নওগাঁ প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী মো. হৃদয়কে (২০) অপহরণের পর হত্যা ও মরদেহ গুমের ঘটনায় জড়িত শাহীন বাবু (২৬) নামে এক যুবককে নওগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শনিবার সকালে র্যাব-৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার রামরায়পুর এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে শাহীনকে আটক করেন র্যাব-৫ জয়পুরহাট ও র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পের সদস্যরা। আটক হওয়া শাহীন জেলার পোরশা উপজেলার ঘাটনগর মোল্লাপাড়া গ্রামের মুসা আলীর ছেলে।
জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার মো. রফিকুল ইসলাম জানান, গত ৮ মে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. হৃদয় নিখোঁজ হলে তাঁর বাবা ফজলুল মিয়া আশুলিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এবং র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পে অভিযোগ দেন। পরে র্যাবের গোয়েন্দা দল অপহরণকারী পরান, বাপ্পি ও তাঁদের অন্য সহযোগীদের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গত ১৮ মে ঘটনার মূল হোতা পরানকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পরান তাঁর সঙ্গী বাপ্পি,আকাশ ও শাহীনের সহায়তায় হৃদয়কে অপহরণের পর শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেন। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে শাহীনকে র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মো. রফিকুল ইসলাম আরও জানান, জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব জানতে পারে, গ্রেপ্তার পরান ও হৃদয় দুজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। হৃদয়ের পারিবারিক অবস্থা ভালো হওয়ায় পরিকল্পনা করে গত ৮ মে দুপুরে আড্ডা দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে হৃদয়কে আটকে রেখে তাঁর বাবাকে ফোন করে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন আসামিরা। দীর্ঘ সময়েও মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে তাঁরা মুখে বালিশচাপা দিয়ে হৃদয়কে হত্যা করেন। পরে সন্ধ্যায় লাশ বস্তাবন্দী করে কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে রিকশাযোগে শ্রীপুর এলাকায় একটি পরিত্যক্ত ডোবায় ফেলে দিয়ে আসামিরা আত্মগোপন করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী মো. হৃদয়কে (২০) অপহরণের পর হত্যা ও মরদেহ গুমের ঘটনায় জড়িত শাহীন বাবু (২৬) নামে এক যুবককে নওগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শনিবার সকালে র্যাব-৫ জয়পুরহাট ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল শুক্রবার নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার রামরায়পুর এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে শাহীনকে আটক করেন র্যাব-৫ জয়পুরহাট ও র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পের সদস্যরা। আটক হওয়া শাহীন জেলার পোরশা উপজেলার ঘাটনগর মোল্লাপাড়া গ্রামের মুসা আলীর ছেলে।
জয়পুরহাট র্যাব ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার মো. রফিকুল ইসলাম জানান, গত ৮ মে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. হৃদয় নিখোঁজ হলে তাঁর বাবা ফজলুল মিয়া আশুলিয়া থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এবং র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পে অভিযোগ দেন। পরে র্যাবের গোয়েন্দা দল অপহরণকারী পরান, বাপ্পি ও তাঁদের অন্য সহযোগীদের বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গত ১৮ মে ঘটনার মূল হোতা পরানকে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পরান তাঁর সঙ্গী বাপ্পি,আকাশ ও শাহীনের সহায়তায় হৃদয়কে অপহরণের পর শ্বাসরোধে হত্যার কথা স্বীকার করেন। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে শাহীনকে র্যাব-৪ সাভার ক্যাম্পে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মো. রফিকুল ইসলাম আরও জানান, জিজ্ঞাসাবাদে র্যাব জানতে পারে, গ্রেপ্তার পরান ও হৃদয় দুজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। হৃদয়ের পারিবারিক অবস্থা ভালো হওয়ায় পরিকল্পনা করে গত ৮ মে দুপুরে আড্ডা দেওয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে হৃদয়কে আটকে রেখে তাঁর বাবাকে ফোন করে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেন আসামিরা। দীর্ঘ সময়েও মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে তাঁরা মুখে বালিশচাপা দিয়ে হৃদয়কে হত্যা করেন। পরে সন্ধ্যায় লাশ বস্তাবন্দী করে কৌশলে ঘটনাস্থল থেকে রিকশাযোগে শ্রীপুর এলাকায় একটি পরিত্যক্ত ডোবায় ফেলে দিয়ে আসামিরা আত্মগোপন করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫