ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ধামরাই থানা-পুলিশ। ইউএনওর স্বাক্ষর জাল করে শ্যালো মেশিনের বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা। আজ সোমবার সকালে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনকেই আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে নিজ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকার নূরুল ইসলামের ছেলে হামিদুল ইসলাম স্বপন, হাতকোড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল কাইয়ুম, বাইচাইল গ্রামের ময়ছেরের ছেলে হামিদুর রহমান জসিম।
জানা যায়, জালসা গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে হামিদুল ইসলাম স্বপন নিজের জমিতে শ্যালো মেশিনে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার জন্য উপজেলার হাতকোড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল কাইয়ুমের কাছে বেশ কিছু টাকা দেন। কাইয়ুম ও জসিম দুজনে মিলে নিজেরাই বিদ্যুৎ সংযোগের অনুমতিপত্রে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর স্বাক্ষর জাল করেন। পরে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএমের কাছে ইউএনওর জাল স্বাক্ষরকৃত অনুমতি পত্রটি জমা দেয়। এ সময় অনুমতিপত্রে ইউএনওর স্বাক্ষরটি ডিজিএমএর সন্দেহ হলে তিনি উপজেলা কৃষি অফিসে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে জাল স্বাক্ষর হওয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসের অফিস সহকারী শামীম আহমেদ বাদী হয়ে ধামরাই থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুল হাসান বলেন, ‘বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল করে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কাগজ পত্র জমা দেন। সেখানে দায়িত্বরত ডিজিএম কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করতে গেলে ইউএনওর স্বাক্ষর অন্যান্য স্বাক্ষর এর সঙ্গে মিল না থাকায় আমাকে ও ইউএনও স্যারকে জানান। পরে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা যায় একটি দালাল চক্র এই স্বাক্ষর নকল করে সেচ সংযোগ পেতে কাগজপত্র জমা দিয়েছিল।’
ধামরাই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘এই বিষয়টি জানার পর তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। পরে তাদের তিনজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধামরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অসিম বিশ্বাস বলেন, এ বিষয়ে একটি মামলা হয়েছিল। পরে তদন্ত করে জাল স্বাক্ষরের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকার ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর স্বাক্ষর জাল করার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ধামরাই থানা-পুলিশ। ইউএনওর স্বাক্ষর জাল করে শ্যালো মেশিনের বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন করেছিলেন তাঁরা। আজ সোমবার সকালে গ্রেপ্তারকৃত তিনজনকেই আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল রোববার রাতে নিজ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের জালসা এলাকার নূরুল ইসলামের ছেলে হামিদুল ইসলাম স্বপন, হাতকোড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল কাইয়ুম, বাইচাইল গ্রামের ময়ছেরের ছেলে হামিদুর রহমান জসিম।
জানা যায়, জালসা গ্রামের নূরুল ইসলামের ছেলে হামিদুল ইসলাম স্বপন নিজের জমিতে শ্যালো মেশিনে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার জন্য উপজেলার হাতকোড়া গ্রামের আব্দুর রহিমের ছেলে আব্দুল কাইয়ুমের কাছে বেশ কিছু টাকা দেন। কাইয়ুম ও জসিম দুজনে মিলে নিজেরাই বিদ্যুৎ সংযোগের অনুমতিপত্রে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীর স্বাক্ষর জাল করেন। পরে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএমের কাছে ইউএনওর জাল স্বাক্ষরকৃত অনুমতি পত্রটি জমা দেয়। এ সময় অনুমতিপত্রে ইউএনওর স্বাক্ষরটি ডিজিএমএর সন্দেহ হলে তিনি উপজেলা কৃষি অফিসে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে জাল স্বাক্ষর হওয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসের অফিস সহকারী শামীম আহমেদ বাদী হয়ে ধামরাই থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
এ বিষয়ে ধামরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুল হাসান বলেন, ‘বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার স্বাক্ষর জাল করে কুশুরা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কাগজ পত্র জমা দেন। সেখানে দায়িত্বরত ডিজিএম কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করতে গেলে ইউএনওর স্বাক্ষর অন্যান্য স্বাক্ষর এর সঙ্গে মিল না থাকায় আমাকে ও ইউএনও স্যারকে জানান। পরে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা যায় একটি দালাল চক্র এই স্বাক্ষর নকল করে সেচ সংযোগ পেতে কাগজপত্র জমা দিয়েছিল।’
ধামরাই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘এই বিষয়টি জানার পর তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছিল। পরে তাদের তিনজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ধামরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অসিম বিশ্বাস বলেন, এ বিষয়ে একটি মামলা হয়েছিল। পরে তদন্ত করে জাল স্বাক্ষরের সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে