নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের মানহানি ও তাঁদের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করতেন হেলানা জাহাঙ্গীর। এ কারণেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাব বলছে, সংস্থাটির সাইবার মনিটরিং টিম হেলেনাকে বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারিতে রেখে সর্বশেষ গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, হেলেনা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের মানহানি ও সুনাম নষ্ট করেছেন। এছাড়া তিনি মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছেন। তিনি খ্যাতি লাভের আশায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের বিব্রত করতেন।
এছাড়া অনৈতিক পন্থায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে খ্যাতনামা হিসেবে উপস্থাপন করতে চাতুরতার আশ্রয় নিয়েছেন। এ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে তিনি একটি সংঘবদ্ধ চক্র তৈরি করেন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ফেসবুক লাইভে এসে অযাচিত ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিতেন। পরবর্তীতে ফোন করে তাঁদের হেয় করতেন। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে তাঁর অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, নিজেকে নারী নেত্রী হিসেবে পরিচয় দেওয়া হেলেনা জাহাঙ্গীরকে ‘নাতনি’ বলে সম্বোধন করতেন বিতর্কিত প্রবাসী সেফাত উল্লাহ সেফুদা। বিভিন্ন সময় সেফুদার সঙ্গে হেলেনা জাহাঙ্গীরের আর্থিক লেনদেনের তথ্যও পেয়েছে র্যাব।
র্যাবের এই মুখপাত্র বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীর ‘মাদার তেরেসা’, ‘পল্লী মাতা’, ‘প্রবাসী মাতা’ ইত্যাদি হিসেবে পরিচিতি পেতে জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় সংঘবদ্ধ চক্রটি হেলেনাকে এসব ‘ভুয়া খেতাবে’ ডাকতেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশি–বিদেশি সংস্থা ও ব্যক্তি জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করতেন। যা মানবিক সহায়তায় ব্যবহারের চেয়ে খেতাবের প্রচার প্রচারণায় বেশি ব্যবহার করা হতো। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে নিজের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। তাঁর প্রায় ১২টি ক্লাবের সদস্যপদ রয়েছে।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরের গুলশানের বাসায় অভিযানে ১৯ বোতল বিদেশি মদ, একটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া, একটি হরিণের চামড়া, দুটি সেলফোন, ১৯টি চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া বা ক্যাসিনো খেলার ৪৫৬টি চিপ উদ্ধার করা হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের মানহানি ও তাঁদের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করতেন হেলানা জাহাঙ্গীর। এ কারণেই তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব। র্যাব বলছে, সংস্থাটির সাইবার মনিটরিং টিম হেলেনাকে বেশ কিছুদিন ধরে নজরদারিতে রেখে সর্বশেষ গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শুক্রবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, হেলেনা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের মানহানি ও সুনাম নষ্ট করেছেন। এছাড়া তিনি মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছেন। তিনি খ্যাতি লাভের আশায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের বিব্রত করতেন।
এছাড়া অনৈতিক পন্থায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে খ্যাতনামা হিসেবে উপস্থাপন করতে চাতুরতার আশ্রয় নিয়েছেন। এ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে তিনি একটি সংঘবদ্ধ চক্র তৈরি করেন। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ফেসবুক লাইভে এসে অযাচিত ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিতেন। পরবর্তীতে ফোন করে তাঁদের হেয় করতেন। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে তাঁর অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, নিজেকে নারী নেত্রী হিসেবে পরিচয় দেওয়া হেলেনা জাহাঙ্গীরকে ‘নাতনি’ বলে সম্বোধন করতেন বিতর্কিত প্রবাসী সেফাত উল্লাহ সেফুদা। বিভিন্ন সময় সেফুদার সঙ্গে হেলেনা জাহাঙ্গীরের আর্থিক লেনদেনের তথ্যও পেয়েছে র্যাব।
র্যাবের এই মুখপাত্র বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীর ‘মাদার তেরেসা’, ‘পল্লী মাতা’, ‘প্রবাসী মাতা’ ইত্যাদি হিসেবে পরিচিতি পেতে জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। তাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় সংঘবদ্ধ চক্রটি হেলেনাকে এসব ‘ভুয়া খেতাবে’ ডাকতেন। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশি–বিদেশি সংস্থা ও ব্যক্তি জয়যাত্রা ফাউন্ডেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করতেন। যা মানবিক সহায়তায় ব্যবহারের চেয়ে খেতাবের প্রচার প্রচারণায় বেশি ব্যবহার করা হতো। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে নিজের বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। তাঁর প্রায় ১২টি ক্লাবের সদস্যপদ রয়েছে।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, হেলেনা জাহাঙ্গীরের গুলশানের বাসায় অভিযানে ১৯ বোতল বিদেশি মদ, একটি ক্যাঙ্গারুর চামড়া, একটি হরিণের চামড়া, দুটি সেলফোন, ১৯টি চেক বই ও বিদেশি মুদ্রা, দুটি ওয়াকিটকি সেট এবং জুয়া বা ক্যাসিনো খেলার ৪৫৬টি চিপ উদ্ধার করা হয়।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে