নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যশোরের কোতোয়ালির শেখহাটি জামরুলতলা এলাকা থেকে এক নারীকে পাশের দেশ ভারতে ভালো চাকরির প্রলোভনে পাচারের ঘটনায় মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) যশোর জেলা।
গ্রেপ্তাররা হলেন মো. মজনু বিশ্বাস (৪৪) ও তাঁর স্ত্রী মোছা. মাজেদা খাতুন (২৫)।
গত রোববার রাতে ঝিনাইদহ সদর থানার সুরাট পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা বিভিন্ন জেলায় বাসা ভাড়া নিয়ে ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচার করে আসছিল।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান পিবিআই সদরের মিডিয়া কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু ইউসুফ।
আবু ইউসুফ জানান, ভুক্তভোগী যশোরের কোতোয়ালির উপজেলার শেখহাটি জামরুলতলা এলাকার সাইফুল ইসলামের স্ত্রী। একই বাড়ির ভাড়াটিয়া হিসেবে আসামিরা তাঁর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে চাকরির কথা বলে ভারতে পাচারের পরিকল্পনা করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালের ১৭ মে পরিকল্পনা অনুযায়ী তাঁরা ভুক্তভোগীকে চৌগাছা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করে সুরাটে নিয়ে যায়। সেখানে চক্রের সদস্য ও মজনু বিশ্বাসের চাচাতো শ্যালক সোহাগ সরদারের হাতে তুলে দেয়। এরপর সোহাগ ও তাঁর স্ত্রী জয়া ওরফে রিয়া ভুক্তভোগীকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। মামলাটি আদালত যশোর পিবিআইকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। পরবর্তী সময়ে যশোরের একটি সামাজিক সংগঠনের সহায়তায় ভুক্তভোগীকে চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনে পিবিআই।
মামলাটি তদন্তে নেমে সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানতে পারেন মানব পাচার চক্রের মূল হোতা মজনু বিশ্বাস ও মাজেদা খাতুন দম্পতির গ্রামের বাড়ি নড়াইল উপজেলায়। উপজেলা পরিষদের নথিতে দেখা যায় মজনু বিশ্বাস মৃত। এই সংক্রান্ত একটি প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। কিন্তু পিবিআই কর্মকর্তারা গভীর তদন্তে জানতে পারেন এই দম্পতি পেশাদার মানব পাচার চক্রের সদস্য। তাঁরা নিজ এলাকা ছেড়ে বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করেন এবং প্রতিনিয়ত ঠিকানা বদলে আসছেন। পরবর্তীকালে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ভুক্তভোগীর বাবার মামলা দায়েরের পর তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। মামলাটি যশোর জেলা পিবিআই নিজ উদ্যোগে তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে। গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
যশোরের কোতোয়ালির শেখহাটি জামরুলতলা এলাকা থেকে এক নারীকে পাশের দেশ ভারতে ভালো চাকরির প্রলোভনে পাচারের ঘটনায় মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) যশোর জেলা।
গ্রেপ্তাররা হলেন মো. মজনু বিশ্বাস (৪৪) ও তাঁর স্ত্রী মোছা. মাজেদা খাতুন (২৫)।
গত রোববার রাতে ঝিনাইদহ সদর থানার সুরাট পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা বিভিন্ন জেলায় বাসা ভাড়া নিয়ে ভালো চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মানব পাচার করে আসছিল।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান পিবিআই সদরের মিডিয়া কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু ইউসুফ।
আবু ইউসুফ জানান, ভুক্তভোগী যশোরের কোতোয়ালির উপজেলার শেখহাটি জামরুলতলা এলাকার সাইফুল ইসলামের স্ত্রী। একই বাড়ির ভাড়াটিয়া হিসেবে আসামিরা তাঁর সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে চাকরির কথা বলে ভারতে পাচারের পরিকল্পনা করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালের ১৭ মে পরিকল্পনা অনুযায়ী তাঁরা ভুক্তভোগীকে চৌগাছা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করে সুরাটে নিয়ে যায়। সেখানে চক্রের সদস্য ও মজনু বিশ্বাসের চাচাতো শ্যালক সোহাগ সরদারের হাতে তুলে দেয়। এরপর সোহাগ ও তাঁর স্ত্রী জয়া ওরফে রিয়া ভুক্তভোগীকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর বাবা একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। মামলাটি আদালত যশোর পিবিআইকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়। পরবর্তী সময়ে যশোরের একটি সামাজিক সংগঠনের সহায়তায় ভুক্তভোগীকে চলতি বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনে পিবিআই।
মামলাটি তদন্তে নেমে সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানতে পারেন মানব পাচার চক্রের মূল হোতা মজনু বিশ্বাস ও মাজেদা খাতুন দম্পতির গ্রামের বাড়ি নড়াইল উপজেলায়। উপজেলা পরিষদের নথিতে দেখা যায় মজনু বিশ্বাস মৃত। এই সংক্রান্ত একটি প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। কিন্তু পিবিআই কর্মকর্তারা গভীর তদন্তে জানতে পারেন এই দম্পতি পেশাদার মানব পাচার চক্রের সদস্য। তাঁরা নিজ এলাকা ছেড়ে বিভিন্ন এলাকায় বসবাস করেন এবং প্রতিনিয়ত ঠিকানা বদলে আসছেন। পরবর্তীকালে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ভুক্তভোগীর বাবার মামলা দায়েরের পর তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়। মামলাটি যশোর জেলা পিবিআই নিজ উদ্যোগে তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে। গ্রেপ্তারদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে