অনলাইন ডেস্ক
ডলারের বিপরীতে মুদ্রার দামে পতন অব্যাহত। আমদানিনির্ভর পণ্যের বাজারে আগুন। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। এ পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরাও। অনেকে স্বপ্নের দেশে যাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম খরচের গন্তব্য খুঁজছেন।
চলতি সপ্তাহে ভারতীয় রুপির বিনিময় হার সর্বকালের সর্বনিম্ন স্তর ছুঁয়েছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে এখন রুপির বিনিময় হার ৮০।
দেশটির সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ভারত থেকে প্রতিবছর ১৩ দশমিক ২৪ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান। তাঁদের মধ্যে সর্বাধিক যান যুক্তরাষ্ট্রে (৪ দশমিক ৬৫ লাখ), এরপরেই জনপ্রিয়তম গন্তব্য কানাডা (১ দশমিক ৮৩ লাখ)। অন্যান্য গন্তব্যের মধ্যে অন্যতম সংযুক্ত আরব আমিরাত (১ দশমিক ৬৪ লাখ) এবং অস্ট্রেলিয়া (১ দশমিক ০৯ লাখ)।
বিদেশে পড়তে যেতে ইচ্ছুক ভারতীয় শিক্ষার্থীদের আশঙ্কা, আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন হাতছাড়া হতে পারে। কারণ, সেখানে আরও বেশি অর্থ ব্যয় করতে হবে। অথবা তুলনামূলক কম খরচ হয় এমন দেশ বেছে নিতে হবে তাঁদের।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই উদ্বেগ আমলে নিচ্ছে। এতে বেশি পরিমাণে শিক্ষাঋণের প্রয়োজনীয়তা বাড়বে। তবে বিদেশে অধ্যয়নের পরামর্শদাতারা মনে করছেন, এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের অত চিন্তা করার কারণ নেই। বিশেষ করে যাঁরা পড়াশোনা শেষ করার পর যুক্তরাষ্ট্রেই কাজ করার পরিকল্পনা করছেন তাঁদের ভাবনা নেই।
যুক্তরাষ্ট্রে আইন বিষয়ে পড়তে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন এমন একজন শিক্ষার্থী বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। এটি বিদেশে অধ্যয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে উদ্বেগকে ছড়িয়ে দিয়েছে। ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দুর্বলতা শিক্ষার্থীদের আর্থিক বোঝা বাড়াবে।
ওই শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার অন্য বন্ধুদের জন্য পছন্দ পরিবর্তনটা সহজ হতে পারে। কিন্তু আমার জন্য সেটা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশের আলাদা আইনি ব্যবস্থা আছে, আইনজীবী হিসেবে অনুশীলন করার জন্য বিভিন্ন জ্ঞানের প্রয়োজন। আমি তো তেমন প্রস্তুতি নিইনি।’
আর্থিক প্রতিষ্ঠান এইচডিএফসি ক্রেডিলার এমডি এবং সিইও অরিজিৎ সান্যাল মনে করেন, রুপির অবমূল্যায়ন বিদেশে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ব্যয় বৃদ্ধির কারণ হবে। শিক্ষাঋণ দাতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, এর ফলে চাহিদার আকার বড় হবে। একজন ঋণগ্রহীতাকে টিউশন ফি এবং আনুষঙ্গিক খরচসহ বাড়তি ব্যয় সংকুলান করার জন্য আরও বেশি টাকার দরকার হবে। অবশ্য এই সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধের পর্যায়ে গিয়ে ঋণগ্রহীতার জন্য কাজটা সহজ হবে যদি তিনি সেখানে ডলারে উপার্জন করেন।
বিদেশে পড়াশোনা করার সময় শিক্ষার্থীদের খরচের দুটি খাত থাকে—টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার ব্যয়। এখন রুপির দরপতনের কারণে দুটি খরচই বাড়বে।
অনলাইন শিক্ষাঋণ প্ল্যাটফর্ম কুহু ফিনটেকের প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত এ ভোঁসলের মতে, যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করার পরিকল্পনা যাঁরা করছেন তাঁদের খরচ বাড়বে, কারণ তাঁদের টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় ডলারে পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে, ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে রুপি শক্তিশালী হয়েছে, ফলস্বরূপ যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার খরচ কমবে।
আগের তথ্য-উপাত্ত তুলনা করলে বোঝা যায়, রুপির দরপতন শিক্ষার্থীদের খরচের বোঝা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। একজন ভারতীয় শিক্ষার্থী ২০১৭ সালে প্রতি ডলারে প্রায় ৬৫ রুপি বিনিময় হারে ফি দিতেন, এখন তাঁকে প্রতি ডলারে ৭৭-৮০ রুপি পরিশোধ করতে হবে।
শিক্ষাঋণ প্ল্যাটফর্ম Credenc. com-এর প্রতিষ্ঠাতা অবিনাশ কুমার বলেন, রুপির দরপতন হলে টিউশন ফি থেকে শুরু করে জীবনযাত্রার ব্যয়, ভ্রমণ টিকিট সবকিছুরই খরচ বাড়ে।
সাম্প্রতিক দরপতন অনুসারে, ডলারের বিপরীতে রুপির বিনিময় হার ৭৯ দশমিক ৯৯। ফলে একজন শিক্ষার্থীকে ৪০ হাজার ডলার প্রতি সেমিস্টার ফি হিসেবে গত জানুয়ারিতে যেখানে ২৯ দশমিক ৫৩ লাখ রুপি খরচ করতে হয়েছে, তাঁকেই এখন খরচ করতে হবে ৩১ দশমিক ৯২ লাখ রুপি। প্রতি সেমিস্টারে জীবনযাত্রার ব্যয় প্রায় ৯ হাজার ডলার (৭ লাখ ১৮ হাজার রুপি) এবং ভ্রমণ ব্যয় (৯০ হাজার থেকে ১ লাখ রুপি)-সহ এক সেমিস্টারেই খরচ করতে হবে ৪১ লাখ রুপিরও বেশি অর্থ।
বিদেশে অধ্যয়ন পরামর্শদাতারা মনে করছেন, বিদেশে পড়তে যাওয়ার ব্যাপারটি একটি সুচিন্তিত এবং দীর্ঘদিনের পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত কিন্তু দ্রুত পরিবর্তন করার সম্ভাবনা কম।
ইউনিভার্সিটি লিভিং-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও সৌরভ অরোরা বলছেন, শিক্ষার্থীরা এখনো বিদেশে যেতে চাইছেন। তবে তাঁরা ফ্রান্স, জার্মানি, পর্তুগাল, ইতালি এবং স্পেনের মতো নতুন গন্তব্য বেছে নিচ্ছেন যেখানে টিউশন ফি, জীবনযাত্রার মান এবং খরচ কিছুটা কম।
বিদেশে পড়াশোনায় সহায়তাকারী অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তারা মনে করছেন, মহামারির পরে শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়াশোনা করার আকাঙ্ক্ষা আগের চেয়ে আরও সাহসী হয়েছে। রুপির পতন এই উচ্চাভিলাষে জলা ঢালবে এমন সম্ভাবনা কম। তার মানে ভারত থেকে মেধা পাচারের পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ অর্থও বিদেশে চলে যাবে।
ডলারের বিপরীতে মুদ্রার দামে পতন অব্যাহত। আমদানিনির্ভর পণ্যের বাজারে আগুন। সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। এ পরিস্থিতিতে বিপাকে পড়েছেন বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরাও। অনেকে স্বপ্নের দেশে যাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম খরচের গন্তব্য খুঁজছেন।
চলতি সপ্তাহে ভারতীয় রুপির বিনিময় হার সর্বকালের সর্বনিম্ন স্তর ছুঁয়েছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে এখন রুপির বিনিময় হার ৮০।
দেশটির সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ভারত থেকে প্রতিবছর ১৩ দশমিক ২৪ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান। তাঁদের মধ্যে সর্বাধিক যান যুক্তরাষ্ট্রে (৪ দশমিক ৬৫ লাখ), এরপরেই জনপ্রিয়তম গন্তব্য কানাডা (১ দশমিক ৮৩ লাখ)। অন্যান্য গন্তব্যের মধ্যে অন্যতম সংযুক্ত আরব আমিরাত (১ দশমিক ৬৪ লাখ) এবং অস্ট্রেলিয়া (১ দশমিক ০৯ লাখ)।
বিদেশে পড়তে যেতে ইচ্ছুক ভারতীয় শিক্ষার্থীদের আশঙ্কা, আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন হাতছাড়া হতে পারে। কারণ, সেখানে আরও বেশি অর্থ ব্যয় করতে হবে। অথবা তুলনামূলক কম খরচ হয় এমন দেশ বেছে নিতে হবে তাঁদের।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এই উদ্বেগ আমলে নিচ্ছে। এতে বেশি পরিমাণে শিক্ষাঋণের প্রয়োজনীয়তা বাড়বে। তবে বিদেশে অধ্যয়নের পরামর্শদাতারা মনে করছেন, এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের অত চিন্তা করার কারণ নেই। বিশেষ করে যাঁরা পড়াশোনা শেষ করার পর যুক্তরাষ্ট্রেই কাজ করার পরিকল্পনা করছেন তাঁদের ভাবনা নেই।
যুক্তরাষ্ট্রে আইন বিষয়ে পড়তে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন এমন একজন শিক্ষার্থী বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, ডলারের বিপরীতে রুপির দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। এটি বিদেশে অধ্যয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে উদ্বেগকে ছড়িয়ে দিয়েছে। ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দুর্বলতা শিক্ষার্থীদের আর্থিক বোঝা বাড়াবে।
ওই শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমার অন্য বন্ধুদের জন্য পছন্দ পরিবর্তনটা সহজ হতে পারে। কিন্তু আমার জন্য সেটা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশের আলাদা আইনি ব্যবস্থা আছে, আইনজীবী হিসেবে অনুশীলন করার জন্য বিভিন্ন জ্ঞানের প্রয়োজন। আমি তো তেমন প্রস্তুতি নিইনি।’
আর্থিক প্রতিষ্ঠান এইচডিএফসি ক্রেডিলার এমডি এবং সিইও অরিজিৎ সান্যাল মনে করেন, রুপির অবমূল্যায়ন বিদেশে পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ব্যয় বৃদ্ধির কারণ হবে। শিক্ষাঋণ দাতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, এর ফলে চাহিদার আকার বড় হবে। একজন ঋণগ্রহীতাকে টিউশন ফি এবং আনুষঙ্গিক খরচসহ বাড়তি ব্যয় সংকুলান করার জন্য আরও বেশি টাকার দরকার হবে। অবশ্য এই সময়ের মধ্যে ঋণ পরিশোধের পর্যায়ে গিয়ে ঋণগ্রহীতার জন্য কাজটা সহজ হবে যদি তিনি সেখানে ডলারে উপার্জন করেন।
বিদেশে পড়াশোনা করার সময় শিক্ষার্থীদের খরচের দুটি খাত থাকে—টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার ব্যয়। এখন রুপির দরপতনের কারণে দুটি খরচই বাড়বে।
অনলাইন শিক্ষাঋণ প্ল্যাটফর্ম কুহু ফিনটেকের প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত এ ভোঁসলের মতে, যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করার পরিকল্পনা যাঁরা করছেন তাঁদের খরচ বাড়বে, কারণ তাঁদের টিউশন ফি এবং জীবনযাত্রার ব্যয় ডলারে পরিশোধ করতে হবে। অন্যদিকে, ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে রুপি শক্তিশালী হয়েছে, ফলস্বরূপ যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার খরচ কমবে।
আগের তথ্য-উপাত্ত তুলনা করলে বোঝা যায়, রুপির দরপতন শিক্ষার্থীদের খরচের বোঝা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। একজন ভারতীয় শিক্ষার্থী ২০১৭ সালে প্রতি ডলারে প্রায় ৬৫ রুপি বিনিময় হারে ফি দিতেন, এখন তাঁকে প্রতি ডলারে ৭৭-৮০ রুপি পরিশোধ করতে হবে।
শিক্ষাঋণ প্ল্যাটফর্ম Credenc. com-এর প্রতিষ্ঠাতা অবিনাশ কুমার বলেন, রুপির দরপতন হলে টিউশন ফি থেকে শুরু করে জীবনযাত্রার ব্যয়, ভ্রমণ টিকিট সবকিছুরই খরচ বাড়ে।
সাম্প্রতিক দরপতন অনুসারে, ডলারের বিপরীতে রুপির বিনিময় হার ৭৯ দশমিক ৯৯। ফলে একজন শিক্ষার্থীকে ৪০ হাজার ডলার প্রতি সেমিস্টার ফি হিসেবে গত জানুয়ারিতে যেখানে ২৯ দশমিক ৫৩ লাখ রুপি খরচ করতে হয়েছে, তাঁকেই এখন খরচ করতে হবে ৩১ দশমিক ৯২ লাখ রুপি। প্রতি সেমিস্টারে জীবনযাত্রার ব্যয় প্রায় ৯ হাজার ডলার (৭ লাখ ১৮ হাজার রুপি) এবং ভ্রমণ ব্যয় (৯০ হাজার থেকে ১ লাখ রুপি)-সহ এক সেমিস্টারেই খরচ করতে হবে ৪১ লাখ রুপিরও বেশি অর্থ।
বিদেশে অধ্যয়ন পরামর্শদাতারা মনে করছেন, বিদেশে পড়তে যাওয়ার ব্যাপারটি একটি সুচিন্তিত এবং দীর্ঘদিনের পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত কিন্তু দ্রুত পরিবর্তন করার সম্ভাবনা কম।
ইউনিভার্সিটি লিভিং-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও সৌরভ অরোরা বলছেন, শিক্ষার্থীরা এখনো বিদেশে যেতে চাইছেন। তবে তাঁরা ফ্রান্স, জার্মানি, পর্তুগাল, ইতালি এবং স্পেনের মতো নতুন গন্তব্য বেছে নিচ্ছেন যেখানে টিউশন ফি, জীবনযাত্রার মান এবং খরচ কিছুটা কম।
বিদেশে পড়াশোনায় সহায়তাকারী অন্যান্য সংস্থার কর্মকর্তারা মনে করছেন, মহামারির পরে শিক্ষার্থীদের বিদেশে পড়াশোনা করার আকাঙ্ক্ষা আগের চেয়ে আরও সাহসী হয়েছে। রুপির পতন এই উচ্চাভিলাষে জলা ঢালবে এমন সম্ভাবনা কম। তার মানে ভারত থেকে মেধা পাচারের পাশাপাশি বিপুল পরিমাণ অর্থও বিদেশে চলে যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ‘কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের’ স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মোট পরীক্ষার্থীর ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ উত্তীর্ণ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফল প্রকাশ করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে অধিভুক্ত সাত কলেজের আনুষ্ঠানিক পৃথক্করণ প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের যাবতীয় শিক্ষা কার্যক্রম নতুন কাঠামোর অধীনে হবে। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) নজরদারিতে তৈরি হবে সমন্বয় কমিটি।
১৫ মিনিট আগেবার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট ও বিজেএস পরীক্ষার ফি কমানো এবং নন-ক্যাডার চালুর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) তিন দপ্তরে নতুন দপ্তর প্রধান নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর স্বাক্ষরিত পৃথক পৃথক অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগে