উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে কলা বিক্রির টাকা চাওয়ায় বিক্রেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে থেতরাই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার থেতরাই ইউনিয়নের থেতরাই বাজারে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই কলা বিক্রেতা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার থেতরাই বাজারে ২৪ মে বিকেলে দড়ি কিশোরপুর এলাকার মোন্তাজ আলীর ছেলে এমদাদুল হক কলা বিক্রি করছিলেন। এ সময় থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা কলা বিক্রেতার কাছে চার হালি (১৬টি) কলা কেনেন। এরপর বিক্রেতা চেয়ারম্যানের কাছে কলা বিক্রির টাকা চান।
তখন চেয়ারম্যান রাগান্বিত হয়ে বলেন ‘তুই আমাকে চিনিস না? তুই একটা ছোট লোক, চেয়ারম্যানের কাছে সামান্য কলার টাকা চাও!’ এই কথা বলে চেয়ারম্যান তাঁর হাতে থাকা কলা মাটিতে ফেলে দিয়ে কলা বিক্রেতাকে এলোপাতাড়ি চড়থাপ্পড় মেরে গলা চেপে ধরেন। এ ঘটনায় ২৫ মে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী।
কলা বিক্রেতা এমদাদুল হক বলেন, ‘চেয়ারম্যানের কাছে কলা বিক্রির টাকা চাওয়ায় তিনি আমাকে মারধর করেছেন। আমার সব কলা তিনি লাথি মেরে ফেলে দিয়ে পদপিষ্ট করেছেন। এতে আমার ১১০০ টাকার ক্ষতি হয়। ঘটনার সময় চেয়ারম্যানের এমন কাণ্ড দেখে বাজারের উপস্থিত সবাই ভয়ে দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। আমি ঘটনার প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা কলা বিক্রেতাকে চড়থাপ্পড় মারার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কোনো কলা কিনিনি এবং কাউকে মারধরও করিনি। যে অভিযোগ করেছে, সে কোনো কলা বিক্রেতা নয়। সে খারাপ মানুষ।’
ইউএনও শোভন রাংসা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যেহেতু ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ। তাই বিষয়টি অফিশিয়ালি দেখা হবে।’
উল্লেখ্য, থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতার বিরুদ্ধে আগেও এক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে মারধর এবং এক নারীকে জনশুমারি-গৃহগণনার কাজ দেওয়ার কথা বলে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। উভয় ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছিল।
কুড়িগ্রামের উলিপুরে কলা বিক্রির টাকা চাওয়ায় বিক্রেতাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে থেতরাই ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার থেতরাই ইউনিয়নের থেতরাই বাজারে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই কলা বিক্রেতা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার থেতরাই বাজারে ২৪ মে বিকেলে দড়ি কিশোরপুর এলাকার মোন্তাজ আলীর ছেলে এমদাদুল হক কলা বিক্রি করছিলেন। এ সময় থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা কলা বিক্রেতার কাছে চার হালি (১৬টি) কলা কেনেন। এরপর বিক্রেতা চেয়ারম্যানের কাছে কলা বিক্রির টাকা চান।
তখন চেয়ারম্যান রাগান্বিত হয়ে বলেন ‘তুই আমাকে চিনিস না? তুই একটা ছোট লোক, চেয়ারম্যানের কাছে সামান্য কলার টাকা চাও!’ এই কথা বলে চেয়ারম্যান তাঁর হাতে থাকা কলা মাটিতে ফেলে দিয়ে কলা বিক্রেতাকে এলোপাতাড়ি চড়থাপ্পড় মেরে গলা চেপে ধরেন। এ ঘটনায় ২৫ মে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী।
কলা বিক্রেতা এমদাদুল হক বলেন, ‘চেয়ারম্যানের কাছে কলা বিক্রির টাকা চাওয়ায় তিনি আমাকে মারধর করেছেন। আমার সব কলা তিনি লাথি মেরে ফেলে দিয়ে পদপিষ্ট করেছেন। এতে আমার ১১০০ টাকার ক্ষতি হয়। ঘটনার সময় চেয়ারম্যানের এমন কাণ্ড দেখে বাজারের উপস্থিত সবাই ভয়ে দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। আমি ঘটনার প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছি।’
এ বিষয়ে থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা কলা বিক্রেতাকে চড়থাপ্পড় মারার কথা অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি কোনো কলা কিনিনি এবং কাউকে মারধরও করিনি। যে অভিযোগ করেছে, সে কোনো কলা বিক্রেতা নয়। সে খারাপ মানুষ।’
ইউএনও শোভন রাংসা অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘যেহেতু ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ। তাই বিষয়টি অফিশিয়ালি দেখা হবে।’
উল্লেখ্য, থেতরাই ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতার বিরুদ্ধে আগেও এক ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাকে মারধর এবং এক নারীকে জনশুমারি-গৃহগণনার কাজ দেওয়ার কথা বলে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল। উভয় ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছিল।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ ঘণ্টা আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৯ দিন আগে