খুবি প্রতিনিধি
করোনাভাইরাসের কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর খুলেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) আবাসিক হলগুলো। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীরা টিকা নেওয়ার সনদ, টিকার রেজিস্ট্রেশন কার্ড দেখিয়ে হলে উঠতে শুরু করেছেন। এ সময় তাঁদের ফুল, চকলেট দিয়ে হল প্রশাসন থেকে স্বাগত জানানো হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আজ সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হল, খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ও অপরাজিতা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা প্রবেশ করেন। দীর্ঘদিন পর হলে প্রবেশ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরাও। তাঁর নিজেদের দ্বিতীয় আবাসে ফেরায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। হল খুলে দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হতে শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে শুরু করে শিক্ষার্থীদের আগমনের সংখ্যা। হলগুলোর গেটে চেয়ার-টেবিল নিয়ে বসেছেন হাউস টিউটররা। আগত শিক্ষার্থীদের ফুল, চকলেট ও মাস্ক দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের বিতরণ করা হচ্ছে করোনার নির্দেশনার কপি ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার। হলে প্রবেশের সময় চেক করা হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা।
এ সময় খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সুমন কুমার দাস বলেন, হল আমাদের একটি আবেগের জায়গা। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়ায় আমরাও প্রতীক্ষায় ছিলাম কবে আমাদের হল খুলবে। দীর্ঘদিন পর আজ হল খুলেছে। হলে এসে বন্ধু, বড় ভাইদের সঙ্গে দেখা হয়েছে। এত দিন পর হলে এসে সত্যিই খুব ভালো লাগছে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নিলয় কুমার সরকার বলেন, দেড় বছর পর হলে উঠেছি। সত্যিই বিষয়টা অনেক আনন্দের। প্রথম যখন সিট পেয়ে হলে উঠেছিলাম সেই অনুভূতি যেন আবারও হচ্ছে। এত দিন হলের ক্যানটিন, ডাইনিং ও আমাদের রুমগুলোতে কাটানো সময়গুলো মিস করেছি। আজ থেকে আবার সেই দিনগুলো ফিরে পাব।
ওই হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার জন্য আমরা হলের সংস্কার কাজসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এরই মধ্যে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তাঁদের ফুল, মাস্ক, চকলেট দিয়ে আমরা বরণ করে নিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে সবাই যেন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে হলে অবস্থান করেন।
অপরাজিতা হলের প্রভোস্ট রহিমা নুশরাত রিম্মী বলেন, আজ থেকে শুধুমাত্র চতুর্থ বর্ষ (স্নাতক) ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা হলে উঠছে। শিক্ষার্থীরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে হলে অবস্থান করতে পারে সে জন্য সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. আবু শামিম মোহাম্মদ আরিফ বলেন, এত দিন পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় হলগুলো প্রাণ ফিরে পেয়েছে। আমরা মোটামুটি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পেরেছি যাতে শিক্ষার্থীরা এসে হলে থাকতে পারেন।
উল্লেখ্য, করোনার কারণে গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ ছিল খুবির আবাসিক হলগুলো। আজ ১৮ অক্টোবর থেকে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের হলে ওঠার মধ্য দিয়ে হলগুলো আবার খুলেছে। আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে সকল বর্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীরা পর্যায়ক্রমে হলে উঠতে পারবে।
করোনাভাইরাসের কারণে দেড় বছর বন্ধ থাকার পর খুলেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) আবাসিক হলগুলো। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীরা টিকা নেওয়ার সনদ, টিকার রেজিস্ট্রেশন কার্ড দেখিয়ে হলে উঠতে শুরু করেছেন। এ সময় তাঁদের ফুল, চকলেট দিয়ে হল প্রশাসন থেকে স্বাগত জানানো হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আজ সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হল, খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল ও অপরাজিতা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা প্রবেশ করেন। দীর্ঘদিন পর হলে প্রবেশ করতে পেরে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরাও। তাঁর নিজেদের দ্বিতীয় আবাসে ফেরায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। হল খুলে দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হতে শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে শুরু করে শিক্ষার্থীদের আগমনের সংখ্যা। হলগুলোর গেটে চেয়ার-টেবিল নিয়ে বসেছেন হাউস টিউটররা। আগত শিক্ষার্থীদের ফুল, চকলেট ও মাস্ক দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন তাঁরা। তাঁদের বিতরণ করা হচ্ছে করোনার নির্দেশনার কপি ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার। হলে প্রবেশের সময় চেক করা হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা।
এ সময় খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সুমন কুমার দাস বলেন, হল আমাদের একটি আবেগের জায়গা। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়ায় আমরাও প্রতীক্ষায় ছিলাম কবে আমাদের হল খুলবে। দীর্ঘদিন পর আজ হল খুলেছে। হলে এসে বন্ধু, বড় ভাইদের সঙ্গে দেখা হয়েছে। এত দিন পর হলে এসে সত্যিই খুব ভালো লাগছে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নিলয় কুমার সরকার বলেন, দেড় বছর পর হলে উঠেছি। সত্যিই বিষয়টা অনেক আনন্দের। প্রথম যখন সিট পেয়ে হলে উঠেছিলাম সেই অনুভূতি যেন আবারও হচ্ছে। এত দিন হলের ক্যানটিন, ডাইনিং ও আমাদের রুমগুলোতে কাটানো সময়গুলো মিস করেছি। আজ থেকে আবার সেই দিনগুলো ফিরে পাব।
ওই হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত বলেন, শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার জন্য আমরা হলের সংস্কার কাজসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। এরই মধ্যে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তাঁদের ফুল, মাস্ক, চকলেট দিয়ে আমরা বরণ করে নিচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে সবাই যেন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে হলে অবস্থান করেন।
অপরাজিতা হলের প্রভোস্ট রহিমা নুশরাত রিম্মী বলেন, আজ থেকে শুধুমাত্র চতুর্থ বর্ষ (স্নাতক) ও মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা হলে উঠছে। শিক্ষার্থীরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে হলে অবস্থান করতে পারে সে জন্য সব রকম প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. আবু শামিম মোহাম্মদ আরিফ বলেন, এত দিন পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় হলগুলো প্রাণ ফিরে পেয়েছে। আমরা মোটামুটি সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পেরেছি যাতে শিক্ষার্থীরা এসে হলে থাকতে পারেন।
উল্লেখ্য, করোনার কারণে গত বছরের ১৮ মার্চ থেকে বন্ধ ছিল খুবির আবাসিক হলগুলো। আজ ১৮ অক্টোবর থেকে স্নাতক চতুর্থ বর্ষ ও স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের হলে ওঠার মধ্য দিয়ে হলগুলো আবার খুলেছে। আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে সকল বর্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীরা পর্যায়ক্রমে হলে উঠতে পারবে।
স্নাতক পর্যায়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পরীক্ষা হলো SAT (Scholastic Assessment Test)। এটি মূলত ইংরেজি পড়া, লেখা এবং গণিতে দক্ষতা যাচাইয়ের পরীক্ষা। বিশেষত, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তির জন্য SAT স্কোর বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
২ ঘণ্টা আগেইতালির ক্যালাব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তির আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বৃত্তি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় দুই বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সরকারি সাত কলেজ পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়/সমকক্ষ হওয়ার আগপর্যন্ত এর সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে অধিভুক্ত কলেজের একজন অধ্যক্ষের নেতৃত্বে। আর পুরো কার্যক্রমের নজরদারিতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) এক সদস্য।
১ দিন আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে কানাডা অন্যতম একটি গন্তব্য। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকেও অনেক শিক্ষার্থী দেশটিতে পড়তে আসেন। উত্তর আমেরিকার উত্তরাংশে অবস্থিত ইউরোপের এই দেশটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে।
২ দিন আগে