ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে প্রেমিকের বাসায় গলায় ফাঁস দিয়ে এক তরুণীর আত্মহত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে মাতুয়াইল আব্দুল হাজী লতিফ ভুঁইয়া কলেজের পাশে একটি বাড়ির পাঁচতলায় এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই শিক্ষার্থীকে মৃত ঘোষণার পরপরই প্রেমিক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান।
হাসপাতালে ওই তরুণীর মা সাংবাদিকদের জানান, তাঁদের বাড়ি গাজীপুর জেলার কাপাশিয়া থানায়। দুই মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন বড়। রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।
তরুণীর মা আরও জানান, তাঁরা গ্রামের বাড়ি থাকেন। মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দা পুলিশ সদস্য সোহাগের সঙ্গে ওই শিক্ষার্থীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সোহাগের স্ত্রী ও একটি সন্তান রয়েছে। চার বছর আগে গাজীপুরে লেখাপড়া করার সময় সেখানে সোহাগের সঙ্গে তরুণীর প্রেম হয়। সম্প্রতি বিয়ের দাবি করে আসছিলেন তিনি।
কিন্তু সোহাগ রাজি হচ্ছিলেন না। গত বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ওই শিক্ষার্থী মাতুয়াইলে সোহাগের বাসায় গিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করেন। তখন সোহাগই তাঁকে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা করিয়ে মুন্সিগঞ্জে তরুণীর নানাবাড়িতে রেখে আসেন।
এই খবর শুনে ৯ ফেব্রুয়ারিই ছোট মেয়েকে নিয়ে গাজীপুর থেকে মুন্সিগঞ্জে মেয়ের কাছে যান মা। সেখান থেকে ওই তরুণী আবার সোহাগের বাসায় আসার জিদ ধরেন। গত রোববার দুই মেয়েকেসহ তরুণীকে নিয়ে মুন্সিগঞ্জ থেকে মাতুয়াইলে সোহাগের বাসায় আসেন মা। আজ বুধবার মাতুয়াইল থেকে গাজীপুর চলে যাওয়ার কথা ছিল তাঁদের। সকালে সোহাগ কর্মস্থলে চলে যাওয়ার পর মোবাইল ফোনে তরুণীর বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তরুণী কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেন। অনেক ডাকাডাকি করলেও দরজা খোলেননি। অনেকক্ষণ ধাক্কানোর পর দরজা খুলে যায়। তাঁকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলতে দেখা যায়। দ্রুত নামিয়ে সোহাগকে খবর দিলে তিনি এসে তরুণীকে ঢামেকে নিয়ে যান। চিকিৎসক পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
তরুণী মা দাবি করেন, মৃত ঘোষণার পরপরই হাসপাতাল থেকেই ইউনিফর্ম পরা পুলিশ সদস্য সোহাগ দৌড়ে পালিয়ে যান। যদিও সোহাগের বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি তিনি।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মফিজুল আলম জানান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী আত্মহত্যার একটি সংবাদ পেয়েছেন। বিস্তারিত জানতে পুলিশ কাজ করছে।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে প্রেমিকের বাসায় গলায় ফাঁস দিয়ে এক তরুণীর আত্মহত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে মাতুয়াইল আব্দুল হাজী লতিফ ভুঁইয়া কলেজের পাশে একটি বাড়ির পাঁচতলায় এ ঘটনা ঘটে। অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক দুপুর ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই শিক্ষার্থীকে মৃত ঘোষণার পরপরই প্রেমিক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান।
হাসপাতালে ওই তরুণীর মা সাংবাদিকদের জানান, তাঁদের বাড়ি গাজীপুর জেলার কাপাশিয়া থানায়। দুই মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন বড়। রাজধানীর একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি।
তরুণীর মা আরও জানান, তাঁরা গ্রামের বাড়ি থাকেন। মানিকগঞ্জ জেলার বাসিন্দা পুলিশ সদস্য সোহাগের সঙ্গে ওই শিক্ষার্থীর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সোহাগের স্ত্রী ও একটি সন্তান রয়েছে। চার বছর আগে গাজীপুরে লেখাপড়া করার সময় সেখানে সোহাগের সঙ্গে তরুণীর প্রেম হয়। সম্প্রতি বিয়ের দাবি করে আসছিলেন তিনি।
কিন্তু সোহাগ রাজি হচ্ছিলেন না। গত বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ওই শিক্ষার্থী মাতুয়াইলে সোহাগের বাসায় গিয়ে ঘুমের ওষুধ সেবন করেন। তখন সোহাগই তাঁকে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা করিয়ে মুন্সিগঞ্জে তরুণীর নানাবাড়িতে রেখে আসেন।
এই খবর শুনে ৯ ফেব্রুয়ারিই ছোট মেয়েকে নিয়ে গাজীপুর থেকে মুন্সিগঞ্জে মেয়ের কাছে যান মা। সেখান থেকে ওই তরুণী আবার সোহাগের বাসায় আসার জিদ ধরেন। গত রোববার দুই মেয়েকেসহ তরুণীকে নিয়ে মুন্সিগঞ্জ থেকে মাতুয়াইলে সোহাগের বাসায় আসেন মা। আজ বুধবার মাতুয়াইল থেকে গাজীপুর চলে যাওয়ার কথা ছিল তাঁদের। সকালে সোহাগ কর্মস্থলে চলে যাওয়ার পর মোবাইল ফোনে তরুণীর বাগ্বিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তরুণী কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেন। অনেক ডাকাডাকি করলেও দরজা খোলেননি। অনেকক্ষণ ধাক্কানোর পর দরজা খুলে যায়। তাঁকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলতে দেখা যায়। দ্রুত নামিয়ে সোহাগকে খবর দিলে তিনি এসে তরুণীকে ঢামেকে নিয়ে যান। চিকিৎসক পরীক্ষা করে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
তরুণী মা দাবি করেন, মৃত ঘোষণার পরপরই হাসপাতাল থেকেই ইউনিফর্ম পরা পুলিশ সদস্য সোহাগ দৌড়ে পালিয়ে যান। যদিও সোহাগের বর্তমান কর্মস্থল সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি তিনি।
চিকিৎসকের বরাত দিয়ে ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ঘটনাটি সংশ্লিষ্ট থানায় জানানো হয়েছে।
যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মফিজুল আলম জানান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী আত্মহত্যার একটি সংবাদ পেয়েছেন। বিস্তারিত জানতে পুলিশ কাজ করছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫