বেসরকারি সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি। গত ৯ এপ্রিল স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আহসান উদদিন মুরাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘দৈনিক আজকের পত্রিকায় সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে নিয়মের তোয়াক্কা নেই’ শিরোনামে প্রকাশিত অভিযোগের বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির পর্যবেক্ষণে বিদেশি শিক্ষার্থীর আসনে নির্ধারিত তিনজনের বেশি শিক্ষার্থীকে ভর্তির প্রক্রিয়া বিধিসম্মত হয়নি মর্মে প্রমাণিত হয়েছে।
চিঠিতে অনিয়মের মাধ্যমে তিনজন শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে বিষয়ে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে কারণ ব্যাখ্যা করে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরে প্রতিষ্ঠানটির অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়। কমিটি গত ১০ জানুয়ারি তদন্তকাজ শুরু করে।
তদন্তকালে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে কমিটি দেখতে পায়, ২০২১–২২ শিক্ষাবর্ষে ওই কলেজের ১১ তম ব্যাচে তিনজন বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তাঁরা হলেন—শাহীন ইকবাল, সুহাইন হাফিজ এবং হুজাইফ গুলজার।
এই তিন বিদেশি শিক্ষার্থী ক্লাসে অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের স্থানে তিনজন দেশি শিক্ষার্থী—সাবরিনা ইসলাম নেহা, সিহারন ইবনে মহসিন সাফান ও মেহেদী হাসানকে একই শিক্ষাবর্ষে ১১ তম ব্যাচে ভর্তি করে ১২ তম ব্যাচের (২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষ) সঙ্গে ক্লাস শুরু করানো হয়।
তবে কলেজের সভায় ২০২২ সালের ৩ অক্টোবর চেয়ারম্যান, অধ্যক্ষ ও সদস্যদের স্বাক্ষরিত তালিকায় যে ১০০ শিক্ষার্থীর ভর্তি তালিকা রয়েছে, সেখানে ওই তিন দেশি শিক্ষার্থীর নাম নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশনের জন্য কলেজের অধ্যক্ষের স্বাক্ষরিত যে তালিকা পাঠান হয় সেখানেও তাঁদের নাম নেই। এমনকি ওই তিন দেশি শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন ও পে–অর্ডারও মেডিকেল কলেজে নেই।
ওই তিন দেশি শিক্ষার্থী ২০২১–২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির নির্ধারিত তারিখের পর নিয়ম বহির্ভূতভাবে ভর্তি করা হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো তালিকাতেও তাঁদের নাম নেই। তাঁরা ১১ তম ব্যাচে ভর্তি হলেও ১২ তম ব্যাচের সঙ্গে ক্লাস করেছেন বলে ক্লাসের হাজিরা খাতায় দেখা যায়। ওই তিন শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রক্রিয়া বিধিসম্মতভাবে করা হয়নি বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
বেসরকারি সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি। গত ৯ এপ্রিল স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. আহসান উদদিন মুরাদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘দৈনিক আজকের পত্রিকায় সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজে নিয়মের তোয়াক্কা নেই’ শিরোনামে প্রকাশিত অভিযোগের বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির পর্যবেক্ষণে বিদেশি শিক্ষার্থীর আসনে নির্ধারিত তিনজনের বেশি শিক্ষার্থীকে ভর্তির প্রক্রিয়া বিধিসম্মত হয়নি মর্মে প্রমাণিত হয়েছে।
চিঠিতে অনিয়মের মাধ্যমে তিনজন শিক্ষার্থী ভর্তির বিষয়ে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে বিষয়ে আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে কারণ ব্যাখ্যা করে জানাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০২৩ সালের ২২ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পরে প্রতিষ্ঠানটির অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের তদন্তে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়। কমিটি গত ১০ জানুয়ারি তদন্তকাজ শুরু করে।
তদন্তকালে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে কমিটি দেখতে পায়, ২০২১–২২ শিক্ষাবর্ষে ওই কলেজের ১১ তম ব্যাচে তিনজন বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তাঁরা হলেন—শাহীন ইকবাল, সুহাইন হাফিজ এবং হুজাইফ গুলজার।
এই তিন বিদেশি শিক্ষার্থী ক্লাসে অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের স্থানে তিনজন দেশি শিক্ষার্থী—সাবরিনা ইসলাম নেহা, সিহারন ইবনে মহসিন সাফান ও মেহেদী হাসানকে একই শিক্ষাবর্ষে ১১ তম ব্যাচে ভর্তি করে ১২ তম ব্যাচের (২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষ) সঙ্গে ক্লাস শুরু করানো হয়।
তবে কলেজের সভায় ২০২২ সালের ৩ অক্টোবর চেয়ারম্যান, অধ্যক্ষ ও সদস্যদের স্বাক্ষরিত তালিকায় যে ১০০ শিক্ষার্থীর ভর্তি তালিকা রয়েছে, সেখানে ওই তিন দেশি শিক্ষার্থীর নাম নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশনের জন্য কলেজের অধ্যক্ষের স্বাক্ষরিত যে তালিকা পাঠান হয় সেখানেও তাঁদের নাম নেই। এমনকি ওই তিন দেশি শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন ও পে–অর্ডারও মেডিকেল কলেজে নেই।
ওই তিন দেশি শিক্ষার্থী ২০২১–২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির নির্ধারিত তারিখের পর নিয়ম বহির্ভূতভাবে ভর্তি করা হয়। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো তালিকাতেও তাঁদের নাম নেই। তাঁরা ১১ তম ব্যাচে ভর্তি হলেও ১২ তম ব্যাচের সঙ্গে ক্লাস করেছেন বলে ক্লাসের হাজিরা খাতায় দেখা যায়। ওই তিন শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রক্রিয়া বিধিসম্মতভাবে করা হয়নি বলে তদন্তে উঠে এসেছে।
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
৯ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৩ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫