ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে কর্মকর্তা সমিতির সভাপতিকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে আজ সোমবার সমিতির নেতারা সভা ডাকেন। সভা শেষে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় ওই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
জানা গেছে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির কাছে কর্মকর্তাদের নাম চায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে ১২ জনের নাম দেয় কর্মকর্তা সমিতি। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জয় সমিতির সভাপতি এমদাদুল আলমের কাছে তাঁর বাবা লোকপ্রশাসন বিভাগের লাইব্রেরিয়ান তোবারক হোসেন বাদলকে আসন বিন্যাস কমিটিতে না রাখার কারণ জানতে চান।
এর জবাবে এমদাদুল আলম বলেন, ‘এটি প্রশাসনের কাজ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাঁদের প্রয়োজন মনে করেছে, এ কাজের জন্য তাঁদের সিলেক্ট করেছে। এতে আমার কোনো হাত ছিল না।’ এ নিয়ে তাঁর সঙ্গে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বাগ্বিতণ্ডা হয়।
এ সময় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবকিছু ছাত্রলীগের মতোই চলবে। আমরা যা বলি তা করতে হবে।’ একপর্যায়ে জয়ের অনুসারীরা এমদাদুলকে মারতে উদ্যত হন। ছাত্রলীগ কর্মী শাহিন, হাফিজ, বাঁধনসহ ৮-১০ জন কর্মী সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় অন্য কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
বৈঠকে উপস্থিত সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সকালে ক্যাম্পাসে কর্মকর্তা সমিতি জরুরি বৈঠকে বসেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ দুজনই গতকালের ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ক্ষমা চান।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ‘এটা আমার ও কাকুর ব্যক্তিগত ব্যাপার। সেখানে বলার মতো তেমন কিছু ঘটেনি। আমি তাঁকে (এমদাদুল) কাকু বলে ডাকি। এখন কোনো সমস্যা নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এমদাদুল আলম বলেন, ‘আমি তাদের আচরণে মানসিকভাবে আহত ও মনঃক্ষুণ্ন হয়েছি। তবে বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।’
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে কর্মকর্তা সমিতির সভাপতিকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে আজ সোমবার সমিতির নেতারা সভা ডাকেন। সভা শেষে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় ওই ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
জানা গেছে, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাসের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির কাছে কর্মকর্তাদের নাম চায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এতে ১২ জনের নাম দেয় কর্মকর্তা সমিতি। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জয় সমিতির সভাপতি এমদাদুল আলমের কাছে তাঁর বাবা লোকপ্রশাসন বিভাগের লাইব্রেরিয়ান তোবারক হোসেন বাদলকে আসন বিন্যাস কমিটিতে না রাখার কারণ জানতে চান।
এর জবাবে এমদাদুল আলম বলেন, ‘এটি প্রশাসনের কাজ। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যাঁদের প্রয়োজন মনে করেছে, এ কাজের জন্য তাঁদের সিলেক্ট করেছে। এতে আমার কোনো হাত ছিল না।’ এ নিয়ে তাঁর সঙ্গে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বাগ্বিতণ্ডা হয়।
এ সময় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সবকিছু ছাত্রলীগের মতোই চলবে। আমরা যা বলি তা করতে হবে।’ একপর্যায়ে জয়ের অনুসারীরা এমদাদুলকে মারতে উদ্যত হন। ছাত্রলীগ কর্মী শাহিন, হাফিজ, বাঁধনসহ ৮-১০ জন কর্মী সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় অন্য কর্মকর্তারা এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
বৈঠকে উপস্থিত সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সকালে ক্যাম্পাসে কর্মকর্তা সমিতি জরুরি বৈঠকে বসেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ দুজনই গতকালের ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং ক্ষমা চান।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ‘এটা আমার ও কাকুর ব্যক্তিগত ব্যাপার। সেখানে বলার মতো তেমন কিছু ঘটেনি। আমি তাঁকে (এমদাদুল) কাকু বলে ডাকি। এখন কোনো সমস্যা নেই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি এমদাদুল আলম বলেন, ‘আমি তাদের আচরণে মানসিকভাবে আহত ও মনঃক্ষুণ্ন হয়েছি। তবে বিষয়টি মীমাংসা হয়ে গেছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫