কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে কালী ও শিব দেবের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাতের কোনো এক সময় মন্দিরের দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়।
এলাকাবাসী ও মন্দির কমিটির নেতারা জানান, কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে রোববার রাতের আঁধারে কে বা কারা দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে প্রতিমা ভাঙচুর করেছে। কালী প্রতিমার মাথা, হাত ও শিব দেব প্রতিমার মাথা, পা ভেঙে ফেলেছে। এ ছাড়া কালী প্রতিমার গলায় প্যাঁচানো মালা সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলেছে।
প্রতিমা ভাঙচুরের খবর ছড়িয়ে পড়লে সনাতন ধর্মের লোকেরা কালী মন্দিরে জড়ো হয়। এ সময় তারা সাম্প্রদায়িক শান্তি বিনষ্টকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান। পরে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার ঘটনাস্থলে পৌঁছে এই অন্যায় কাজের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার আশ্বাস প্রদান করেন।
আজ সোমবার সকালে হরিশ চন্দ্র নামের স্থানীয় এক সেবায়েত মন্দিরে পূজা দিতে এসে বাঁশের গেট খোলা এবং ভেতরে কালী ও শিব দেবের প্রতিমা ভাঙা দেখতে পান। এরপর মন্দির কমিটির নেতা ও স্থানীয় লোকজনকে জানান। তবে এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা শনাক্ত করতে পারেননি কেউ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান, জেলা পুলিশ সুপার মো. ফেরদৌস আলী চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মধুসুদন রায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মায়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন, সহকারী পুলিশ সুপার সি সার্কেল আশরাফুল আলম পলাশ, ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, কাউনিয়া থানার ওসি মো. মোন্তাছের বিল্লাহ, শহীদবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান, বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক উদায় চন্দ্র বর্মণ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সম্পাদক অভয় চন্দ্র বর্মণ ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সুশান্ত সরকার।
বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দির কমিটির সম্পাদক উদায় চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, আমরা তা জানি না। তবে প্রশাসনের কাছে আমরা এই ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
স্থানীয় প্রভাস চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘প্রায় ৫০ বছর ধরে এখানে পূজা পালন করছি। গত ২৬ অক্টোবর কালী পূজা হয়েছে। আজ সোমবার রাতে বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে কালী পূজার অষ্টহারা এবং সংঘ হবে। কালী প্রতিমার মাথা, হাত ও শিব দেব প্রতিমার মাথা, পা আংশিক ভেঙে ফেলেছে। এখন আমরা কীভাবে পূজা অঞ্জলি প্রদান করব?’
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সম্পাদক অভয় চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিমা ভাঙচুরকারীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আমরা আন্দোলন করব।’
উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সুশান্ত সরকার বলেন, ‘যারা সংখ্যালঘুদের পছন্দ করে না তারাই প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানাই।’
শহীদবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান বলেন, ‘এটি পরিকল্পিত ঘটনা বলে ধারণা করা হচ্ছে। শহীদবাগ শান্তি প্রিয় এলাকা এখানে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে কেউ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাটি তদন্ত করছে। দেখি পুলিশ প্রশাসন কী ব্যবস্থা নেয়!’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি নিজেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। এটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ।’
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
রংপুর জেলা পুলিশ সুপার মো. ফেরদৌস আলী চৌধুরী বলেন, ‘আমরা জানার সঙ্গেই ঘটনাস্থল আসি। এ ঘটনা যারাই ঘটিয়েছে তাদের আমরা আইনের আওতায় আনব। ঘটনাস্থলে পিবিআই, সিআইডি, ডিবি ও পুলিশ তদন্ত করছে। এ ঘটনায় মামলা হবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান বলেন, ‘এখানে যে ঘটনাটি ঘটেছে তা প্রতিমাকে অসম্মান করা হয়েছে। যারা এই অন্যায় কাজটি করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। এই এলাকায় যে দীর্ঘদিনের শান্তিপ্রিয় সম্প্রতি অব্যাহত রয়েছে তা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে কেউ এই কাজ করছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালীমন্দিরে নতুন করে প্রতিমা স্থাপনের জন্য সরকারিভাবে সহায়তা করা হবে।’
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে কালী ও শিব দেবের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল রোববার রাতের কোনো এক সময় মন্দিরের দরজা খুলে ভেতরে ঢুকে প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়।
এলাকাবাসী ও মন্দির কমিটির নেতারা জানান, কাউনিয়া উপজেলার শহীদবাগ ইউনিয়নের বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে রোববার রাতের আঁধারে কে বা কারা দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করে প্রতিমা ভাঙচুর করেছে। কালী প্রতিমার মাথা, হাত ও শিব দেব প্রতিমার মাথা, পা ভেঙে ফেলেছে। এ ছাড়া কালী প্রতিমার গলায় প্যাঁচানো মালা সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলেছে।
প্রতিমা ভাঙচুরের খবর ছড়িয়ে পড়লে সনাতন ধর্মের লোকেরা কালী মন্দিরে জড়ো হয়। এ সময় তারা সাম্প্রদায়িক শান্তি বিনষ্টকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানান। পরে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার ঘটনাস্থলে পৌঁছে এই অন্যায় কাজের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার আশ্বাস প্রদান করেন।
আজ সোমবার সকালে হরিশ চন্দ্র নামের স্থানীয় এক সেবায়েত মন্দিরে পূজা দিতে এসে বাঁশের গেট খোলা এবং ভেতরে কালী ও শিব দেবের প্রতিমা ভাঙা দেখতে পান। এরপর মন্দির কমিটির নেতা ও স্থানীয় লোকজনকে জানান। তবে এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, তা শনাক্ত করতে পারেননি কেউ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান, জেলা পুলিশ সুপার মো. ফেরদৌস আলী চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মধুসুদন রায়, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মায়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন, সহকারী পুলিশ সুপার সি সার্কেল আশরাফুল আলম পলাশ, ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, কাউনিয়া থানার ওসি মো. মোন্তাছের বিল্লাহ, শহীদবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান, বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক উদায় চন্দ্র বর্মণ, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সম্পাদক অভয় চন্দ্র বর্মণ ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সুশান্ত সরকার।
বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দির কমিটির সম্পাদক উদায় চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, আমরা তা জানি না। তবে প্রশাসনের কাছে আমরা এই ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।’
স্থানীয় প্রভাস চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘প্রায় ৫০ বছর ধরে এখানে পূজা পালন করছি। গত ২৬ অক্টোবর কালী পূজা হয়েছে। আজ সোমবার রাতে বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালী মন্দিরে কালী পূজার অষ্টহারা এবং সংঘ হবে। কালী প্রতিমার মাথা, হাত ও শিব দেব প্রতিমার মাথা, পা আংশিক ভেঙে ফেলেছে। এখন আমরা কীভাবে পূজা অঞ্জলি প্রদান করব?’
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের উপজেলা সম্পাদক অভয় চন্দ্র বর্মণ বলেন, ‘২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিমা ভাঙচুরকারীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আমরা আন্দোলন করব।’
উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সুশান্ত সরকার বলেন, ‘যারা সংখ্যালঘুদের পছন্দ করে না তারাই প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানাই।’
শহীদবাগ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান বলেন, ‘এটি পরিকল্পিত ঘটনা বলে ধারণা করা হচ্ছে। শহীদবাগ শান্তি প্রিয় এলাকা এখানে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে কেউ। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাটি তদন্ত করছে। দেখি পুলিশ প্রশাসন কী ব্যবস্থা নেয়!’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিনা তারিন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমি নিজেই ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। এটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ।’
কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোন্তাছের বিল্লাহ বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
রংপুর জেলা পুলিশ সুপার মো. ফেরদৌস আলী চৌধুরী বলেন, ‘আমরা জানার সঙ্গেই ঘটনাস্থল আসি। এ ঘটনা যারাই ঘটিয়েছে তাদের আমরা আইনের আওতায় আনব। ঘটনাস্থলে পিবিআই, সিআইডি, ডিবি ও পুলিশ তদন্ত করছে। এ ঘটনায় মামলা হবে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক মো. আসিব আহসান বলেন, ‘এখানে যে ঘটনাটি ঘটেছে তা প্রতিমাকে অসম্মান করা হয়েছে। যারা এই অন্যায় কাজটি করেছে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। এই এলাকায় যে দীর্ঘদিনের শান্তিপ্রিয় সম্প্রতি অব্যাহত রয়েছে তা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে কেউ এই কাজ করছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘বল্লভবিষু মহাশ্মশান কালীমন্দিরে নতুন করে প্রতিমা স্থাপনের জন্য সরকারিভাবে সহায়তা করা হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে