পাবনা প্রতিনিধি
দুটি ট্রাকে করে মহাসড়কে ঘুরে বেড়ান তাঁরা। প্রতি দলে সদস্য থাকেন ১২–১৫ জন। প্রস্তুতি নিয়ে একবারে ৮-১০ দিনের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। তারপর চলতে থাকে বিভিন্ন জেলায় রাস্তার আশপাশের বাজার, দোকানে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি।
ডাকাতি করার আগে দিনের বেলায় ওই এলাকায় নজরদারি করেন, আর রাতে ডাকাতি করে থাকেন। আবার সেই ডাকাতি করার মালামাল কেনার মহাজনও আছে জেলায় জেলায়।
আন্তজেলা ডাকাত চক্রের এমন ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পাবনার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি ট্রাকসহ লুণ্ঠিত বিপুল পরিমাণ মালামাল।
আজ শনিবার দুপুরে পাবনা গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম।
তিনি বলেন, ৯ নভেম্বর রাতে পাবনার খাস আমিনপুর এলাকায় ব্যবসায়ী ফরমান সরদারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাঁর মুদিদোকানে ডাকাতি করে একদল ডাকাত। এ ঘটনায় পরদিন ১০ নভেম্বর আমিনপুর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী।
পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পাবনা গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁরা গত দুই দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে আন্তজেলা ডাকাত দলের মূল হোতা ও পরিকল্পনাকারী সেলিম হোসেনসহ চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি ট্রাক, ২৯ বস্তা চাল, ২০০ লিটার মোবিল, গাড়ির টায়ার ৫টি, গ্যাস সিলিন্ডার ২৩টি, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনার বেড়া উপজেলার আমিনপুর গ্রামের সেলিম শেখ (৪৯), লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার নলডগী গ্রামের রিয়াজ ওরফে মফু (৩১), নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের জাফর আলী (২৯), পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ছোট বালিয়াতলী (লালুয়া) গ্রামের নুর সায়েদ খন্দকার ওরফে শাহেদ (৫৭), বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলসকাঠি গ্রামের সোহেল হাওলাদার (২৯), ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার পিনগ্রি গ্রামের মনির ব্যাপারী (৩২), সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার বাসুরিয়া গ্রামের হাফিজুল ইসলাম ওরফে আকাশ (২৯), সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার চণ্ডীদাশগাঁতী গ্রামের সালাউদ্দিন ওরফে সম্রাট (৩৮), একই উপজেলার শিবনাথপুর গ্রামের রুবেল শেখ (৩৪) ও নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার ইয়াসিন আরাফাত (৪২)।
পুলিশ জানায়, ডাকাত দলের এসব সদস্যের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
দুটি ট্রাকে করে মহাসড়কে ঘুরে বেড়ান তাঁরা। প্রতি দলে সদস্য থাকেন ১২–১৫ জন। প্রস্তুতি নিয়ে একবারে ৮-১০ দিনের জন্য বাড়ি থেকে বের হন। তারপর চলতে থাকে বিভিন্ন জেলায় রাস্তার আশপাশের বাজার, দোকানে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি।
ডাকাতি করার আগে দিনের বেলায় ওই এলাকায় নজরদারি করেন, আর রাতে ডাকাতি করে থাকেন। আবার সেই ডাকাতি করার মালামাল কেনার মহাজনও আছে জেলায় জেলায়।
আন্তজেলা ডাকাত চক্রের এমন ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পাবনার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয়েছে ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি ট্রাকসহ লুণ্ঠিত বিপুল পরিমাণ মালামাল।
আজ শনিবার দুপুরে পাবনা গোয়েন্দা পুলিশ কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম।
তিনি বলেন, ৯ নভেম্বর রাতে পাবনার খাস আমিনপুর এলাকায় ব্যবসায়ী ফরমান সরদারকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে তাঁর মুদিদোকানে ডাকাতি করে একদল ডাকাত। এ ঘটনায় পরদিন ১০ নভেম্বর আমিনপুর থানায় মামলা করেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী।
পরে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায় পাবনা গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁরা গত দুই দিনব্যাপী অভিযান চালিয়ে আন্তজেলা ডাকাত দলের মূল হোতা ও পরিকল্পনাকারী সেলিম হোসেনসহ চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত একটি ট্রাক, ২৯ বস্তা চাল, ২০০ লিটার মোবিল, গাড়ির টায়ার ৫টি, গ্যাস সিলিন্ডার ২৩টি, ২ লাখ ১০ হাজার টাকা।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন পাবনার বেড়া উপজেলার আমিনপুর গ্রামের সেলিম শেখ (৪৯), লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানার নলডগী গ্রামের রিয়াজ ওরফে মফু (৩১), নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার হরেকৃষ্ণপুর গ্রামের জাফর আলী (২৯), পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ছোট বালিয়াতলী (লালুয়া) গ্রামের নুর সায়েদ খন্দকার ওরফে শাহেদ (৫৭), বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলসকাঠি গ্রামের সোহেল হাওলাদার (২৯), ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার পিনগ্রি গ্রামের মনির ব্যাপারী (৩২), সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার বাসুরিয়া গ্রামের হাফিজুল ইসলাম ওরফে আকাশ (২৯), সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার চণ্ডীদাশগাঁতী গ্রামের সালাউদ্দিন ওরফে সম্রাট (৩৮), একই উপজেলার শিবনাথপুর গ্রামের রুবেল শেখ (৩৪) ও নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার ইয়াসিন আরাফাত (৪২)।
পুলিশ জানায়, ডাকাত দলের এসব সদস্যের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ডাকাতি, দস্যুতা, চুরি, ছিনতাইসহ একাধিক মামলা রয়েছে। আজ শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪