মো. শাহ জালাল মিশুক
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিন দিন কঠিন হচ্ছে। পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো না হলে টিকে থাকা সম্ভব নয়। প্রতিযোগী বেশি থাকায় ভালো প্রস্তুতি থাকার পরও অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় টিকে থাকতে পারে না। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা এখন চলছে আবার পাবলিক গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা ও প্রকৌশল গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষাসহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সন্নিকটে। তাই, শেষ সময়ে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করার জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করবেন, সেসব নিয়ে থাকছে ৫ পরামর্শ।
প্রশ্নের প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা রাখা
বর্তমান সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে কয়েকটি গুচ্ছে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়। যেমন প্রকৌশল গুচ্ছ, কৃষি গুচ্ছ, GST ইত্যাদি। এগুলো প্রশ্নের ধরন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। তাই একজন শিক্ষার্থী যে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেবেন, তার প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিপূর্ণ ও পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষার প্রশ্নব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পাবেন, পাশাপাশি কোন ধরনের টপিকগুলোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে, সেটিও পরিষ্কার হয়ে যাবেন।
সময় ব্যবস্থাপনা ও রুটিন অনুযায়ী পড়া
ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সময় খুবই কম, তাই অনিয়মিতভাবে পড়াশোনা করলে একজন শিক্ষার্থীর জন্য পরিপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই এ ক্ষেত্রে আপনি যতটুকু পড়বেন, মনোযোগসহকারে পড়বেন। তবে সারা দিনই যে পড়তে হবে এমনটা নয়। কখন কোন বিষয় পড়বেন, তা আগেই রুটিন করে নিলে ভালো হয়। সবশেষে, পরীক্ষার আগের দিন কোচিং বা নিজের করা সব সিটে একবার করে হলেও চোখ বুলিয়ে নেবেন। এতে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যাবে। মনে রাখবেন, আপনি কতক্ষণ পড়েছেন, সেটা মুখ্য নয়। সীমিত সময়ের মধ্যে কী কী পড়েছেন? সেটিই আসল। পাশাপাশি, শেষ মুহূর্তে আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো বিগত চার-পাঁচ মাস অনেক বেশি পড়াশোনা করেছেন। এখন পরীক্ষার যে কয়টা দিন সামনে বাকি আছে, সেই সময়টাতে নতুন টপিক পড়ার পাশাপাশি আগে পড়া টপিকগুলো রিভিশন করা অবশ্য কর্তব্য।
নিজেকে যাচাই করুন
ভর্তি পরীক্ষায় সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং হলো খুব অল্প সময়ে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়, যেখানে সেই উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে সময় নিয়ে চিন্তা করতে হয়। তাই এ ক্ষেত্রে মডেল টেস্ট কিংবা বাসায় বসে পূর্ববর্তী প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করতে হবে যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উত্তর করা সম্ভব হচ্ছে কি না। এর ফলে কোন টপিকগুলো শিক্ষার্থীর জন্য বেশ সহজ মনে হচ্ছে কিংবা কোন টপিকগুলো তুলনামূলক কঠিন সেটাও যাচাই করা সম্ভব হয়।
আত্মবিশ্বাসী হতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। একটি ‘আত্মবিশ্বাস’ অন্যটি ‘দৃঢ় মনোবল’। ভর্তি পরীক্ষার আগের সময়টি শিক্ষার্থীকে পদে পদে হোঁচট খেতে হবে। বারবার মনে হবে যে তাকে দিয়ে হবে না। কোচিংয়ের পরীক্ষায় অনেক সময়ই দেখা যাবে একটিতে বেশ ভালো মার্কস পাবে, আবার একটু ভুলের জন্য হয়তো কিছুটা খারাপ মার্কস পাবে। তখন এই স্রোতের ওঠানামার সঙ্গে টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়বে। মানসিক অবস্থা স্বাভাবিক রাখাটা হবে খুব কঠিন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ‘হোঁচট খাওয়ার মানেই হেরে যাওয়া নয়, জয়ের অনীহা থেকেই পরাজয়ের শুরু হয়।’
নিজের মতো পড়ুন
আপনি কোন বিষয়ে ভালো আর কোন বিষয়ে দুর্বল, তা খুঁজে বের করুন। এরপর কীভাবে পড়লে পড়া বুঝতে সুবিধা হবে—এসব আপনিই জানতে পারবেন। কোচিং বা মডেল টেস্টের পাশাপাশি নিজের পড়াশোনায়ও সময় দিতে হবে। মূল কথা, নিজের দুর্বলতাগুলো খুঁজে বের করুন। প্রতিদিন নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন। তাতে আপনার দুর্বলতা আরও স্পষ্ট হবে। ফলে নিজেকে সবল করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে এটাও মনে রাখতে হবে, ভর্তি প্রস্তুতির জন্য এখন যে স্বল্প সময়টা আছে সেটা অনেক মূল্যবান। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে অনেক চাপে থাকতে হয়। পাশাপাশি আক্রান্ত হতে পারে বিভিন্ন মৌসুমি রোগব্যাধিতে। একজন ভর্তি পরীক্ষার্থীর দৈনিক ৬-৭ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত পানি পান করতে হবে। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা ও দুর্বল শরীর নিয়ে কোনো কাজ সঠিকভাবে করা সম্ভব নয়। তাই অবশ্যই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হতে হবে।
পরিশেষে এটাই বলব, শেষ সময়ে বেশ ধৈর্য, তীব্র সাধনা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর পক্ষে সাফল্যের মুকুট অর্জন করা সম্ভব। অন্যদিকে সঠিক প্রস্তুতির অভাব ও কিছু ভুলের কারণে অধিকাংশ শিক্ষার্থীকে দিন শেষে পরাজয় মেনে নিতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখা উচিত এবং অন্যের সঙ্গে নিজের পড়াশোনাকে তুলনা করে কোনোভাবেই হতাশ হওয়া যাবে না; বরং শিক্ষার্থীদের বলব নিজের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করুন এবং প্রতিদিন নিজেকে আরও এগিয়ে নিতে চেষ্টা করুন।
বর্তমানে অনলাইনে ইংরেজি শেখানো জনপ্রিয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে অন্যতম ইমাম হোসেন। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর আগ্রহ। কঠোর পরিশ্রমী এবং হাসি-খুশি স্বভাবের ইমাম হোসেনের স্বপ্ন ছিলদেশের শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ উচ্চারণে সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শেখাবেন।
৬ ঘণ্টা আগেনারী নির্যাতন ও নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
১৯ ঘণ্টা আগেসিজিপিএ স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়—এমন ধারণা অনেকেরই। তবে অধ্যবসায়, একাগ্রতা আর সঠিক পরিকল্পনা থাকলে এই সীমাবদ্ধতাও জয় করা সম্ভব। তারই উদাহরণ ববির সুব্রত। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক শেষ করেন তিনি, যেখানে তাঁর সিজিপিএ ছিল ২.৯৮।
১ দিন আগেলিসেনিংয়ের রেকর্ডিংয়ে (ধারা বর্ণনায়) সাইন পোস্ট ল্যাঙ্গুয়েজের বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। এই সাইন পোস্ট শব্দগুলো (ফ্রেজ) অনেক কিছু বলে দেয়...
১ দিন আগে