নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার নিয়ে কথা বলায় প্রকৌশলী ইনামুল হককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা। ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং জড়িত ব্যক্তিকে শাস্তির আওতায় আনার দাবিও জানান তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ওই হামলায় স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে তাঁরা গভীর বেদনাহত, বিক্ষুব্ধ ও স্তম্ভিত। এটা নিছক ব্যক্তির ওপর হামলা নয়, এর সঙ্গে অধিকার ও নাগরিক মর্যাদার প্রশ্ন জড়িত।
বিবৃতিতে বলা হয়, নদী ও পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রবীণ প্রকৌশলী ম. ইনামুল হকের অবদান সর্বজনবিদিত। গত ২৪ ডিসেম্বর ইনামুল হক রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় তাঁর কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় নির্বাচন ও গণতন্ত্রের সংকট নিয়ে গণসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করছিলেন, যা তাঁর সংবিধান প্রদত্ত নাগরিক অধিকার। যে কোনো নাগরিকেরই দেশের রাজনীতি নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা ও সভা-সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু ওই সময় তাঁকে যেভাবে লাঞ্ছনা ও হেনস্তা করা হয়েছে, তা সুস্পষ্টভাবে একজন নাগরিকের মত প্রকাশের অধিকার ও সভা-সমাবেশের অধিকারের ওপর মারাত্মক আঘাত। হেনস্তাকারীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক, অন্যথায় এটি বিচারহীনতার আরেকটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাপত্রের অন্যতম মূলনীতি হচ্ছে মানবিক মর্যাদা। সংবিধানের প্রস্তাবনায় আইনের শাসন ও মৌলিক মানবাধিকারকে রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছে। জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের সংবিধানে উল্লেখিত স্বাধীন মত প্রকাশ ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয় এতে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্যাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আসিফ নজরুল, মানবাধিকারকর্মী নুর খান লিটন, মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশসহ ৩২ বিশিষ্টজন।
গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার নিয়ে কথা বলায় প্রকৌশলী ইনামুল হককে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা। ওই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং জড়িত ব্যক্তিকে শাস্তির আওতায় আনার দাবিও জানান তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিহাব উদ্দিন খানের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, ওই হামলায় স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে তাঁরা গভীর বেদনাহত, বিক্ষুব্ধ ও স্তম্ভিত। এটা নিছক ব্যক্তির ওপর হামলা নয়, এর সঙ্গে অধিকার ও নাগরিক মর্যাদার প্রশ্ন জড়িত।
বিবৃতিতে বলা হয়, নদী ও পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় প্রবীণ প্রকৌশলী ম. ইনামুল হকের অবদান সর্বজনবিদিত। গত ২৪ ডিসেম্বর ইনামুল হক রাজধানীর শাহবাগ এলাকায় তাঁর কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে বিদ্যমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় নির্বাচন ও গণতন্ত্রের সংকট নিয়ে গণসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করছিলেন, যা তাঁর সংবিধান প্রদত্ত নাগরিক অধিকার। যে কোনো নাগরিকেরই দেশের রাজনীতি নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা ও সভা-সমাবেশ করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু ওই সময় তাঁকে যেভাবে লাঞ্ছনা ও হেনস্তা করা হয়েছে, তা সুস্পষ্টভাবে একজন নাগরিকের মত প্রকাশের অধিকার ও সভা-সমাবেশের অধিকারের ওপর মারাত্মক আঘাত। হেনস্তাকারীকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক, অন্যথায় এটি বিচারহীনতার আরেকটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের ঘোষণাপত্রের অন্যতম মূলনীতি হচ্ছে মানবিক মর্যাদা। সংবিধানের প্রস্তাবনায় আইনের শাসন ও মৌলিক মানবাধিকারকে রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছে। জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের সংবিধানে উল্লেখিত স্বাধীন মত প্রকাশ ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয় এতে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্যাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, আইন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আসিফ নজরুল, মানবাধিকারকর্মী নুর খান লিটন, মানবাধিকারকর্মী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এবং লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশসহ ৩২ বিশিষ্টজন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫