নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ৩০ ডিসেম্বর উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা। এর আগে আগামী ২৯ ডিসেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
আজ সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘আগামী ২৯ ডিসেম্বর উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেশ কয়েকটি জেলায় স্থানীয় সরকার নির্বাচন থাকায় তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা। খুব শিগগির এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগে সিদ্ধান্ত হয়েছিল প্রতিটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির বাছাই করা ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে। কিন্তু নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।’
পরীক্ষা চার বিষয়ে
প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা ৪ বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের। এ বিষয়গুলো হলো বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান। প্রতিটি বিষয়ে ২৫ নম্বর করে প্রশ্ন থাকবে। বহুনির্বাচনী ও লিখিত দুই ধরনের প্রশ্নই থাকবে। পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে দুই ঘণ্টা। ৪০ শতাংশ প্রশ্ন থাকবে লিখিত। আর ৬০ শতাংশ প্রশ্ন হবে এমসিকিউ পদ্ধতির।
২০০৯ সালে জাতীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পিইসি পরীক্ষা শুরু করে সরকার। এরপর থেকে এর ফলের ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া হতো। এর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথকভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো। করোনা সংক্রমণের কারণে গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে দেওয়া হয়নি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি।
এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমেও এই পরীক্ষার কথা নেই। একেবারে দশম শ্রেণিতে গিয়ে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও সমমান) নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আগামী বছর থেকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে।
গত ২৮ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে মেধা বৃত্তি প্রদানের বিকল্প মেধা যাচাই পদ্ধতিবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় চলতি বছর প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৬২০টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫ জন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ৩০ ডিসেম্বর উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা। এর আগে আগামী ২৯ ডিসেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানিয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
আজ সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (সাধারণ প্রশাসন) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘আগামী ২৯ ডিসেম্বর উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেশ কয়েকটি জেলায় স্থানীয় সরকার নির্বাচন থাকায় তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে এই পরীক্ষা। খুব শিগগির এ বিষয়ে অফিস আদেশ জারি করা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগে সিদ্ধান্ত হয়েছিল প্রতিটি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির বাছাই করা ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে। কিন্তু নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে।’
পরীক্ষা চার বিষয়ে
প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা ৪ বিষয়ে মোট ১০০ নম্বরের। এ বিষয়গুলো হলো বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান। প্রতিটি বিষয়ে ২৫ নম্বর করে প্রশ্ন থাকবে। বহুনির্বাচনী ও লিখিত দুই ধরনের প্রশ্নই থাকবে। পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে দুই ঘণ্টা। ৪০ শতাংশ প্রশ্ন থাকবে লিখিত। আর ৬০ শতাংশ প্রশ্ন হবে এমসিকিউ পদ্ধতির।
২০০৯ সালে জাতীয়ভাবে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য পিইসি পরীক্ষা শুরু করে সরকার। এরপর থেকে এর ফলের ভিত্তিতেই বৃত্তি দেওয়া হতো। এর আগে শিক্ষার্থীদের পৃথকভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসতে হতো। করোনা সংক্রমণের কারণে গত দুই বছর পিইসি পরীক্ষা হয়নি। ফলে দেওয়া হয়নি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি।
এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমেও এই পরীক্ষার কথা নেই। একেবারে দশম শ্রেণিতে গিয়ে পাবলিক পরীক্ষা (এসএসসি ও সমমান) নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আগামী বছর থেকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে।
গত ২৮ নভেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে মেধা বৃত্তি প্রদানের বিকল্প মেধা যাচাই পদ্ধতিবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় সভায় চলতি বছর প্রাথমিকে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৬২০টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫ জন।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
১৫ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনের সরাসরি সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে ‘ইউসিবিডি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ইয়ার (ইউআইএফওয়াই)’ শীর্ষক একটি প্রোগ্রাম...
২ দিন আগেমাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের ৫ শিক্ষক একসঙ্গে অধ্যাপক হয়েছেন।
২ দিন আগে