প্রতিনিধি, সিরাজগঞ্জ
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ভুড়ভুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি গাজী নওশাদ আলী মারা গেছেন দুই বছর আগে। অথচ তাঁর স্বাক্ষর জাল করে স্কুলের উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক মো. মাহমুদ রিয়াদ হাসান মামুনের বিরুদ্ধে।
স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশাদ আলী ২০১৯ সালের প্রথম দিকেই মারা যান। এরপর আর কোনো কমিটি পুনর্গঠন করেননি প্রধান শিক্ষক মামুন। নানা অজুহাতে কমিটি গঠন না করে গত তিন বছরের স্লিপ প্রকল্পসহ স্কুল উন্নয়নের জন্য বরাদ্দকৃত প্রায় ৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। পরে এলাকাবাসীর রোষানলে পড়ে ২০২১ সালের মাঝামাঝিতে কমিটি গঠন করতে বাধ্য হন প্রধান শিক্ষক মামুন।
শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ভুড়ভুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার, প্রাকপ্রাথমিক ৫ হাজার এবং জরুরি মেরামতের জন্য ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার, দুর্যোগে ৫ হাজার, প্রাকপ্রাথমিক ১০ হাজার, রুটিন মেনটেইন ৪০ হাজার ও মেরামতে ২ লাখ টাকা বরাদ্দ হয় এবং ২০২০-২০২১ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার ও রুটিন মেনটেইনের ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। এসব প্রকল্পের অর্থ ওই মৃত সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে উত্তোলন করা হয়েছে। এসব টাকার প্রায় পুরোটাই প্রধান শিক্ষক মামুন আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করেন অভিভাবক আশরাফ আলীসহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই। এ ছাড়া শতভাগ উপবৃত্তিপ্রাপ্ত স্কুলটির শিক্ষার্থীর সংখ্যা অধিক দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
প্রধান শিক্ষক মাহমুদ রিয়াদ হাসান মামুন স্বাক্ষর জালের বিষয়ে বলেন, `আমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই সব করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম ও অর্থ নয়ছয় করা হয়নি। তিন বছরের বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে কী কী কাজ করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এবং প্রতিষ্ঠানের কোনো কাজই তিনি দেখাতে পারেননি।'
নবগঠিত কমিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম বলেন, `বরাদ্দকৃত অর্থ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।'
সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আপেল মাহমুদ বলেন, `ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কিছু অনিয়মের অভিযোগ শুনেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, `বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে অবশ্যই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ভুড়ভুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি গাজী নওশাদ আলী মারা গেছেন দুই বছর আগে। অথচ তাঁর স্বাক্ষর জাল করে স্কুলের উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষক মো. মাহমুদ রিয়াদ হাসান মামুনের বিরুদ্ধে।
স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশাদ আলী ২০১৯ সালের প্রথম দিকেই মারা যান। এরপর আর কোনো কমিটি পুনর্গঠন করেননি প্রধান শিক্ষক মামুন। নানা অজুহাতে কমিটি গঠন না করে গত তিন বছরের স্লিপ প্রকল্পসহ স্কুল উন্নয়নের জন্য বরাদ্দকৃত প্রায় ৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ করেন স্থানীয়রা। পরে এলাকাবাসীর রোষানলে পড়ে ২০২১ সালের মাঝামাঝিতে কমিটি গঠন করতে বাধ্য হন প্রধান শিক্ষক মামুন।
শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, ভুড়ভুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার, প্রাকপ্রাথমিক ৫ হাজার এবং জরুরি মেরামতের জন্য ১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার, দুর্যোগে ৫ হাজার, প্রাকপ্রাথমিক ১০ হাজার, রুটিন মেনটেইন ৪০ হাজার ও মেরামতে ২ লাখ টাকা বরাদ্দ হয় এবং ২০২০-২০২১ অর্থবছরে স্লিপ প্রকল্পের ৭০ হাজার ও রুটিন মেনটেইনের ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। এসব প্রকল্পের অর্থ ওই মৃত সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে উত্তোলন করা হয়েছে। এসব টাকার প্রায় পুরোটাই প্রধান শিক্ষক মামুন আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করেন অভিভাবক আশরাফ আলীসহ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই। এ ছাড়া শতভাগ উপবৃত্তিপ্রাপ্ত স্কুলটির শিক্ষার্থীর সংখ্যা অধিক দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
প্রধান শিক্ষক মাহমুদ রিয়াদ হাসান মামুন স্বাক্ষর জালের বিষয়ে বলেন, `আমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই সব করা হয়েছে। কোনো অনিয়ম ও অর্থ নয়ছয় করা হয়নি। তিন বছরের বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে কী কী কাজ করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে যান এবং প্রতিষ্ঠানের কোনো কাজই তিনি দেখাতে পারেননি।'
নবগঠিত কমিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম বলেন, `বরাদ্দকৃত অর্থ সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।'
সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আপেল মাহমুদ বলেন, `ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে কিছু অনিয়মের অভিযোগ শুনেছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার পারভেজ বলেন, `বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে অবশ্যই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে