ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার পর র্যাগিংবিরোধী ক্যাম্পেইন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। আজ মঙ্গলবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের র্যাগিং নিয়ে বিরাজ করা ভীতি ও আতঙ্ক দূর করতে এবং এ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদযাত্রা করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই পদযাত্রার সূচনা করা হয়।
এ সময় পদযাত্রাটি ছাত্রলীগের টেন্ট থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরাল ঘুরে বটতলায় সমবেত হয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সহসভাপতি মামুন-উর-রশিদ, বনি আমিন, আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসাইন মজুমদার ও সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ শেখসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
পদযাত্রা শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ছাত্রলীগ নেতারা র্যাগিংয়ের দায়ে নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃষ্টি হওয়া ভয় ও আতঙ্ক নিয়ে বলেন, সিনিয়র-জুনিয়রের মাঝে পরিচিত হওয়ার এটা কোনো উপযুক্ত ও কার্যকরী পন্থা নয়। অবিলম্বে র্যাগিং নামক কুরুচিপূর্ণ মানসিকতা থেকে শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে আসতে হবে।
শাখা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় মাঝেমধ্যে খুলত, বেশির ভাগ সময়ই বন্ধ থাকত। ছাত্রদল ও শিবিরের লড়াইয়ে সব সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভুক্তভোগী হয়েছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সব সময় শিক্ষার পরিবেশ রক্ষার জন্য রাজপথে থেকেছে।
প্রসঙ্গত, ১২ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণরুমে এক ছাত্রীকে রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, ছাত্রলীগ নেত্রী সানজিদা চৌধুরী অন্তরার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা সেদিন তাঁকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ, গালাগাল এবং এ ঘটনা কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী। বিষয়টি নিয়ে হল প্রশাসন, ছাত্রলীগ, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের গঠিত কমিটি তদন্ত করছে। তিন কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনে নির্যাতনের সত্যতা মিলেছে।
আরও পড়ুন:
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার পর র্যাগিংবিরোধী ক্যাম্পেইন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। আজ মঙ্গলবার সাধারণ শিক্ষার্থীদের র্যাগিং নিয়ে বিরাজ করা ভীতি ও আতঙ্ক দূর করতে এবং এ নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদযাত্রা করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই পদযাত্রার সূচনা করা হয়।
এ সময় পদযাত্রাটি ছাত্রলীগের টেন্ট থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরাল ঘুরে বটতলায় সমবেত হয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের আয়োজন করে। সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সহসভাপতি মামুন-উর-রশিদ, বনি আমিন, আরিফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হোসাইন মজুমদার ও সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ শেখসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
পদযাত্রা শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ছাত্রলীগ নেতারা র্যাগিংয়ের দায়ে নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে সৃষ্টি হওয়া ভয় ও আতঙ্ক নিয়ে বলেন, সিনিয়র-জুনিয়রের মাঝে পরিচিত হওয়ার এটা কোনো উপযুক্ত ও কার্যকরী পন্থা নয়। অবিলম্বে র্যাগিং নামক কুরুচিপূর্ণ মানসিকতা থেকে শিক্ষার্থীদের বেরিয়ে আসতে হবে।
শাখা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় মাঝেমধ্যে খুলত, বেশির ভাগ সময়ই বন্ধ থাকত। ছাত্রদল ও শিবিরের লড়াইয়ে সব সময় সাধারণ শিক্ষার্থীরা ভুক্তভোগী হয়েছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সব সময় শিক্ষার পরিবেশ রক্ষার জন্য রাজপথে থেকেছে।
প্রসঙ্গত, ১২ ফেব্রুয়ারি ইসলামী বিশ্ববিদ্যায়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের গণরুমে এক ছাত্রীকে রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন করা হয়। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, ছাত্রলীগ নেত্রী সানজিদা চৌধুরী অন্তরার নেতৃত্বে তাঁর অনুসারীরা সেদিন তাঁকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ, গালাগাল এবং এ ঘটনা কাউকে জানালে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী। বিষয়টি নিয়ে হল প্রশাসন, ছাত্রলীগ, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের গঠিত কমিটি তদন্ত করছে। তিন কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনে নির্যাতনের সত্যতা মিলেছে।
আরও পড়ুন:
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪