জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক আফসার আহমেদ (৬২)। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় হৃদ্রোগ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন, প্রক্টর, সিনেট-সিন্ডিকেটের নির্বাচিত সদস্য এবং বিভাগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক সোমা মুমতাজ।
অধ্যাপক সোমা মুমতাজ বলেন, ‘খুলনা থেকে ঢাকায় ফেরার পথে বিমানের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক করেন অধ্যাপক আফসার আহমেদ। পরে তাঁকে ঢাকার জাতীয় হৃদ্রোগ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রাখা হয় তাঁকে। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
অধ্যাপক সোমা মুমতাজ আরও বলেন, রাতে এশার নামাজের পরে অধ্যাপক আফসারের মরদেহ ক্যাম্পাসে আনা হবে। সেখানে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
অধ্যাপক আফসার আহমেদ একাধারে কবি, নাট্যকার, অনুবাদক, গবেষক ও সাহিত্য সমালোচক ছিলেন। তিনি ১৯৫৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার উত্তর জামশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। পরে `জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় মধ্যযুগের বাঙলা আখ্যান' কাব্যের আলোকে বাংলাদেশের নৃগোষ্ঠী নাট্য শীর্ষক অভিসন্দর্ভের জন্য তাঁকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
আফসার আহমদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা জীবন শুরু করেন। পরবর্তীকালে রবীন্দ্রোত্তর কালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার ড. সেলিম আল দীনের সঙ্গে ১৯৮৬-৮৭ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক আফসার আহমেদ (৬২)। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় হৃদ্রোগ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও মানবিক অনুষদের ডিন, প্রক্টর, সিনেট-সিন্ডিকেটের নির্বাচিত সদস্য এবং বিভাগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক সোমা মুমতাজ।
অধ্যাপক সোমা মুমতাজ বলেন, ‘খুলনা থেকে ঢাকায় ফেরার পথে বিমানের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক করেন অধ্যাপক আফসার আহমেদ। পরে তাঁকে ঢাকার জাতীয় হৃদ্রোগ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রাখা হয় তাঁকে। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
অধ্যাপক সোমা মুমতাজ আরও বলেন, রাতে এশার নামাজের পরে অধ্যাপক আফসারের মরদেহ ক্যাম্পাসে আনা হবে। সেখানে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
অধ্যাপক আফসার আহমেদ একাধারে কবি, নাট্যকার, অনুবাদক, গবেষক ও সাহিত্য সমালোচক ছিলেন। তিনি ১৯৫৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার উত্তর জামশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। পরে `জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় মধ্যযুগের বাঙলা আখ্যান' কাব্যের আলোকে বাংলাদেশের নৃগোষ্ঠী নাট্য শীর্ষক অভিসন্দর্ভের জন্য তাঁকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করা হয়।
আফসার আহমদ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে শিক্ষকতা জীবন শুরু করেন। পরবর্তীকালে রবীন্দ্রোত্তর কালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নাট্যকার ড. সেলিম আল দীনের সঙ্গে ১৯৮৬-৮৭ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন।
ছাত্ররাজনীতি থেকে মুক্ত হলেও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বরাবরই রাজনীতিসচেতন। ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়টি হয়ে ওঠে দক্ষিণবঙ্গের আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু।
১ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
১০ ঘণ্টা আগে