ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
মালয়েশিয়ায় নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নুরে আলম মানিক (৪৫) নামের ঝিনাইদহের এক প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বাংলাদেশ সময় রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দেশটির কুয়ালালামপুরের সিলামগড় জেলার কেআইপি নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
মানিক ঝিনাইদহ জেলা শহরের আদর্শপাড়া এলাকার মৃত আবু তালেবের ছেলে। নুরে আলমের মৃত্যুতে পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
নিহতের স্ত্রী শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘আমার স্বামী মালয়েশিয়াতে ব্যবসা করছিলেন। সেখানে প্রায় ৬ মাস আগে বাংলাদেশি অপর ব্যক্তি এহসান ব্যক্তিগত ও আর্থিক কারণে দোকান থেকে মালামাল প্রায় শূন্য করে ফেলেন। নুরে আলমের ওই দোকানটির লাইসেন্স ছিল মালয়েশিয়া বংশোদ্ভূত বিলকিস নামের এক নারীর। সে সময় এহসান বারবার আমার স্বামীকে বলত ‘‘তুমি দোকানটি নিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে ব্যবসা কর।’ ’ এরপর আমার স্বামী সেই দোকানে ব্যবসা শুরু করে। এরই প্রেক্ষিতে রোববার নিজ সুপার শপের দোকানে বসে থাকা অবস্থায় এক ব্যক্তি তাঁর দোকানে প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এর কিছুক্ষণ পর তাঁর মৃত্যু হয়। সেখানে থাকা অন্য ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিকেলে খবর পাই আমরা।’
নিহতের স্ত্রী আরও বলেন, ‘ঘটনার সময় ওই দোকানে ওপরের বাসায় ছিল এহসান ভাই। সে সময় কেন সে আসল না এর কোনো উত্তর ফোনে মালয়েশিয়া থেকে সে আমাকে দেয়নি। আমাদের ধারণা পরিকল্পিতভাবেই আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। এর সঠিক বিচার চাই আমরা। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিক, সেটাই চাই সবাই।’
নিহতের মেয়ে সিনথিয়া সোয়া বলেন, ‘আমার বাবাকে শেষ বারের মতো দেখতে চাই। সরকার যেন আমার বাবার মরদেহ দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করে।’
নিহত এহসানের বড় বোন তাসলীমা খাতুন বলেন, ‘ভাইয়ের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে আমরা এরই মধ্যে মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করেছি। সেখানে আবেদন করা হয়েছে। তারা জানিয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মালয়েশিয়ায় নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নুরে আলম মানিক (৪৫) নামের ঝিনাইদহের এক প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বাংলাদেশ সময় রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে দেশটির কুয়ালালামপুরের সিলামগড় জেলার কেআইপি নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।
মানিক ঝিনাইদহ জেলা শহরের আদর্শপাড়া এলাকার মৃত আবু তালেবের ছেলে। নুরে আলমের মৃত্যুতে পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
নিহতের স্ত্রী শাহনাজ পারভীন বলেন, ‘আমার স্বামী মালয়েশিয়াতে ব্যবসা করছিলেন। সেখানে প্রায় ৬ মাস আগে বাংলাদেশি অপর ব্যক্তি এহসান ব্যক্তিগত ও আর্থিক কারণে দোকান থেকে মালামাল প্রায় শূন্য করে ফেলেন। নুরে আলমের ওই দোকানটির লাইসেন্স ছিল মালয়েশিয়া বংশোদ্ভূত বিলকিস নামের এক নারীর। সে সময় এহসান বারবার আমার স্বামীকে বলত ‘‘তুমি দোকানটি নিয়ে সাজিয়ে গুছিয়ে ব্যবসা কর।’ ’ এরপর আমার স্বামী সেই দোকানে ব্যবসা শুরু করে। এরই প্রেক্ষিতে রোববার নিজ সুপার শপের দোকানে বসে থাকা অবস্থায় এক ব্যক্তি তাঁর দোকানে প্রবেশ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এর কিছুক্ষণ পর তাঁর মৃত্যু হয়। সেখানে থাকা অন্য ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিকেলে খবর পাই আমরা।’
নিহতের স্ত্রী আরও বলেন, ‘ঘটনার সময় ওই দোকানে ওপরের বাসায় ছিল এহসান ভাই। সে সময় কেন সে আসল না এর কোনো উত্তর ফোনে মালয়েশিয়া থেকে সে আমাকে দেয়নি। আমাদের ধারণা পরিকল্পিতভাবেই আমার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে। এর সঠিক বিচার চাই আমরা। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জড়িতদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিক, সেটাই চাই সবাই।’
নিহতের মেয়ে সিনথিয়া সোয়া বলেন, ‘আমার বাবাকে শেষ বারের মতো দেখতে চাই। সরকার যেন আমার বাবার মরদেহ দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করে।’
নিহত এহসানের বড় বোন তাসলীমা খাতুন বলেন, ‘ভাইয়ের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে আমরা এরই মধ্যে মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করেছি। সেখানে আবেদন করা হয়েছে। তারা জানিয়েছে স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫