতা ছিল সবচেয়ে বড় বাধা। দীর্ঘ প্রতীক্ষা আর চেষ্টার পর আমি বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও হাঙ্গেরির টেম্পাস পাবলিক ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে ‘স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম’ বৃত্তি অর্জন করি ২০২০ সালে। বর্তমানে আমি হাঙ্গেরির ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেনে স্নাতকোত্তর বিষয়ে পড়াশোনা করছি মলিকুলার বায়োলজি এমএসসি প্রোগ্রামে। এখানে আমি গবেষণা করছি মাইক্রোবায়োমিক্স রিসার্চ গ্রুপের আওতায়, যা হিউম্যান জেনেটিকস ডিপার্টমেন্টে অবস্থিত এবং আমার রিসার্চের বিষয়বস্তু হচ্ছে ‘এক্সোসোমাল মাইক্রো আরএনএ প্রোফাইলিং ইন ইনভ্যাসিভ এস্পারজিলোসিস পেশেন্টস’।
হাঙ্গেরি এবং উচ্চশিক্ষা
ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটা ছোট দেশ হাঙ্গেরি। আকারে ও আয়তনে ক্ষুদ্র এই দেশ শিক্ষায় ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। এটি ইউরোপের ছোট দেশগুলোর মধ্যে একটি, যার আয়তন ৯৩ হাজার ৩০ স্কয়ার কিলোমিটার এবং ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী নিয়ে গঠিত। এর প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, অস্ট্রিয়া। হাঙ্গেরির অর্থনীতি অনেকটাই সমৃদ্ধ। হাঙ্গেরির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর বুদাপেস্ট দানিউব নদীর উভয় তীরে অবস্থিত। শহরটি পূর্ব-মধ্য ইউরোপের সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং বুদাপেস্ট পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর ও বসবাসযোগ্য শহর। হাঙ্গেরির শিক্ষার মান বেশ ভালো এবং হাঙ্গেরির ডিগ্রির গ্রহণযোগ্যতা সর্বত্র। এখানে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে। স্কলারশিপ ও লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজের সুবিধা থাকায় বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে।
শিক্ষা এবং গবেষণায় হাঙ্গেরিতে অভিজ্ঞতা
শিক্ষার মান ও গবেষণায় হাঙ্গেরির ইতিহাস অনেক পুরোনো এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্ম আঠারো শতাব্দী বা তারও আগে এবং এ কারণে এখানে গবেষণাগারগুলো ভালোই মানসম্পন্ন এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ। মেডিসিন ও ক্লিনিক্যাল রিসার্চে হাঙ্গেরির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেক প্রসিদ্ধ এবং উচ্চতর মানসম্পন্ন। আমি বর্তমানে কাজ করছি ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেনের মাইক্রোবায়োমিক্স রিসার্চ গ্রুপের সঙ্গে, যেখানে জেনেটিকসের সবচেয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী আবিষ্কার নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং নিয়ে কাজ চলছে এবং বিভিন্ন রোগে মাইক্রো আরএনএ বা নিউক্লিক অ্যাসিডের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এই ল্যাব ছাড়াও পুরো বিশ্ববিদ্যালয়েই বিভিন্ন মানসম্পন্ন গবেষণাগার রয়েছে, যেখানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা চাইলেই তাঁদের ইচ্ছা অনুযায়ী গবেষণা পরিচালনা করতে পারেন। মেডিসিন ও বায়োলজি বিষয় ছাড়াও ব্যবসায় প্রশাসন, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স, পাইলট প্রোগ্রামে গবেষণার সুযোগ রয়েছে এখানে।
যেসব বিষয়ে স্কলারশিপ পাওয়া যাবে
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে স্কলারশিপ নেওয়া যাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়, যেমন মেডিসিন, ফার্মেসি, ডেন্টিস্ট্রি, আর্কিটেকচার, আইন, ভেটেরিনারি সার্জারি, ফরেস্ট্রি ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
বিস্তারিত জানতে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সব তথ্য পাওয়া যাবে–https://stipendiumhungaricum.hu/
স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম স্কলারশিপের সুবিধা
১। টিউশন ফি সম্পূর্ণ ফ্রি।
২। ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৪৩ হাজার ৭০০ হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ১২০ ইউরো)। আর পিএইচডি প্রোগ্রামে প্রথম ৪ সেমিস্টার ১ লাখ ৪০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ৩৯০ ইউরো) এবং পরবর্তী চার সেমিস্টার ১ লাখ ৮০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ৫০০ ইউরো)।
৩। ক্যাম্পাসের ডরমিটরিতে বিনা ভাতায় থাকার ব্যবস্থা। ডরমিটরিতে না থাকতে চাইলে মাসে ৪০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট করে দেওয়া হবে বাড়ি ভাড়া ভাতা বাবদ।
৪। মেডিকেল ইনস্যুরেন্স (স্বাস্থ্যবিমা)–প্রতিবছর সর্বোচ্চ ২৭৫ ইউরো।
৫। সম্পূর্ণ ফ্রি ভিসা আবেদন।
সৈয়দ আকিব হোসেন, মলিকুলার বায়োলজি এমএসসি, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন, ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেন, হাঙ্গেরি।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
বায়োটেকনোলজি নিয়ে পড়াশোনা শুরু করার পর থেকেই মলিকুলার বায়োলজি আর জেনেটিকস নিয়ে উচ্চতর গবেষণা করার প্রবল ইচ্ছা জন্মেছিল ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায়ই। এ ইচ্ছা আরও প্রবল হতে শুরু করে যখন গবেষণার তাগিদে দেশের বাইরে উচ্চতর ডিগ্রি লাভের স্বপ্ন বুনতে শুরু করি। কিন্তু দেশের বাইরে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করাটা কোনোভাবেই সহজ ছিল না অনেকগুলো কারণেই আর তার মধ্যে আর্থিক সক্ষমতা ছিল সবচেয়ে বড় বাধা। দীর্ঘ প্রতীক্ষা আর চেষ্টার পর আমি বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও হাঙ্গেরির টেম্পাস পাবলিক ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে ‘স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম’ বৃত্তি অর্জন করি ২০২০ সালে। বর্তমানে আমি হাঙ্গেরির ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেনে স্নাতকোত্তর বিষয়ে পড়াশোনা করছি মলিকুলার বায়োলজি এমএসসি প্রোগ্রামে। এখানে আমি গবেষণা করছি মাইক্রোবায়োমিক্স রিসার্চ গ্রুপের আওতায়, যা হিউম্যান জেনেটিকস ডিপার্টমেন্টে অবস্থিত এবং আমার রিসার্চের বিষয়বস্তু হচ্ছে ‘এক্সোসোমাল মাইক্রো আরএনএ প্রোফাইলিং ইন ইনভ্যাসিভ এস্পারজিলোসিস পেশেন্টস’।
হাঙ্গেরি এবং উচ্চশিক্ষা
ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটা ছোট দেশ হাঙ্গেরি। আকারে ও আয়তনে ক্ষুদ্র এই দেশ শিক্ষায় ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। এটি ইউরোপের ছোট দেশগুলোর মধ্যে একটি, যার আয়তন ৯৩ হাজার ৩০ স্কয়ার কিলোমিটার এবং ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী নিয়ে গঠিত। এর প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে স্লোভাকিয়া, ইউক্রেন, রোমানিয়া, অস্ট্রিয়া। হাঙ্গেরির অর্থনীতি অনেকটাই সমৃদ্ধ। হাঙ্গেরির রাজধানী ও বৃহত্তম শহর বুদাপেস্ট দানিউব নদীর উভয় তীরে অবস্থিত। শহরটি পূর্ব-মধ্য ইউরোপের সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং বুদাপেস্ট পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর ও বসবাসযোগ্য শহর। হাঙ্গেরির শিক্ষার মান বেশ ভালো এবং হাঙ্গেরির ডিগ্রির গ্রহণযোগ্যতা সর্বত্র। এখানে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যেগুলো বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে। স্কলারশিপ ও লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজের সুবিধা থাকায় বাংলাদেশ থেকে হাঙ্গেরিতে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে।
শিক্ষা এবং গবেষণায় হাঙ্গেরিতে অভিজ্ঞতা
শিক্ষার মান ও গবেষণায় হাঙ্গেরির ইতিহাস অনেক পুরোনো এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্ম আঠারো শতাব্দী বা তারও আগে এবং এ কারণে এখানে গবেষণাগারগুলো ভালোই মানসম্পন্ন এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ। মেডিসিন ও ক্লিনিক্যাল রিসার্চে হাঙ্গেরির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেক প্রসিদ্ধ এবং উচ্চতর মানসম্পন্ন। আমি বর্তমানে কাজ করছি ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেনের মাইক্রোবায়োমিক্স রিসার্চ গ্রুপের সঙ্গে, যেখানে জেনেটিকসের সবচেয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী আবিষ্কার নেক্সট জেনারেশন সিকুয়েন্সিং নিয়ে কাজ চলছে এবং বিভিন্ন রোগে মাইক্রো আরএনএ বা নিউক্লিক অ্যাসিডের ভূমিকা নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এই ল্যাব ছাড়াও পুরো বিশ্ববিদ্যালয়েই বিভিন্ন মানসম্পন্ন গবেষণাগার রয়েছে, যেখানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা চাইলেই তাঁদের ইচ্ছা অনুযায়ী গবেষণা পরিচালনা করতে পারেন। মেডিসিন ও বায়োলজি বিষয় ছাড়াও ব্যবসায় প্রশাসন, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স, পাইলট প্রোগ্রামে গবেষণার সুযোগ রয়েছে এখানে।
যেসব বিষয়ে স্কলারশিপ পাওয়া যাবে
ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে স্কলারশিপ নেওয়া যাবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়, যেমন মেডিসিন, ফার্মেসি, ডেন্টিস্ট্রি, আর্কিটেকচার, আইন, ভেটেরিনারি সার্জারি, ফরেস্ট্রি ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।
বিস্তারিত জানতে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সব তথ্য পাওয়া যাবে–https://stipendiumhungaricum.hu/
স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম স্কলারশিপের সুবিধা
১। টিউশন ফি সম্পূর্ণ ফ্রি।
২। ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৪৩ হাজার ৭০০ হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ১২০ ইউরো)। আর পিএইচডি প্রোগ্রামে প্রথম ৪ সেমিস্টার ১ লাখ ৪০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ৩৯০ ইউরো) এবং পরবর্তী চার সেমিস্টার ১ লাখ ৮০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট (প্রায় ৫০০ ইউরো)।
৩। ক্যাম্পাসের ডরমিটরিতে বিনা ভাতায় থাকার ব্যবস্থা। ডরমিটরিতে না থাকতে চাইলে মাসে ৪০ হাজার হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট করে দেওয়া হবে বাড়ি ভাড়া ভাতা বাবদ।
৪। মেডিকেল ইনস্যুরেন্স (স্বাস্থ্যবিমা)–প্রতিবছর সর্বোচ্চ ২৭৫ ইউরো।
৫। সম্পূর্ণ ফ্রি ভিসা আবেদন।
সৈয়দ আকিব হোসেন, মলিকুলার বায়োলজি এমএসসি, ফ্যাকাল্টি অব মেডিসিন, ইউনিভার্সিটি অব ডেবরেসেন, হাঙ্গেরি।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
একজন নিবন্ধিত ও সনদপ্রাপ্ত লাইভস্টক ডিগ্রিধারীর প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রাণীর কষ্ট লাঘব ও ব্যথা উপশমে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া। তাঁদের কাজ টিকাদান, কৃত্রিম প্রজনন, বার্ডিজ দ্বারা খোজাকরণ, ওয়ার্ড ড্রেসিং ইত্যাদি। এ ছাড়া ভেটেরিনারি কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন সেবাও তাঁরা প্রদান করেন, যা প্রাণিসম্পদ
১ ঘণ্টা আগেস্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে সামার ২০২৫ সেশনে ভর্তি শুরু হয়েছে। এই ইউনিভার্সিটি ৫টি অনুষদের অধীনে ১৪টি বিভাগে ২৯টি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি নিচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞানের প্রতি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে দিনব্যাপী ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ: ইঞ্জিনিয়ারিং টুমরো’ শীর্ষক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ এবং অ্যাডমিশন অফিসের যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন অনুষ্ঠ
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
১ দিন আগে