মাঙ্কি ডাস্ট নামে একটি মাদক দুশ্চিন্তার কারণ হয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ মাদক সেবন করে অস্বাভাবিক আচরণ করছে দেশটির তরুণ সমাজ। মাদকটি সেবন করে তাদের কেউ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউ আবার চিবিয়ে কাচের গ্লাস খাওয়ার চেষ্টা করছে।
ভয়ংকর এই মাদকটিকে ক্ষতির দিক থেকে এ-ক্লাস (প্রথম সারির) হিসেবে চিহ্নিত করার কথা ভাবছে যুক্তরাজ্য সরকার। এমনটি করা হলে এই মাদক সরবরাহের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের যাবজ্জীবন সাজা হতে পারে। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাদকটি সেবন করলে হেলুসিনেশনের পাশাপাশি ছিটগ্রস্ত হয়ে পড়ে মানুষ। শুধু তাই নয়, নিজেকে হাল্কের মতো শক্তিশালী ভাবতে শুরু করে তারা।
মাদকটি ইংল্যান্ডের স্টোক-অন-ট্রেন্ট এবং স্টাফোর্ডশায়ারে সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে।
এক ঘটনায় দেখা গেছে, স্ট্যাফোর্ডশায়ার কাউন্টির বার্টন এলাকায় মাঙ্কি ডাস্ট সেবন করে দেওয়াল বেয়ে একটি ভবন ছাদে ওঠেন এক ব্যক্তি। পরে তিনি সেখান থেকে নিচে থাকা একটি গাড়ির ওপর লাফিয়ে পড়েন এবং পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনেক উঁচু থেকে লাফিয়ে পড়লেও ওই ব্যক্তির মধ্যে ব্যথার কোনো অনুভূতিই ছিল না।
এ অবস্থায় যুক্তরাজ্যের জরুরি পরিষেবাগুলো এই মাদকের বিস্তারকে একটি মহামারির সঙ্গে তুলনা করছে।
এই মাদকের বিষয়ে দেশটির অপরাধ এবং পুলিশিং মন্ত্রী ক্রিস ফিল্প বলেন, ‘এই সিনথেটিক মাদক বহু জীবন, পরিবার এবং মহল্লা ধ্বংস করে দিচ্ছে। ল্যাবে তৈরি করা এই মাদককে অবশ্যই আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
স্টাফোর্ডশায়ারের পুলিশ প্রধান রব হেসেল বলেছেন, ‘আমরা এই সিনথেটিক মাদককে এ শ্রেণিভুক্ত করার বিষয়টিকে সমর্থন করছি। এমনটি করা হলে এর ক্ষতির হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।’
হেসেল মনে করেন, এ শ্রেণিভুক্ত করলে এই মাদকটি মানুষের হাতে পৌঁছানো কঠিন হয়ে যাবে।
মাঙ্কি ডাস্ট নামে একটি মাদক দুশ্চিন্তার কারণ হয়েছে যুক্তরাজ্যে। এ মাদক সেবন করে অস্বাভাবিক আচরণ করছে দেশটির তরুণ সমাজ। মাদকটি সেবন করে তাদের কেউ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউ আবার চিবিয়ে কাচের গ্লাস খাওয়ার চেষ্টা করছে।
ভয়ংকর এই মাদকটিকে ক্ষতির দিক থেকে এ-ক্লাস (প্রথম সারির) হিসেবে চিহ্নিত করার কথা ভাবছে যুক্তরাজ্য সরকার। এমনটি করা হলে এই মাদক সরবরাহের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের যাবজ্জীবন সাজা হতে পারে। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাদকটি সেবন করলে হেলুসিনেশনের পাশাপাশি ছিটগ্রস্ত হয়ে পড়ে মানুষ। শুধু তাই নয়, নিজেকে হাল্কের মতো শক্তিশালী ভাবতে শুরু করে তারা।
মাদকটি ইংল্যান্ডের স্টোক-অন-ট্রেন্ট এবং স্টাফোর্ডশায়ারে সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে।
এক ঘটনায় দেখা গেছে, স্ট্যাফোর্ডশায়ার কাউন্টির বার্টন এলাকায় মাঙ্কি ডাস্ট সেবন করে দেওয়াল বেয়ে একটি ভবন ছাদে ওঠেন এক ব্যক্তি। পরে তিনি সেখান থেকে নিচে থাকা একটি গাড়ির ওপর লাফিয়ে পড়েন এবং পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে হাতাহাতি শুরু করেন। অনেক উঁচু থেকে লাফিয়ে পড়লেও ওই ব্যক্তির মধ্যে ব্যথার কোনো অনুভূতিই ছিল না।
এ অবস্থায় যুক্তরাজ্যের জরুরি পরিষেবাগুলো এই মাদকের বিস্তারকে একটি মহামারির সঙ্গে তুলনা করছে।
এই মাদকের বিষয়ে দেশটির অপরাধ এবং পুলিশিং মন্ত্রী ক্রিস ফিল্প বলেন, ‘এই সিনথেটিক মাদক বহু জীবন, পরিবার এবং মহল্লা ধ্বংস করে দিচ্ছে। ল্যাবে তৈরি করা এই মাদককে অবশ্যই আমাদের মোকাবিলা করতে হবে।’
স্টাফোর্ডশায়ারের পুলিশ প্রধান রব হেসেল বলেছেন, ‘আমরা এই সিনথেটিক মাদককে এ শ্রেণিভুক্ত করার বিষয়টিকে সমর্থন করছি। এমনটি করা হলে এর ক্ষতির হাত থেকে মানুষকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।’
হেসেল মনে করেন, এ শ্রেণিভুক্ত করলে এই মাদকটি মানুষের হাতে পৌঁছানো কঠিন হয়ে যাবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে