নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শাহজাহানপুরে যুবলীগের কর্মী অলিউল্লাহ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। প্রাথমিকভাবে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম জানা যায়নি। তবে গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, তাঁদের মধ্যে দুজন সেদিন রুবেলের মাথায়, পায়ে ও হাতে উপর্যুপরি দায়ের কোপ দিয়ে হত্যা করেন।
এখন পর্যন্ত এ খুনের পেছনে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ও দীর্ঘদিনের আর্থিক বিরোধের বিষয় উঠে এসেছে। তবে স্বজনেরা মনে করছেন, আর্থিক বিরোধের পাশাপাশি রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বলেছে, রোববার (২৩ জুলাই) দুপুরে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে। এর আগে শনিবার (২২ জুলাই) পুলিশ জানিয়েছে, রুবেল হত্যার ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আসামি শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের নজরদারিতে রাখা আছে। যে কোনো সময় গ্রেপ্তার করা হবে।
শনিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি ডিবি পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যুবলীগ নেতা হত্যার ঘটনায় যারা সরাসরি জড়িত, যারা মোটরসাইকেলে এসে পাহারা দিয়েছে এবং যারা হত্যা করে পালিয়েছে তাদের নাম, নম্বর আমরা পেয়েছি। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করব।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রুবেল যুবলীগের রাজনীতিতে আসার আগে শাহজাহানপুর থানা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তবে যুবলীগের কোনো পদে ছিলেন না। এলাকায় তাঁর ইন্টারনেটের ব্যবসা ছিল। এ ছাড়া তেজগাঁও থেকে ডিম এনে শান্তিনগর, সিদ্ধেশ্বরী এলাকায় সরবরাহ করতেন। স্ত্রী তানজিনা দেওয়ান কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
আওয়ামী লীগের নেতা টিপু হত্যার সঙ্গে এই ঘটনার কোনো সম্পর্ক আছে কি না, জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘দুটি ঘটনাই শাহজাহানপুর এলাকায়। আমরা যাদের নাম পেয়েছি, তাদের গ্রেপ্তারের পরে বোঝা যাবে দুই ঘটনার মিল আছে কি না।’
তবে নিহত ব্যক্তির ভগ্নিপতি মামুন আহমেদ সিদ্দিকী শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব মনে হলেও এখন মনে হচ্ছে এই খুনের পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। কারণ, রুবেল শাহজাহানপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী ছিলেন। তাই কেউ তাঁকে সরিয়ে দিতে এই হত্যা করে থাকতে পারেন। তবে এখনো কোনো বিষয়ই নিশ্চিত না।’
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহজাহানপুরে গুলবাগের জোয়ারদার লেন এলাকায় রাত ১টার দিকে অলিউল্লাহ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন তাঁর স্ত্রী তানজিনা দেওয়ান শাহজাহানপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, রুবেলের বাসা রাজারবাগের জোয়ারদার লেন এলাকায়। রাতে রাজারবাগ এলাকা থেকে বাসায় ফিরছিলেন। বাসার কাছেই তিন-চারজন তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রাস্তায় ফেলে যায়। খবর পেয়ে স্বজনেরা তাঁকে প্রথমে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাত ২টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজধানীর শাহজাহানপুরে যুবলীগের কর্মী অলিউল্লাহ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। প্রাথমিকভাবে গ্রেপ্তারকৃতদের নাম জানা যায়নি। তবে গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, তাঁদের মধ্যে দুজন সেদিন রুবেলের মাথায়, পায়ে ও হাতে উপর্যুপরি দায়ের কোপ দিয়ে হত্যা করেন।
এখন পর্যন্ত এ খুনের পেছনে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব ও দীর্ঘদিনের আর্থিক বিরোধের বিষয় উঠে এসেছে। তবে স্বজনেরা মনে করছেন, আর্থিক বিরোধের পাশাপাশি রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র বলেছে, রোববার (২৩ জুলাই) দুপুরে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে। এর আগে শনিবার (২২ জুলাই) পুলিশ জানিয়েছে, রুবেল হত্যার ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আসামি শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁদের নজরদারিতে রাখা আছে। যে কোনো সময় গ্রেপ্তার করা হবে।
শনিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি ডিবি পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যুবলীগ নেতা হত্যার ঘটনায় যারা সরাসরি জড়িত, যারা মোটরসাইকেলে এসে পাহারা দিয়েছে এবং যারা হত্যা করে পালিয়েছে তাদের নাম, নম্বর আমরা পেয়েছি। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের গ্রেপ্তার করব।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রুবেল যুবলীগের রাজনীতিতে আসার আগে শাহজাহানপুর থানা ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক ছিলেন। তবে যুবলীগের কোনো পদে ছিলেন না। এলাকায় তাঁর ইন্টারনেটের ব্যবসা ছিল। এ ছাড়া তেজগাঁও থেকে ডিম এনে শান্তিনগর, সিদ্ধেশ্বরী এলাকায় সরবরাহ করতেন। স্ত্রী তানজিনা দেওয়ান কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
আওয়ামী লীগের নেতা টিপু হত্যার সঙ্গে এই ঘটনার কোনো সম্পর্ক আছে কি না, জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘দুটি ঘটনাই শাহজাহানপুর এলাকায়। আমরা যাদের নাম পেয়েছি, তাদের গ্রেপ্তারের পরে বোঝা যাবে দুই ঘটনার মিল আছে কি না।’
তবে নিহত ব্যক্তির ভগ্নিপতি মামুন আহমেদ সিদ্দিকী শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্ব মনে হলেও এখন মনে হচ্ছে এই খুনের পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। কারণ, রুবেল শাহজাহানপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী ছিলেন। তাই কেউ তাঁকে সরিয়ে দিতে এই হত্যা করে থাকতে পারেন। তবে এখনো কোনো বিষয়ই নিশ্চিত না।’
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর শাহজাহানপুরে গুলবাগের জোয়ারদার লেন এলাকায় রাত ১টার দিকে অলিউল্লাহ রুবেলকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। পরদিন তাঁর স্ত্রী তানজিনা দেওয়ান শাহজাহানপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, রুবেলের বাসা রাজারবাগের জোয়ারদার লেন এলাকায়। রাতে রাজারবাগ এলাকা থেকে বাসায় ফিরছিলেন। বাসার কাছেই তিন-চারজন তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রাস্তায় ফেলে যায়। খবর পেয়ে স্বজনেরা তাঁকে প্রথমে ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাত ২টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫