নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল বাতেন শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি সেলের ডেপুটি জেলার শিল্পী আক্তার আব্দুল বাতেনের মৃত্যুর তথ্য আজকের পত্রিকা নিশ্চিত করেছেন।
২০১৩ সালের ২০ ডিসেম্বর থেকে আব্দুল বাতেন কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন বলেও জানান শিল্পী আক্তার।
শিল্পী আক্তার বলেন, ‘৭০ বছর বয়সী আব্দুল বাতেনের হৃৎপিণ্ডে আগে থেকেই রিং বসানো ছিল। সবকিছুই স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু গতকাল রাতে হুট করেই অসুস্থ হয়ে যান তিনি। তখন প্রথমে কারা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। তারপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেও অবস্থার উন্নতি না হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে রাতে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে।’
বর্তমানে তাঁর মরদেহ মর্গে রাখা আছে বলে জানান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া।
জানা গেছে, বাতেন বিডিআর বিদ্রোহ মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি ছিলেন। ২০০৯ সালে পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং বিএনপি নেতা পিন্টু ও আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬০ জনের কারাদণ্ডের রায় হয়েছিল। ২০১৭ সালে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। পিন্টু তার আগে কারাগারে মারা যান। তোরাব আলী খালাস পান হাইকোর্টের রায়ে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার শাহপুর গ্রামে বাতেনের বাড়ি।
ঢাকা কারাগারের মাধ্যমে তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি সেলের ডেপুটি জেলার শিল্পী আক্তার।
বিডিআর বিদ্রোহের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল বাতেন শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি সেলের ডেপুটি জেলার শিল্পী আক্তার আব্দুল বাতেনের মৃত্যুর তথ্য আজকের পত্রিকা নিশ্চিত করেছেন।
২০১৩ সালের ২০ ডিসেম্বর থেকে আব্দুল বাতেন কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন বলেও জানান শিল্পী আক্তার।
শিল্পী আক্তার বলেন, ‘৭০ বছর বয়সী আব্দুল বাতেনের হৃৎপিণ্ডে আগে থেকেই রিং বসানো ছিল। সবকিছুই স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু গতকাল রাতে হুট করেই অসুস্থ হয়ে যান তিনি। তখন প্রথমে কারা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়। তারপর গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেও অবস্থার উন্নতি না হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখানে রাতে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করে।’
বর্তমানে তাঁর মরদেহ মর্গে রাখা আছে বলে জানান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া।
জানা গেছে, বাতেন বিডিআর বিদ্রোহ মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি ছিলেন। ২০০৯ সালে পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে ১৫২ জনের মৃত্যুদণ্ড এবং বিএনপি নেতা পিন্টু ও আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬০ জনের কারাদণ্ডের রায় হয়েছিল। ২০১৭ সালে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ে ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। পিন্টু তার আগে কারাগারে মারা যান। তোরাব আলী খালাস পান হাইকোর্টের রায়ে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর থানার শাহপুর গ্রামে বাতেনের বাড়ি।
ঢাকা কারাগারের মাধ্যমে তাঁর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানান কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি সেলের ডেপুটি জেলার শিল্পী আক্তার।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫