নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদের ক্যাশিয়ার মোকাররম সর্দার (৪৮) গ্রেপ্তার হয়েছেন।
গত শনিবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে ফতুল্লার কুতুবপুর ইউনিয়নের আলীগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মোকাররম সর্দার কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী থানার দামপাড়ার মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি নিকলী উপজেলা পরিষদের সদ্য অপসারিত চেয়ারম্যান।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, একটি চাঁদাবাজির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক আব্দুর রশিদ বলেন, আসামিকে আদালতে উপস্থিত করার পর বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে, গত ২ অক্টোবর চাঁদা দাবি ও মারধরের অভিযোগে সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ, মোকাররমসহ ১১ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। মামলার জনৈক শাহ আলম ২০ লাখ টাকা ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে এ মামলা করেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, মোকাররম সর্দারের বাবা নূরুল ইসলাম নব্বইয়ের দশকের দিকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় আসেন। মোকাররম স্থানীয় শ্রমিক লীগ নেতা কাউছার আহম্মেদ পলাশের হাত ধরে শ্রমিক সর্দার হন। পলাশের সহায়তায় চাঁদাবাজিসহ জাহাজের মালামাল লুট করে প্রচুর সম্পদের মালিক হন।
২০১৮ সালের ডিসেম্বরে হারুন অর রশিদ নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) হয়ে এলে তাঁর প্রশ্রয়ে মোকাররম সর্দার জাহাজের পণ্য চোরাইয়ের সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নেন। বিভিন্ন স্পট থেকে হারুনের জন্য চাঁদা আদায় করে দিতেন মোকাররম।
কিশোরগঞ্জেও সম্পত্তি গড়েছেন মোকাররম। গত ২১ মে তিনি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সাবেক ডিবি প্রধান হারুন কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশকে ব্যবহার করে তাঁকে জিতিয়ে আনেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদের ক্যাশিয়ার মোকাররম সর্দার (৪৮) গ্রেপ্তার হয়েছেন।
গত শনিবার দিবাগত রাতে অভিযান চালিয়ে ফতুল্লার কুতুবপুর ইউনিয়নের আলীগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মোকাররম সর্দার কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী থানার দামপাড়ার মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি নিকলী উপজেলা পরিষদের সদ্য অপসারিত চেয়ারম্যান।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, একটি চাঁদাবাজির মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আদালত পুলিশের পরিদর্শক আব্দুর রশিদ বলেন, আসামিকে আদালতে উপস্থিত করার পর বিচারক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে, গত ২ অক্টোবর চাঁদা দাবি ও মারধরের অভিযোগে সাবেক ডিবিপ্রধান হারুন অর রশিদ, মোকাররমসহ ১১ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। মামলার জনৈক শাহ আলম ২০ লাখ টাকা ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে এ মামলা করেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, মোকাররম সর্দারের বাবা নূরুল ইসলাম নব্বইয়ের দশকের দিকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় আসেন। মোকাররম স্থানীয় শ্রমিক লীগ নেতা কাউছার আহম্মেদ পলাশের হাত ধরে শ্রমিক সর্দার হন। পলাশের সহায়তায় চাঁদাবাজিসহ জাহাজের মালামাল লুট করে প্রচুর সম্পদের মালিক হন।
২০১৮ সালের ডিসেম্বরে হারুন অর রশিদ নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) হয়ে এলে তাঁর প্রশ্রয়ে মোকাররম সর্দার জাহাজের পণ্য চোরাইয়ের সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ নেন। বিভিন্ন স্পট থেকে হারুনের জন্য চাঁদা আদায় করে দিতেন মোকাররম।
কিশোরগঞ্জেও সম্পত্তি গড়েছেন মোকাররম। গত ২১ মে তিনি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সাবেক ডিবি প্রধান হারুন কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশকে ব্যবহার করে তাঁকে জিতিয়ে আনেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১১ ঘণ্টা আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৯ দিন আগে