বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
ঘরে দুই স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও স্বামী পরিত্যক্ত এক নারীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন শরীফ হোসেন নামের এক যুবক। এরপর তাঁরা স্বেচ্ছায় রাত্রিযাপন করতে যান। সেখানে শরীফ প্রেমিকার মোবাইল ফোনে অন্য ছেলেদের সঙ্গে আদান-প্রদান করা অশ্লীল ছবি পান। এরপর তিনি ফোনটি কেড়ে নেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রেমিকা থানায় শরীফের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন। ওই মামলায় শরীফ হোসেনকে (২৭) গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে থানা-পুলিশ।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মণিগ্রাম ইউনিয়নের মীরগঞ্জ গ্রামে ঘটেছে এমন ঘটনা। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২ মে) বাঘা থানায় ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী।
শরীফ হোসেন বলেন, ‘গত ৩০ এপ্রিল রাতে আমরা দুজন স্বেচ্ছায় একসঙ্গে রাত্রিযাপন করি। সেখানে প্রেমিকার মোবাইল ফোন নিয়ে দেখি সে আরও কয়েকজন ছেলের সঙ্গে ফেসবুক এবং ইমোতে চ্যাটিং করে। সেসব ছেলের সঙ্গে অশ্লীল ছবি আদান-প্রদানও করেছে। এসব জানতে পেরে প্রেমিকার মোবাইল ফোনটি নিজের কাছে রেখে দিই। এরপর ফোনটি ফেরত না দিলে প্রেমিকা আমার বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণ মামলা করে। বিয়ে করে সংসার গড়ার জন্যই মনপ্রাণে ভালোবেসেছিলাম। কিন্তু মোবাইল ফোন চেক না করলে প্রতারণার বিষয়টি জানতে পারতাম না।’
অপর দিকে ওই প্রেমিকার দাবি, ‘আমি ফেসবুক-ইমোতে কয়জনের সঙ্গে প্রেম করেছি, কার সঙ্গে মোবাইলে ছবি তুলে রেখেছি—সেটি আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার। সারা রাত সে আমাকে তার চাচার বাসায় রেখে ধর্ষণ করেছে এবং আমার মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। তাই আমি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার মণিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তজলুল হক বলেন, ‘ওই নারী স্বামী পরিত্যক্ত। শরীফ হোসেনের ঘরেও বর্তমানে দুই স্ত্রী রয়েছে। এরপরও ওই নারীর সঙ্গে প্রেমে লিপ্ত হয়েছে। মোবাইল কেড়ে না নিলে হয়তো থানায় মামলাও হতো না।’
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, শরীফ হোসেনের বিরুদ্ধে একই এলাকার এক নারী থানায় এসে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় গতকাল শুক্রবার (৩ মে) আসামিকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার (৪ মে) সকালে আসামিকে আদালতে মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই নারীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে।
ঘরে দুই স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও স্বামী পরিত্যক্ত এক নারীর সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন শরীফ হোসেন নামের এক যুবক। এরপর তাঁরা স্বেচ্ছায় রাত্রিযাপন করতে যান। সেখানে শরীফ প্রেমিকার মোবাইল ফোনে অন্য ছেলেদের সঙ্গে আদান-প্রদান করা অশ্লীল ছবি পান। এরপর তিনি ফোনটি কেড়ে নেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রেমিকা থানায় শরীফের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেন। ওই মামলায় শরীফ হোসেনকে (২৭) গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে থানা-পুলিশ।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মণিগ্রাম ইউনিয়নের মীরগঞ্জ গ্রামে ঘটেছে এমন ঘটনা। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২ মে) বাঘা থানায় ধর্ষণ মামলা করেন ওই নারী।
শরীফ হোসেন বলেন, ‘গত ৩০ এপ্রিল রাতে আমরা দুজন স্বেচ্ছায় একসঙ্গে রাত্রিযাপন করি। সেখানে প্রেমিকার মোবাইল ফোন নিয়ে দেখি সে আরও কয়েকজন ছেলের সঙ্গে ফেসবুক এবং ইমোতে চ্যাটিং করে। সেসব ছেলের সঙ্গে অশ্লীল ছবি আদান-প্রদানও করেছে। এসব জানতে পেরে প্রেমিকার মোবাইল ফোনটি নিজের কাছে রেখে দিই। এরপর ফোনটি ফেরত না দিলে প্রেমিকা আমার বিরুদ্ধে থানায় ধর্ষণ মামলা করে। বিয়ে করে সংসার গড়ার জন্যই মনপ্রাণে ভালোবেসেছিলাম। কিন্তু মোবাইল ফোন চেক না করলে প্রতারণার বিষয়টি জানতে পারতাম না।’
অপর দিকে ওই প্রেমিকার দাবি, ‘আমি ফেসবুক-ইমোতে কয়জনের সঙ্গে প্রেম করেছি, কার সঙ্গে মোবাইলে ছবি তুলে রেখেছি—সেটি আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার। সারা রাত সে আমাকে তার চাচার বাসায় রেখে ধর্ষণ করেছে এবং আমার মোবাইল কেড়ে নিয়েছে। তাই আমি তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে উপজেলার মণিগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তজলুল হক বলেন, ‘ওই নারী স্বামী পরিত্যক্ত। শরীফ হোসেনের ঘরেও বর্তমানে দুই স্ত্রী রয়েছে। এরপরও ওই নারীর সঙ্গে প্রেমে লিপ্ত হয়েছে। মোবাইল কেড়ে না নিলে হয়তো থানায় মামলাও হতো না।’
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, শরীফ হোসেনের বিরুদ্ধে একই এলাকার এক নারী থানায় এসে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় গতকাল শুক্রবার (৩ মে) আসামিকে তাঁর নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার (৪ মে) সকালে আসামিকে আদালতে মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ওই নারীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫