দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় বাউলদের সাধুসঙ্গে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে আটজন আহত হয়েছেন। আহত বাউল-ফকিরদের দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে উপজেলার লাউবাড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। যাঁদের মারধর করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ফজল ফকিরের বয়স ৯০ বছর। পিটিয়ে জখম করা হয়েছে ফকিরানীদেরও।
এঘটনায় দৌলতপুর থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
স্থানীয় ব্যক্তিরা বলছেন, লাউবাড়িয়া গ্রামের পলান মণ্ডল প্রতিবছর নিজ বাড়িতে ঘরোয়াভাবে সাধুসঙ্গের আয়োজন করেন। এতে বিভিন্ন এলাকার বাউল, সাধু, লালনভক্ত ও অনুসারীরা যোগ দেন। সেখানে প্রথমে বাউলদের রীতি অনুসারে সান্ধ্য কর্মসূচি পালন করা হয়। এশার আজানের পর রীতি অনুসারে বাকি কার্যক্রম হয়। সেখানে কোনো মাইক বা সাউন্ডবক্স ব্যবহার করা হয়নি। এমনকি কোনো বাদ্যযন্ত্রও ছিল না, গানবাজনাও করা হয়নি। রাত নয়টার দিকে হঠাৎ বাড়িটির চারপাশে কিছু লোক ঘিরে ফেলে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। তারা বাড়িটিতে ঢুকে বাউলদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে। এ সময় বৃদ্ধ বা নারী কাউকেই ছাড় দেওয়া হয়নি।
গৃহকর্তা পলান মণ্ডল অভিযোগ করেন, একই এলাকার আজাদ, বাবুল, রফি, মাসুম, ছালামত, জিয়ার আলী, মোশারফ হোসেন, বশির, সাইফুল, সুমন, আরিফুল ইসলামসহ ১০-১৫ জন এই হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তিনিসহ পলাশ মণ্ডল (৩০), ফজল ফকির (৭০), মাজেদা ফকিরানী (৫০), আকলিমা খাতুনসহ (৪০) অন্তত আটজন বাউল, সাধু ও লালনভক্ত আহত হন। তিনি বলেন, তাঁরা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল জব্বারকে মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত তারাগুনিয়া এলাকার ফকির শফি বলেন, অকারণে তাঁদের লাঞ্ছিত ও আহত করা হয়েছে, তাঁরা পালিয়ে গিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন। এ সময় বৃদ্ধ ফজল ফকির হামলাকারীদের কাছে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইতে গেলে তারা তার হাত ফাটিয়ে দেয়।
জানতে চাইলে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান জানান, ‘সাধু-ফকিরদের একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিস্তারিত তদন্ত চলছে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় বাউলদের সাধুসঙ্গে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে আটজন আহত হয়েছেন। আহত বাউল-ফকিরদের দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে উপজেলার লাউবাড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। যাঁদের মারধর করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ফজল ফকিরের বয়স ৯০ বছর। পিটিয়ে জখম করা হয়েছে ফকিরানীদেরও।
এঘটনায় দৌলতপুর থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
স্থানীয় ব্যক্তিরা বলছেন, লাউবাড়িয়া গ্রামের পলান মণ্ডল প্রতিবছর নিজ বাড়িতে ঘরোয়াভাবে সাধুসঙ্গের আয়োজন করেন। এতে বিভিন্ন এলাকার বাউল, সাধু, লালনভক্ত ও অনুসারীরা যোগ দেন। সেখানে প্রথমে বাউলদের রীতি অনুসারে সান্ধ্য কর্মসূচি পালন করা হয়। এশার আজানের পর রীতি অনুসারে বাকি কার্যক্রম হয়। সেখানে কোনো মাইক বা সাউন্ডবক্স ব্যবহার করা হয়নি। এমনকি কোনো বাদ্যযন্ত্রও ছিল না, গানবাজনাও করা হয়নি। রাত নয়টার দিকে হঠাৎ বাড়িটির চারপাশে কিছু লোক ঘিরে ফেলে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকে। তারা বাড়িটিতে ঢুকে বাউলদের বেধড়ক লাঠিপেটা করে। এ সময় বৃদ্ধ বা নারী কাউকেই ছাড় দেওয়া হয়নি।
গৃহকর্তা পলান মণ্ডল অভিযোগ করেন, একই এলাকার আজাদ, বাবুল, রফি, মাসুম, ছালামত, জিয়ার আলী, মোশারফ হোসেন, বশির, সাইফুল, সুমন, আরিফুল ইসলামসহ ১০-১৫ জন এই হামলা চালিয়েছেন। হামলায় তিনিসহ পলাশ মণ্ডল (৩০), ফজল ফকির (৭০), মাজেদা ফকিরানী (৫০), আকলিমা খাতুনসহ (৪০) অন্তত আটজন বাউল, সাধু ও লালনভক্ত আহত হন। তিনি বলেন, তাঁরা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল জব্বারকে মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় গুরুতর আহত তারাগুনিয়া এলাকার ফকির শফি বলেন, অকারণে তাঁদের লাঞ্ছিত ও আহত করা হয়েছে, তাঁরা পালিয়ে গিয়ে প্রাণে বেঁচেছেন। এ সময় বৃদ্ধ ফজল ফকির হামলাকারীদের কাছে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইতে গেলে তারা তার হাত ফাটিয়ে দেয়।
জানতে চাইলে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান জানান, ‘সাধু-ফকিরদের একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিস্তারিত তদন্ত চলছে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৩ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৫ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৬ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
৯ দিন আগে