নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মামলায় সাময়িক বরখাস্ত কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি-প্রিজনস) পার্থ গোপাল বণিককে জামিন দেওয়া ‘অস্বাভাবিক’ বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ১২ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করেছেন। রায়ে আদালত এমন মন্তব্য করেন।
রায়ে বলা হয়েছে, ‘অস্বাভাবিক পন্থায়’ জামিন দেওয়া বিচারকের আচরণ ও কাজ লজ্জাজনক। বিচারক সম্পর্কে হাইকোর্ট আরও বলেছেন, জেলা জজ পর্যায়ের একজন বিচারকের এ ধরনের আচরণ ও কাজ অপ্রত্যাশিত। পার্থ গোপালকে জামিন দেওয়া আদালত অবমাননার শামিল।
এর আগে গত ১৭ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের ভার্চ্যুয়াল আদালত পার্থ গোপাল বণিককে ১৫ জুলাই পর্যন্ত জামিন দেন। এরপর তিনি কারামুক্তও হন।
যদিও এর আগে পার্থ গোপালের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছিল। দিনের বেলায় ভার্চ্যুয়ালি শুনানি হলেও সন্ধ্যার পরে দেওয়া আদেশে পার্থ গোপালকে জামিন দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। পরে ওই জামিনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। সে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পার্থ গোপাল বণিককে ‘অস্বাভাবিক পন্থায়’ জামিন দেওয়ার ঘটনায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেন হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
এরপর গত ২ সেপ্টেম্বর পার্থ গোপাল বণিককে নিম্ন আদালতের দেওয়া জামিন বাতিল করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাঁকে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। এ ছাড়াও মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৮ জুলাই সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দুদকের সেগুনবাগিচার প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের পরিচালক মুহাম্মদ ইউছুফের নেতৃত্বে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় পার্থ গোপাল বণিককে। ঘুষ ও দুর্নীতির কয়েক লাখ নগদ টাকা তাঁর বাসায় রয়েছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে সেদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পার্থ গোপাল বণিকের বাসায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করা হয় এবং তাঁকে গ্রেপ্তারকরে নিয়ে আসা হয়।
পরে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ দুদকের সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধান দলের নেতা মো. সালাউদ্দিন বাদী হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এরপর ২০১৯ সালের ৩০ জুলাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে পার্থ গোপাল বণিককে গ্রেপ্তারের দিন থেকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্তের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
দুর্নীতির মামলায় সাময়িক বরখাস্ত কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি-প্রিজনস) পার্থ গোপাল বণিককে জামিন দেওয়া ‘অস্বাভাবিক’ বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ১২ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করেছেন। রায়ে আদালত এমন মন্তব্য করেন।
রায়ে বলা হয়েছে, ‘অস্বাভাবিক পন্থায়’ জামিন দেওয়া বিচারকের আচরণ ও কাজ লজ্জাজনক। বিচারক সম্পর্কে হাইকোর্ট আরও বলেছেন, জেলা জজ পর্যায়ের একজন বিচারকের এ ধরনের আচরণ ও কাজ অপ্রত্যাশিত। পার্থ গোপালকে জামিন দেওয়া আদালত অবমাননার শামিল।
এর আগে গত ১৭ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের ভার্চ্যুয়াল আদালত পার্থ গোপাল বণিককে ১৫ জুলাই পর্যন্ত জামিন দেন। এরপর তিনি কারামুক্তও হন।
যদিও এর আগে পার্থ গোপালের জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছিল। দিনের বেলায় ভার্চ্যুয়ালি শুনানি হলেও সন্ধ্যার পরে দেওয়া আদেশে পার্থ গোপালকে জামিন দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। পরে ওই জামিনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করে দুদক। সে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পার্থ গোপাল বণিককে ‘অস্বাভাবিক পন্থায়’ জামিন দেওয়ার ঘটনায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেন হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
এরপর গত ২ সেপ্টেম্বর পার্থ গোপাল বণিককে নিম্ন আদালতের দেওয়া জামিন বাতিল করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাঁকে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। এ ছাড়াও মামলাটি দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তরের নির্দেশ দেন উচ্চ আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৮ জুলাই সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দুদকের সেগুনবাগিচার প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের পরিচালক মুহাম্মদ ইউছুফের নেতৃত্বে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় পার্থ গোপাল বণিককে। ঘুষ ও দুর্নীতির কয়েক লাখ নগদ টাকা তাঁর বাসায় রয়েছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে সেদিন বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে পার্থ গোপাল বণিকের বাসায় অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৮০ লাখ টাকা জব্দ করা হয় এবং তাঁকে গ্রেপ্তারকরে নিয়ে আসা হয়।
পরে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ দুদকের সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধান দলের নেতা মো. সালাউদ্দিন বাদী হয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এরপর ২০১৯ সালের ৩০ জুলাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে পার্থ গোপাল বণিককে গ্রেপ্তারের দিন থেকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্তের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪